Tuesday, February 24, 2009

সাবধানে থাকুন, নিরাপদে থাকুন, ভাল থাকুন

৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৪:২৮

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের শেষ দিকে কথা।
আত্মীয়তাসূত্রে হঠাৎ একজন জানালেন। তার পরিচিত একজনকে কিছু লোক ফোনে হুমকি দিচ্ছে। টাকা চায়। অনেক টাকা। পঞ্চাশ হাজার। বৃদ্ধ-বৃদ্ধার সংসার। ফোন তুললেই হুমকি আসে। বলে, আমরা কালা জাহাঙ্গীরের লোক। লাশ ফেলে দেব। টাকা দে। বৃদ্ধা খুব সাহসী। পাল্টা বকাবকি করলেন। বৃদ্ধ নিষেধ করেন। এদের সঙ্গে পারবা না। চুপ করো। বৃদ্ধা বললেন, সন্ত্রাসের কাছে মাথা নোয়াবো নাকি, তাই বলে? বৃদ্ধার চাপেই একরকম থানায় গেলেন দুজন। গিয়ে দেখেন বিশাল লাইন পড়ে গেছে। বৃদ্ধ-বৃদ্ধা অপেক্ষা করেন। আর এর ওর সমস্যা জানতে চেষ্টা করেন। যা শোনা যায়, তাতে দুজনেই হতবাক। থানায় যারা এসেছে, তারা সবাই তাদেরই মতো একই সমস্যার ভুক্তভোগী। সবাইকেই হুমকি দিয়েছে কালা জাহাঙ্গীরের লোকেরা।
ওইরাতেই আবার ফোন আসে। থানায় কেন গিয়েছিল জানতে চায়। নিরুপায় বৃদ্ধ-বৃদ্ধা রাতে এক তরুণ আত্মীয়কে ফোন করেন। অনুরোধ, যেন তাদের বাসে তুলে দেয়া হয়। ফোন নাম্বার বদলানোর ব্যবস্থা করা হয়।
কোনো খবরের কাগজে এ ধরনের কোনো সংবাদ পড়েছি বলে মনে পড়ে না। কেন পড়িনি? ভাবছি।
নির্বাচন হলো। নতুন সরকার এলো। অনেক চমক দেখা গেল। কিন্তু নগরে মানুষের সাধারণ জীবন কেমন? হঠাৎ হঠাৎ মানুষ খুন হওয়ার, অস্ত্র আসার, টুকরো টুকরো হওয়ার খবর আসছে। না এ খবরগুলো আর চোখের আড়ালে থাকছে না। ছাপা হচ্ছে প্রতিদিনই।
অনেক খবরই আসছে না। কিন্তু যা আসছে তাতেই বেশ বোঝা যাচ্ছে, পরিস্থিতি কোথায় গিয়ে ঠেকছে।
শুধু খবরের কাগজ পড়ে পরিস্থিতি বুঝলে তো হয় না। মানুষজনের অভিজ্ঞতা শুনছি। পাশের বাসার ভদ্রলোক সেদিন বললেন, তার ছেলের বন্ধু স্কুলে গিয়েছিল। নতুন মোবাইল কিনেছিল। বিকালে বাসায় ফেরার পথে ছিনতাইকারীর হাতে পড়ে। মোবাইল নিয়েছে। কিন্তু মেরে ছেলেটার এমন হাল করেছে যে, হাসপাতালে ভর্তি করাতে হয়েছে।
এক কলিগ বাসা ফেরার পথে ছিনতাই কারীর শিকার হলেন। তারা নাকি কোন সূত্রে খবর পেয়েছে তার কাছে ২০ লাখ টাকা আছে। তার কাছ থেকে সব টাকা মোবাইল নেয়ার পর সেই না পাওয়া ২০ লাখ টাকার জন্য শুরু করে অত্যাচার। তারই বেল্ট খুলে তার গলায় পেঁচায়। মারধর করে শেষে চোখে মলম লাগিয়ে রাস্তায় ফেলে চলে গেছে।
আরেক কলিগ একেবারে আলো আলো সন্ধ্যা বেলা শিকার হলেন। প্রতিদিন শুনছি। প্রতিদিন। খুব কাছের একজন। খুব দূরের একজন। প্রতিদিনই শিকার হচ্ছেন কেউ না কেউ। এক বন্ধু বললেন, ল্যাপটপের ব্যাগ হাতে নিয়ে আসতে সমস্যা হচ্ছে। হঠাৎ টান পড়ছে দিনের বেলাতেই।
