Saturday, February 28, 2009

এনজয় ডুয়িং নাথিং

০৬ ই জুলাই, ২০০৮ দুপুর ১:৪৩
শেয়ার করুন: [Add to digg] [Add to FURL] [Add to blinklist] [Add to reddit] [Add to Technorati] [Add to YahooMyWeb] [Add to Co.mments] [Add to NewsVine] Facebook [new feature]

যারা আমার ফেসবুকের বন্ধু তাদের উদ্দেশে আমার সাম্প্রতিক স্টেটাস হিসাবে আমি উপরের লাইনটা ঝুলায়ে দিছি।
ফেসবুক প্রশ্ন করে : হোয়াট আর ইউ ডুয়িং রাইট নাউ?
আমি এই লাইনটা লেখার পর আমার স্টেটাস দাঁড়ালো : মাহবুব ইজ এনজয়িং ডুয়িং নাথিং।
কথাটা লিখার পর একটু মজা লাগলো। শান্তি পাইলাম। তৎক্ষণাত মনে পড়লো না কথাটা আমি কই পাইছি। কিন্তু মনে হইলো কথাটা আমার নিজের না। কোথাও পাইছি। হঠাৎ কাল টিভি দেখতে গিয়া দেখি একটা বিজ্ঞাপনে কইতেছে, এনজয় ডুয়িং নাথিং। কীসের বিজ্ঞাপন তৎক্ষণাত বুঝতে পারলাম না। হবে কোনো ব্যাংক বা ইন্সু্রেন্স কোম্পানির বিজ্ঞাপন। কিছু না করাটাকে এনজয় করতে বলতেছে। যা কিছু করবে ওরা।
আপনি বসে থাকুন।
যাই হোক, কথাটা খুব মনে ধরে। কিছু না করার মধ্যেও তাইলে এনজয় করার কিছু আছে? হয়তো যে কাউকে কথাটা মুহূর্তে টেনে নেবে। আকৃষ্ট করবে। আমাকেও করছে।
এই আকর্ষণ করার একটা ইতিহাস আছে।
আমার প্রিয় কবি এমে সেজায়ারের দেশে ফেরার খাতার কথা বলছিলাম তার মৃত্যু প্রসঙ্গে। আমার খুব প্রিয় কবিতা। বহু মানুষের প্রিয় কবিতা। সেখানে উনি বলেছিলেন (হুবহু মনে নাই, বানায়া কইতেছি),
যারা জলকে বশ মানিয়ে তৈরি করেনি বিদ্যুত,
যারা আবিষ্কার করেনি কোনো গ্রহ
দিগন্তকে উন্মোচিত করেনি
নতুন মহাদেশের খোঁজে পরিচালনা করেনি কোনো অভিযান
পর্বতের সুউচ্চ শিখরে যারা বিজয়পতাকা ওড়ায়নি
আমি তাদের জয়গান গাইছি।

