Thursday, February 26, 2009

ইয়াহুদা আমেহাইয়ের নতুন প্রকাশিত কবিতা

২২ শে জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৪:০৯
শেয়ার করুন: [Add to digg] [Add to FURL] [Add to blinklist] [Add to reddit] [Add to Technorati] [Add to YahooMyWeb] [Add to Co.mments] [Add to NewsVine] Facebook [new feature]

গ্রীষ্মের জানালার ধারে বিকালের স্তোত্রগান
ইয়াহুদা আমেহাই

অতীত নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছেড়ে দাও।

আমার আত্মা আমারই ভেতর ব্যাকুল হয়ে আছে, উনিশ শতকের বড় বড় যুদ্ধের আগেকার আত্মার মতোন। যেন কোনো খোলা জানালার পর্দা, মুক্ত হয়ে আকাশে উড়ে যাবে।
ছোট ছোট শ্বাস নিয়ে আমরা যেভাবে শুশ্রূষা করি নিজেদের, ছুটে চলার পর
ফিরিয়ে আনি স্বাভাবিক শ্বাস। সুস্থ ও সবল দেহে পৌঁছাতে চাই মৃত্যুর কাছে, যেমন করে আহত ও দণ্ডপ্রাপ্ত আসামীকে ফাঁসিকাষ্ঠে তুলে দেবার আগে বিচারক তাকে নিরাময় দিতে চান।
ভাবি আমি, কতটুকু স্থবির জল একটি একাকী স্থবির রাতের কারণ হতে পারে, মরুভূমির মতো প্রশস্ত কতটুকু সবুজ-তৃণভূমি পারে একটি ঘণ্টার নীরবতা দিতে। কতগুলো মৃত্যু উপত্যকার ছায়া প্রয়োজন আমাদের, অকরুণ সূর্যের নিচে করুণ শামিয়ানার জন্য।
আমি জানালার বাইরে তাকাই। একশ পঞ্চাশটি স্তোত্র গোধূলির ভেতর মিলিয়ে যায়। ছোট-বড় একশ পঞ্চাশটি স্তোত্র। কত বিপুল ও দ্যুতিময় এবং ক্ষণিকের স্তোত্রবহর!

আমি বলি : জানালাটি ঈশ্বর
আর দরজা তার প্রেরিত পুরুষ।

(হিব্রু থেকে ইংরেজিতে অনুবাদ করেছেন রবার্ট অলটার)



প্রকাশ করা হয়েছে: কবিতা বিভাগে ।



* ৩৭ টি মন্তব্য
* ৩৩৯ বার পঠিত,

Send to your friend Print
রেটিং দিতে লগ ইন করুন
পোস্টটি ৯ জনের ভাল লেগেছে, ০ জনের ভাল লাগেনি


এই লেখার লিংক টি আপনার বন্ধুকে পাঠান বন্ধ করুন





এই লেখার লিংক টি আপনার বন্ধুকে পাঠান বন্ধ করুন

আপনার নিজস্ব ই-মেইল ক্লায়েন্ট ব্যবহার করতে চাইলে এখানেক্লিক করুন

আপনার নাম :

আপনার ই-মেইল

আপনার বন্ধুদের ইমেইল

মেসেজ (নীচের মেসেজটি আপনার ইচ্ছেমত পরিবর্তন করুন
hi, i have been reading a nice wonderful post in http://www.somewhereinblog.net and would like to share it with you. Here is the post link http://www.somewhereinblog.net/blog/mahbubmoreblog/28823011 , please visit the link and rate it if you like. :-)

নিজেকেও একটি কপি পাঠান



১. ২২ শে জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৪:৩১
comment by: রবিউলকরিম বলেছেন: অসাধারণ। আমি স্তম্ভিত।