সিএনজি, ট্যাক্সি ক্যাব নিয়ে কেউ ঘরে ফেরা মানে একটা অনিরাপদ জার্নি। সেদিন এক বন্ধু রাতে সিএনজি নেয়ার পর, বার বার ফোন করছিলাম। সব ঠিকঠাক আছে কি না জানতে চাইছিলাম। চারদিকে তাকিয়ে বুঝতে পারি, মানুষের মনে আতঙ্ক নামে একটা বস্তু অতিদ্রুত বাসা বাঁধছে। মানুষ নিরাপদ বোধ করছে না। পাড়ায় পাড়ায় সন্ত্রাসী বাহিনীগুলো মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। মোড়ে মোড়ে বখাটেরা সংগঠিত হচ্ছে।
গত তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমলে কিংবা তার আগের বিএনপি আমলেও কখনও সন্ধ্যা বেলা বা গভীর রাতেও বাড়ি ফেরার আগে সিএনজি নিতে দ্বিধা করেছি কি না মনে পড়ে না। সম্প্রতি দ্বিধা হচ্ছে। অফিস থেকে বেরুনোর পর, সিএনজি নিয়ে বাসায় ফেরার কথা মনে হলেই ছিনতাইকারীর স্পটগুলোর কথাই মনে হয়। প্রতিদিন তো আর ভিড়ের বাসে ওঠা সম্ভব হয় না। কোনো দিন নিশ্চয়ই ফিরতে হবে। একা। চোখে মলম লাগানো অবস্থায় রাস্তায় দাঁড়িয়ে আছি। ভাবতে গেলেই গা শিউরে ওঠে।
খুব কষ্ট করে হলেও ভিড়ের বাসে ঘরে ফিরি। দ্রুত ফেরার চেষ্টা করি। বুঝতে পারি আমরা একা একা যে অমোচনীয় অনুভূতির শিকার হচ্ছি তার নাম আতঙ্ক।
এর থেকে সহসা রেহাই পাওয়া যাবে বলেও মনে হচ্ছে না। রাস্তায় পুলিশ-রাবের টহল চোখে পড়ে না। খবরের কাগজে পড়লাম, পুলিশ নাকি বদলী আতঙ্কে ভুগছে। থানায় গিয়ে খুব বেশি সাড়া মিলছে না।
শুনছি, পুলিশ ভয়ে আছে।
এইসব নিত্যদিনের সন্ত্রাসীদের সঙ্গে শাসকদলের যোগ থাকতে পারে। শাসকদলের স্থানীয় নেতাদের অধীনে এরা কাজ চালাতে পারে। হঠাৎই সন্ত্রাসীরা দল বদল করে বদলানো পরিস্থিতির সুযোগ নিতে পারে। কিন্তু এই উপদ্রব থেকে রেহাই পাওয়ার উপায় কী?
বিশ্ববিদ্যালয় জীবন তো এখন আর যাপন করি না। কিন্তু যাদের সঙ্গে যোগাযোগ আছে তারা বলে, চাঁদাবাজি গুণ্ডামি আর পাণ্ডামির মচ্ছব চলছে। হুমকি-ধামকি লেগে আছে। ছাত্রদলের গুণ্ডা পাণ্ডারা বদবদল করে খালাস। কিন্তু সাধারণ ছাত্ররা কী করবে? তারা কোন দলে যাবে?
সেদিন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রিয় এক শিক্ষক ফোন দিলেন। বললেন, আমার এক ছাত্র খুব বিপদে পড়েছে। তুমি কিছু করতে পারো? আমি বললাম, স্যার কিছু করতে না পারি, অন্তত শুনে রাখি।
বললেন তার এক ছাত্রকে বাড়ি ফিরতে নিষেধ করেছে তার পরিবার। বলেছে, কখনোই যেন ফিরে না আসে। কারণ, তার সহপাঠি একজনের জীবন বাঁচাতে তার পরিবারকে ৫০,০০০ টাকা মুক্তিপণ দিতে হয়েছে। মুক্তিপণ নিয়েছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা। মুক্তিপণ না দিলে নাকি তাকে মেরে ফেলতো।
ভুল ভাববেন না। এরা রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ নয়। নিরস্ত্র সাধারণ মানুষ। এরাই হয়তো ছাপ্পর মেরে নৌকায় ভোট দিয়ে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় এনেছে। কিন্তু মানুষের সামান্য নিরাপত্তা দিতে পারছে না তাদের সরকার। অনেক বড় বড় কথা শুনছি। শুধু শুনছি।