কথাগুলা খুব মনে ধরেছিল। যা কিছু নায়কোচিত, যা কিছু গর্বের বলে বিবেচিত তার বাইরের বিষয়গুলারও যে জয়গান গাওয়া সম্ভব তা আমার আইডিয়াতেই আছিল না। এমে সেজায়ারই প্রথম আইডিয়াটা মাথায় ঢোকান। বুঝতে পারি, জগতে কিছু আবিষ্কার না করা, কোনো নতুন অভিযান পরিচালনা না করা, কোনো জাতিকে পদানত না করার মধ্যেও মাহাত্ম্য আছে।
২০০৬ সালের পয়লা অক্টোবর নিউ ইয়র্ক টাইমস পড়তে আছিলাম। হঠাৎ একটা শিরোনামে চোখ আটকে গেল। টেন ডেজ উইথ অবলোমভ : এ জার্নি ইন মাই বেড। (Click This Link)অবলোমভ মানে জানি না, কিন্তু জার্নি ইন বেড কথাটা মনে ধরলো।
আসলে ইভান গনসারভের একটা উপন্যাসের নাম অবলোমবভ। সেই উপন্যাসের কথা মনে করিয়ে দেওয়ার জন্যই লেখক এই দশ দিনের বিছানা-সংগ্রামের কথা তুইলা ধরছেন। গ্রেইট আইডিয়া। পুরা টাসকি খায় গেলাম।
এখন আলস্যে কাটাবার মতো সময় খুব কম মেলে। কিন্তু মাঝে মাঝে কিচ্ছু করতে ইচ্ছা করে না। চোখ মেলে তাকানোর ইচ্ছা পর্যন্ত না। কিংবা চোখ মেললেও বিছানা থেকে নামতে ইচ্ছা করে না। খাবার গরম করে খেয়ে নেওয়ার ইচ্ছাও করে না। একটা সময়ের কথা খুব মনে পড়ে, যখন বাড়িতে বসে খেতাম আর শুয়ে অলস চিন্তা করতাম। কী চিন্তা সেটাও চিন্তা করতাম না। অর্ধ ঘুম অর্ধ জাগরণের একটা চমৎকার সময়ের কথা মনে হইলো নিউ ইয়র্ক টাইমসের লেখাটা পইড়া।
উইকিপিডিয়ায় সার্চ দিলাম। অবলোমভ সম্পর্কে ডিটেইল সংগ্রহের উদ্দেশে।
ইভান গনসারভের অবলোমভ উপন্যাসটি প্রথম প্র্রকাশিত হয়েছিল ১৮৫৯ সালে। উপন্যাসটি রাশিয়ায় ভীষণ জনপ্রিয় হইছিল। এর নায়কসহ বিভিন্ন চরিত্র রাশিয়ান সমাজে অহরহ উদ্ধৃত হইতো।
অবলোমভ উনিশ শতকের রাশিয়ার উচ্চমধ্যবিত্ত ঘরের সন্তান। জীবনের প্রতি তার দৃষ্টিভঙ্গি আলস্যভরা। দিনের সামান্য যে কাজ তাও সে বিছানায় শুয়া, সোফায় বইসা করে। জীবনে কোনো গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত সে নিতে পারে না। জীবনের কোনো উদ্দেশ্য সম্পর্কে সে নিশ্চিত হতে পারে না। এমনকি আগের মুহূর্তে কী ভেবেছিল তাও মনে করতে পারে না।
আলস্যের এই বিপুল জয়গান সম্পর্কে আমি যে অনবহিত আছিলাম সেইটাই একটা দুঃখের কথা। যাই হউক উইকিপিডিয়ার এন্ট্রিতে (http://en.wikipedia.org/wiki/Oblomov) লেনিনের একটা উদ্ধৃতি পাইয়া যারপর নাই খুশ হইলাম।
১৯২২ সালে ভ. ই. লেনিন কইতেছেন, রাশিয়া তিনটা বিপ্লব করছে, লেকিন এখনও অবলোমভরা রয়া গেছে। নতুন কোনো চেতনা জাগার আগে এইগুলারে ঝাড়েবংশে ঝেটিয়ে বিদায় করতে হবে।

আমরা যারা বিপ্লবে বিশ্বাসী না, কোনো অভিযান, আবিষ্কার যাদের আকৃষ্ট করে না তাদের জন্য আদর্শ চরিত্র অবলোমভ। আশার কথা অবলোমভ শব্দ থিকা অবলোমোভিজম ও অবলোমোভিস্ট শব্দ তৈরি হইছে।
তাই কেউ যখন আমারে জিগায়, আমি কী করতেছি?
আমি কই এনজয়িং ডুয়িং নাথিং।

পুনশ্চ : গুগলে এনজয় ডুয়িং নাথিং সার্চ দিয়া দেখলাম জেনদর্শনেও নাকি জিনিশটা আছে। কেমনে আছে কী আছে কে জানে? অত জানার দরকার কী?



প্রকাশ করা হয়েছে: পঞ্চতন্ত্র বিভাগে ।



* ৩২ টি মন্তব্য
* ৩১৯ বার পঠিত,

Send to your friend Print
রেটিং দিতে লগ ইন করুন
পোস্টটি ৯ জনের ভাল লেগেছে, ২ জনের ভাল লাগেনি


এই লেখার লিংক টি আপনার বন্ধুকে পাঠান বন্ধ করুন





এই লেখার লিংক টি আপনার বন্ধুকে পাঠান বন্ধ করুন

আপনার নিজস্ব ই-মেইল ক্লায়েন্ট ব্যবহার করতে চাইলে এখানেক্লিক করুন

আপনার নাম :

আপনার ই-মেইল

আপনার বন্ধুদের ইমেইল

মেসেজ (নীচের মেসেজটি আপনার ইচ্ছেমত পরিবর্তন করুন
hi, i have been reading a nice wonderful post in http://www.somewhereinblog.net and would like to share it with you. Here is the post link http://www.somewhereinblog.net/blog/mahbubmoreblog/28817345 , please visit the link and rate it if you like. :-)

নিজেকেও একটি কপি পাঠান



১. ০৬ ই জুলাই, ২০০৮ দুপুর ১:৪৭
comment by: নুরুন্নবী হাছিব বলেছেন: হুমমম...ভাল লাগলো...:)
০৬ ই জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৩:২৩

লেখক বলেছেন: থ্যাংকস এ লট।
২. ০৬ ই জুলাই, ২০০৮ দুপুর ২:০৪
comment by: মাঠশালা বলেছেন: এনজয় ডুয়িং নাথিং !!!

০৬ ই জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৩:২৪

লেখক বলেছেন: হ।
৩. ০৬ ই জুলাই, ২০০৮ দুপুর ২:৪৪
comment by: রিফাত হাসান বলেছেন: এনজয়িং ডুয়িং নাথিং.. আইডিয়াটা খুবই মজার। আর লেনিনের মন্তব্যটা শুনে কৌতুহলের জন্ম হলো। অসাধারণ উপভোগ্য গদ্য, অনেকটা এনজয়িং রিডিং নাথিং এর মত, মাহবুব মোর্শেদের এই ধরণের গদ্যগুলোর আমাকে ভক্ত বলতে পারেন।
০৬ ই জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৩:২৬

লেখক বলেছেন: রিফাত ভাই,
অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।
৪. ০৬ ই জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৩:১৪
comment by: ভোরের আলো বলেছেন: এনজয় ডুয়িং নাথিং, এক্সট্রিমলি নাথিং!!
০৬ ই জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৩:২৭

লেখক বলেছেন: হা হা হা।
৫. ০৬ ই জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৩:১৯
comment by: গ্রাউন্ড ফ্লোর বলেছেন: সুশীল কলু কি জিনিস?
০৬ ই জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৩:২৭

লেখক বলেছেন: গ্রাউন্ড ফ্লোর কী জিনিশ?
৬. ০৬ ই জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৩:৩৩
comment by: গ্রাউন্ড ফ্লোর বলেছেন: গ্রাউন্ড ফ্লোর দুটো ইংরেজি শব্দের সমন্বয়ে গঠিত একটি শব্দ।

যার অর্থ নীচতলা।

সাধারণতঃ আমরা কোন বাড়ির গ্রাউন্ডের সাথে সংলগ্ন যে ঘরগুলো থাকে তাকেই গ্রাউন্ড ফ্লোর বা নীচতলা বলে থাকি ;)
০৬ ই জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৩:৪৮

লেখক বলেছেন: কে ব্লগিং করে আপনে না আপনের নিচতলা?
৭. ০৬ ই জুলাই, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:২০
comment by: উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: ভাল লাগল। আপনি নিউ ইয়র্ক টাইমসের কথা মনে করিয়ে দিলেন। একবার হকার আমাকে খুব চাপাচাপি করে এই পত্রিকা রাখার জন্য। আমি স্রেফ না করে দেই। বলি, বাংলাদেশ বিরোধী প্রপাগান্ডা যারা চালায় তাদের পত্রিকা আমি রাখি না।

আর এখন ছেলেকে ইংরেজী শেখাতে নিজেই ইন্টারনেট থেকে এন ওয়াই টাইমসের পাতা প্রিন্ট করি। আসলে মানসম্পন্ন কোন কিছুকে উপেক্ষা করা যায় না। হয়ত এখন নিউ ইয়র্ক টাইমসই রাখতে হবে। বামপন্থী হলেও পত্রিকার অসাধারন মান আর উচ্চ মার্গের ইংরেজীর ভূমিকাকে ইগনোর করা যায় না।
০৭ ই জুলাই, ২০০৮ দুপুর ১২:৫৪

লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
নিউ ইয়র্ক টাইমসকে কি বামপন্থী কাগজ বলা যায়?
৮. ০৭ ই জুলাই, ২০০৮ রাত ১:৩৫
comment by: ফারহান দাউদ বলেছেন: হ,চাকরি ছাইড়া কিসু না করা এনজয় করতাসি।
০৭ ই জুলাই, ২০০৮ দুপুর ১২:৫৬

লেখক বলেছেন: চাকরি তো ঘুম, নাওয়া-খাওয়ার মতো ব্যাপার। এইটা না করলে তো ঘুম নাওয়া-খাওয়া বন্ধ হয়া যাবে।
৯. ০৭ ই জুলাই, ২০০৮ রাত ১:৩৮
comment by: একরামুল হক শামীম বলেছেন: এনজয় ডুয়িং নাথিং ......... ভালো আইডিয়া :)
০৭ ই জুলাই, ২০০৮ দুপুর ১২:৫৭

লেখক বলেছেন: তাই না?
ধন্যবাদ।
১০. ০৭ ই জুলাই, ২০০৮ সকাল ১১:৩৩
comment by: মোস্তাফিজ রিপন বলেছেন: আপনার অবলোমোভিজম কথাটা শুনে চমৎকৃত হলাম। অবলোমোভিজম-এর ব্যাখ্যাটাও সুন্দর-

It could hardly be called a movement. It could hardly be called a philosophy. Oblomovism is more a way of life.