প্রকাশ করা হয়েছে: পঞ্চতন্ত্র বিভাগে ।




এডিট করুন | ড্রাফট করুন | মুছে ফেলুন

* ২৩ টি মন্তব্য
* ৩০৩ বার পঠিত,

Send to your friend Add to Your Showcase Print
আপনি রেটিং দিতে পারবেন না
পোস্টটি ১৩ জনের ভাল লেগেছে, ১১ জনের ভাল লাগেনি


এই লেখার লিংক টি আপনার বন্ধুকে পাঠান বন্ধ করুন





এই লেখার লিংক টি আপনার বন্ধুকে পাঠান বন্ধ করুন

আপনার নিজস্ব ই-মেইল ক্লায়েন্ট ব্যবহার করতে চাইলে এখানেক্লিক করুন

আপনার নাম :

আপনার ই-মেইল

আপনার বন্ধুদের ইমেইল

মেসেজ (নীচের মেসেজটি আপনার ইচ্ছেমত পরিবর্তন করুন
hi, i have been reading a nice wonderful post in http://www.somewhereinblog.net and would like to share it with you. Here is the post link http://www.somewhereinblog.net/blog/mahbubmoreblog/28904840 , please visit the link and rate it if you like. :-)

নিজেকেও একটি কপি পাঠান



১. ৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৪:৩৩
comment by: বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: +। সহমত এবং সুন্দর লেখার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



২. ৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৪:৩৬
comment by: রাতমজুর বলেছেন: হুম, মোর্শেদ ভাই, রাস্তায় আগের মত দরকার পড়লেই হাঁটা মুশকিল হয়ে উঠেছে, ল্যাপটপের ব্যাগে টান পড়ছে সত্যিই, সাথে সাথে পাড়ার সন্ধের চিত্রটা আবার সেই আগের মতোই,অপরিচিত কারো সাথে কথা বলার আগে বুঝে নিতে হচ্ছে তার রাজনৈতিক মতবাদ।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



৩. ৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৪:৪০
comment by: ফারহান দাউদ বলেছেন: পাড়ায় পাড়ায় সন্ত্রাসী বাহিনীগুলো মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। মোড়ে মোড়ে বখাটেরা সংগঠিত হচ্ছে।
এইটা বলার জন্য দেখবেন কেউ কেউ কইতাসে এইগুলা নতুন সরকারের নামে অপপ্রচার,তাদের সময় দিতে হইবো,এইরকম বিএনপি যখন ক্ষমতায় আইসা খুনাখুনি শুরু করসিলো তাগো কট্টর সাপোর্টার রাও কইসিলো। কিন্তু কেউই স্বীকার যাইবো না তাদের দল কোন ভুল করসে,দুর্ভাগ্য।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



৪. ৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৪:৪১
comment by: ইয়ামিন বলেছেন: "গত তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমলে কিংবা তার আগের বিএনপি আমলেও কখনও সন্ধ্যা বেলা বা গভীর রাতেও বাড়ি ফেরার আগে সিএনজি নিতে দ্বিধা করেছি কি না মনে পড়ে না। "

সব কথাই ঠিক ছিলো। কিন্তু উপরের বিএনপি আমলে সন্ত্রাসি হয়নি বলাতো সঠিক হলো না। আসলে বাংলাদেশে আমরা দু দলের মানুষ বাস করি। একদল অন্যদলের দোষ চাপাতে ব্যস্ত থাকি দেশের কথা না ভেবে। সন্ত্রাস নিরুপনে আওয়ামিলীগ যা বিএনপিও তা। বলতে পারেন তত্ত্বাবধায়ক সরকোরের আমলে মানুষ শান্তিতে ছিলো বাজারের অসহনীয় দাম ব্যাতীত।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