আপনার লেখায় খুব জটিল বিষয়েও গল্পচ্ছলে-মজা-করার ধরনটা আমার বেশ লাগে।
০৭ ই জুলাই, ২০০৮ দুপুর ১:০০

লেখক বলেছেন: হা হা হা।
যখন কিছুই করার থাকে না তখনই অবলোমভ হয়ে যাই।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
১১. ০৭ ই জুলাই, ২০০৮ দুপুর ১২:২৪
comment by: কোলাহল বলেছেন: বাট আই অ্যাম নাউ ডুয়িং সামথিং
০৭ ই জুলাই, ২০০৮ দুপুর ১:০৩

লেখক বলেছেন: কিছু একটা করা কিছু না করার চাইতে সহজ।

কিছু করা কিছু না করার চাইতে ভাল।

এই প্রশ্ন করবো না যে আপনে কী করতেছেন।
১২. ০৭ ই জুলাই, ২০০৮ দুপুর ১:০৭
comment by: নিঃশব্দ শিশির! বলেছেন: এনজয়িং ডুয়িং নাথিং।

মাহবুব ভাই ভালো আছেন

পরীক্ষা চলছে তাই নিয়মিত নেটে বসতে পারি না।
ভালো থাকবেন।
০৭ ই জুলাই, ২০০৮ দুপুর ১:২২

লেখক বলেছেন: আমি কী রকমভাবে ভাল আছি আপনি এসে দেখে যান শিশির!
না, ভালই আছি। এনজয়িং ডুয়ি নাথিং।

পরীক্ষা দেওয়া ভাল। জীবনে এমন এক সময় আসবে যখন আর পরীক্ষা দিতে হবে না। সেই সময়গুলার জন্য বেশি বেশি করে পরীক্ষা দিন। ভাল করে দিন।
১৩. ০৭ ই জুলাই, ২০০৮ দুপুর ১:১৪
comment by: গ্রাউন্ড ফ্লোর বলেছেন: আমার নীচতলার যদি হাত পা থাকতো তবেই না ব্লগিং করতো ;)
অতএব এই অধমই ব্লগিং করে ;)
০৭ ই জুলাই, ২০০৮ দুপুর ১:২৫

লেখক বলেছেন: সে তো জানি, আপনেই গ্রাউন্ড ফ্লোর আপনেই ব্লগিং করেন।
কিন্তু ব্লগিং কি মাথা দিয়া করেন না হাঁটু দিয়া করেন সেইটা জিগাইছিলাম।
১৪. ০৭ ই জুলাই, ২০০৮ দুপুর ১:৪৭
comment by: উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: "নিউ ইয়র্ক টাইমসকে কি বামপন্থী কাগজ বলা যায়?"

না হলে বুশ কেন এই পত্রিকার উপর এত বেশী ক্ষিপ্ত। যে সেন্সে ওবামা বামপন্থী, সে সেন্সে এন ওয়াই বামপন্থী।
০৮ ই জুলাই, ২০০৮ দুপুর ১২:৪৩

লেখক বলেছেন: বামপন্থা বলতে আমি ঠিক উদারপন্থাকে বুঝি না।
লিবারেল ডেমেক্রেটদের বামপন্থী বলা ঠিক বইলা আমার মনে হয় না। বুশ তো কনজারভেটিভদের নেতা। সেই জায়গা থিকা হালকা লিবারেলদেরকেও বামপন্থী বইলা গাল পাড়া যায়। কিন্তু বামপন্থা আরও বামের জিনিশ।
মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
১৫. ০৯ ই জুলাই, ২০০৮ সকাল ৭:৩৩
comment by: রিউ বলেছেন: "কিন্তু বামপন্থা আরও বামের জিনিশ।"- একদম খাটি কথা। মজা পাইলাম।
০৯ ই জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৩:৪৬

লেখক বলেছেন: হ।
১৬. ০৯ ই জুলাই, ২০০৮ সকাল ৭:৫৯
comment by: উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: "সেই জায়গা থিকা হালকা লিবারেলদেরকেও বামপন্থী বইলা গাল পাড়া যায়। কিন্তু বামপন্থা আরও বামের জিনিশ।"

বুঝতে পারছি না "বাম পন্থা" আসলে কি।

হিলারী centrist, ওবামা leftist.

আপনি কি ইমিগ্রেন্টদের অধিকারে বিশ্বাসী?

আপনি কি ইউনিভার্সাল হেলথ কেয়ারে বিশ্বাসী?

তাহলে বামের গন্ধ লাগান গায়ে।

নিউ ইয়র্ক টাইমস সেকুলার লিবারেল।
০৯ ই জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৩:৫০

লেখক বলেছেন: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নির্বাচনী পলিটিক্সে কোনো বামদল নাই। নিওকনজারভেটিভদের সঙ্গে তুলনা করলে লিবারেল ডেমোক্রেটদের আপনি বাম মনে করতে পারেন। কিন্তু নিদেনপক্ষে সোশাল ডেমোক্রেট থিকা আমি বামপন্থী হিসাব করতে চাই।
আরও বামে চাপলে বাম বলতে আরো সুবিধা হয়।

আলোচনার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

No comments:

Post a Comment