৫. ৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৪:৪১
comment by: জ্যাক দ্য রিপার বলেছেন: কুব খিয়াল কৈরা...
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



৬. ৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৪:৪৪
comment by: কুয়াশা বলেছেন: প্রায় সকল পত্রিকায় এসেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় / ঢাকা আলিয়ার(নয়া দিগন্ত) এক ছাত্র আজিজ সুপার মার্কেটের সামনে গত কাল রাত্র প্রায় ১টার সময় ছিনতাই কাররি দ্বারা আক্রান্ত হয়। এবং সকালে সে মারা যায় অধিক রক্ত খরনের কারণ। তাকে দেখতে যায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভি সি এবং প্র ভিসি। আমি প্রায়ই এই রাস্তাদিয়ে ১০-১১টার দিকে রুমে ফিরি। কিন্তু এই ঘটনার পর আর সাহস হচ্ছেনা ১০টার পর রুমে ফেরার। দুর্ভাগ্য ক্রমে যে মারা গেছে সে আমার পরিচিত। তার বাড়িটি চাদপুরে।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



৭. ৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৪:৪৫
comment by: বুলবুল আহমেদ পান্না বলেছেন: জ্যাক দ্য রিপার বলেছেন: কুব খিয়াল কৈরা...
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



৮. ৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৪:৪৯
comment by: বৃত্তবন্দী বলেছেন:
ল্যাপটপের ব্যাগ কাঁধে ঝুলিয়ে ঘোরাফেরা করছি গত ৪ মাস যাবত। কোনোকোনো দিন গভীর রাতও হয়ে গিয়েছে। এখন পর্যন্ত আমার ব্যাগে টান পড়ে নি। যদিও আগারগাঁওয়ের মত এলাকা দিয়ে চলেছি।

জানিনা হয়তো ছিনতাইকারীরা আমাকে সমগোত্রীয় মনে করে। নাহলে প্রায় এক যুগ হয়ে গেলো কখনও ছিনতাইয়ের মুখোমুখি হইনি।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



৯. ৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৪:৫৩
comment by: অচেনা বাঙালি বলেছেন: আপনার লেখা খুব ভালো লেগেছে। অনেক কিছু জানতে পারলাম। চলুক আপনার লেখা
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১০. ৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৪:৫৭
comment by: জ্বিনের বাদশা বলেছেন: র‌্যাব কি চুপ হয়ে গেছে নাকি?

পাড়ায় পাড়ায় চ্যাংড়া সন্ত্রাসীরা গত দুইবছর অনেক সংযম করছে বোঝাই যায় ... সন্ত্রাসীর কথা কি বলবো ... ভোটের আগে দেশে গেলাম, দুসপ্তাহ ছিলাম ... কত লোকের মুখে শুনলাম, "রাজনৈতিক সরকার আসুক, টারপর হয়ে যাবে" ... কি হবে? ... আমি যেগুলা শুনছি সেগুলার লিস্টি দিই ... পুলিশে চাকরী করা ছোট ভাইকে দিয়ে প্রতিবেশীরে পিটঐয়া রাস্তা বার করবে ...রাজউক বাড়ীর কাজ বন্ধের নোর্দেশ দিছে একজনরে, সে আবার তার বাড়ীর কাজ শুরু করবে ... সরকারী চাকরীতে রেগুলার না গেলে শোকজ আসে, সেই ঝামেলা থাকবেনা ... চাকরীর সুপারিশ করা যাচ্ছেনা, এখন থেকাই সোহেল আর মেননের সাথে লিংক কইরা রাখতে হবে ... -- সাধারণ পাবলিকই ছুটা কুত্তার মতো, আর সন্ত্রাসীরা হবেনা?

এই দেশে এখন চীনের রাজার আফিং থেরাপী দেওয়া লাগবে ... নাইলে কিছু হবেনা
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১১. ৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৫:০৫
comment by: আমিনুল ইসলাম বলেছেন: মাহবুব ভাই, কেমন আছেন? এক ব্লগে প্রশাসক আরেক ব্লগে সাধারণ ব্লগার হিসেবে আপনার অনুভূতি কেমন জানতে পারি? ;)

আমার ব্লগের শেষ পোস্টটা পড়ার দাওয়াত দিয়ে যাচ্ছি।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১২. ৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৫:০৬
comment by: খলিল মাহমুদ বলেছেন: সদ্যসমাপ্ত তত্ত্বাবধায়ক সরকরাই সর্বকালের সেরা সরকার এদেশে। চলুন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সপক্ষে গণস্বাক্ষরযুক্ত দাবিনামা পেশ করি, আর জনমত গড়ে তুলি।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১৩. ৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৫:০৯
comment by: পুরানপাগল বলেছেন: সহমত @ জ্বিনের বাদশা
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১৪. ৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৫:১৩
comment by: রোবোকপ বলেছেন: আলুব্লগে এই পোস্টখানি দিবেন না?
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১৫. ৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৫:১৫
comment by: রিফাত হাসান বলেছেন: হাঁ, সাবধানে থাকুন, নিরাপদে থাকুন, ভাল থাকুন সবাই। ভাল থাকতেই হবে, ভাল না যদি থাকতে পারি, অন্তত মুখে কুলুপ এঁটে হলেও, বলতে হবে ভাল আছি। ভাল থাকা চমৎকার একটা ব্যাপার। হাঃ।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১৬. ৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৫:২৭
comment by: নির্ভিকতা বলেছেন: আফনে অনেক বালা, আমারে ব্লক কইড়েন না!
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১৭. ৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:০৪
comment by: ফালতু মিয়া বলেছেন: আমার এলাকায় জাতীয় নির্বাচনের পরদিন থেকেই প্রতিপক্ষের লোকজন বাড়ী ছাড়া হয়েছে। ক্ষমতাসীন দলের দুই গ্রুপের সংঘাত সহিংস রূপ নেয়াতে কেউ শান্তিতে নেই, সেজন্য এলাকার মানুষ বলছে দুই বছর ভালই ছিলাম। অন্তত রক্ত দেখতে হয়নি।

অথচ কেউ এই পোষ্টে মাইনাস পড়ছে। একচোখ ওয়ালা দৈত্যের রাজত্ব চলছে। এরজন্য মানুষ এদের প্রত্যাখান করবে।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১৮. ৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩৪
comment by: শামস শামীম বলেছেন: জয়তু ডিজিটাল বাংলাদেশ!
...বেপারোয়া তিনারা দীর্ঘদিন পর বেরিয়ে আসায় ডিজিটাল সড়কে সদ্য পা রাখা বাংলাদেশের এই হাল! সন্ত্রাস-আতন্কের জগতে সবাইকে স্বাগতম!

জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১৯. ৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৪৫
comment by: রোবোকপ বলেছেন: আপনার ফেমিলিতে মাশাল্লাহ যুদ্ধাপরাধী কয়জন আছে?
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



২০. ৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৫৬
comment by: সুদীপ্ত বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। খুব ভালো লাগলো। সরাসরি প্রিয়তে।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



২১. ৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৫৭
comment by: সুদীপ্ত বলেছেন: অভ্যাসবশত মাইনাস দিয়েছি। লেখাটা কিন্তু খুব ভালো লেগেছে। সময় পেলে পড়ব।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



২২. ৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ৮:৩৭
comment by: ত্রিশোনকু বলেছেন: "কিংবা তার আগের বিএনপি আমলেও কখনও সন্ধ্যা বেলা বা গভীর রাতেও বাড়ি ফেরার আগে সিএনজি নিতে দ্বিধা করেছি কি না মনে পড়ে না।"

বিস্মরন বটে!

যদি বলতেন শুধু তত্তাবধায়ক সরকারের কথা, সহমত প্রকাশ করতাম।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



২৩. ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৪:৩৩
comment by: এইচ আহমেদ বলেছেন: সতিই সবকিছু কেমন যেন ধীরে ধীরে বদলে যাচ্ছে।আসুন আল্লাহ'র কাছে দু আ করি।তিনি যেন আমাদের উপর রহমত বর্ষন করেন।হতে পারে আমাদের নাফরমানী এর জন্য দায়ী
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন

No comments:

Post a Comment