কতটুকু স্থবির জল একটি একাকী স্থবির রাতের কারণ হতে পারে, মরুভূমির মতো প্রশস্ত কতটুকু সবুজ-তৃণভূমি পারে একটি ঘণ্টার নীরবতা দিতে। কতগুলো মৃত্যু উপত্যকার ছায়া প্রয়োজন আমাদের, অকরুণ সূর্যের নিচে করুণ শামিয়ানার জন্য।

অনেকদিন পর একটি ভাল কবিতা পাঠে সাহায্য করার জন্য তোমাকে ধন্যবাদ।
২২ শে জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৫:২২

লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা রবিউল ভাই।
২. ২২ শে জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৫:০৭
comment by: শফিকুল বলেছেন: সুন্দর হয়েছে।
++++++++।
২২ শে জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৫:২৩

লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩. ২২ শে জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৫:১৩
comment by: আন্দালীব বলেছেন: এতোবার অনুদিত হবার পরও যে ছিবড়ে হয়ে যায়নি; এটা অনুবাদকদের ম্যাজিক।

দুর্দান্ত লাগলো আমার কাছে।
আচ্ছা, "একশ পঞ্চাশটি স্তোস্ত্র" ('স্তোত্র' হবে বোধহয়) দিয়ে কিসের ইঙ্গিত করা হলো? জানার আগ্রহ জমে।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
২২ শে জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৫:২৪

লেখক বলেছেন: ভুলটা ধরিয়ে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ। ঠিক করে দিয়েছি।

থ্যাংকস।
৪. ২২ শে জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৫:৩৯
comment by: ব্রাইট বলেছেন: কথা হইলো মাইন্সে কবিতা লেখে ক্যা....আর পড়েই বা ক্যা..... আবার দেখি অনুবাদও করে...

নাহ! আমার মাথায় ঢুক্বো না.......... তেত্রিশ হাত উপর্দিয়া গেছেগা!
২৩ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ৮:৪১

লেখক বলেছেন: এত উপর দিয়া গেল?
মাপলেন কেমনে?
৫. ২২ শে জুলাই, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:১৩
comment by: আজহার ফরহাদ বলেছেন: বলি ও মামো মন ভাল করে দিলাগো।
২৩ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ৮:৪১

লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ আফ।
৬. ২২ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ৯:১৭
comment by: তারিক টুকু বলেছেন: আপনাকে নিয়ে একটা প্রশ্ন উঠল মন মনে। তাই একটা পোস্ট দিলাম।
২৩ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ৮:৪২

লেখক বলেছেন: আমাকে নিয়াও প্রশ্ন ওঠে! খাইছে।
৭. ২২ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ৯:৩১
comment by: মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: অনেক ধরেই মনে মনে বলছি , আপনার অনুবাদ মিস করছি ।

অসম্ভব ভালো লাগলো , সিম্পলি অ'সাম
২৩ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ৮:৪৩

লেখক বলেছেন: কয়টা হেভি জিনিশ নামায়া রাখছি। দিবো ধীরে ধীরে।
২৩ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ৮:৪৪

লেখক বলেছেন: থ্যাংকস এ লট।
৮. ২২ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ৯:৪৫
comment by: মৈথুনানন্দ বলেছেন: পাঁচে চার দিলুম।

অনুবাদ মূলত: তিন জেন্রের হয় - কোনো অনুবাদক মূলের প্রতি বিশ্বস্ত, কেউ পাঠকের প্রতি, আবার কেউ বা নিজের প্রতি।

মামোবাবুর এই লেখাটি প্রথম ক্যাটেগ্রের।

কিন্তু লাস্টে এসে একটুসখানি পা হড়কে ফেলায় এক নম্বর কেটে নিতে বাধ্য হলুম।

অকরুণ সূর্যের নিচে করুণ শামিয়ানার জন্য...to be a compassionate shade in the unrelenting sun...এই জায়গাটায় কাম্প্যাশ্নেটের বাংলা করা হয়েছে করুণ। যেটা একেবারে সুর কেটে দিয়েছে। সংবেদী বা ঐ ফ্রেকয়েন্সের শব্দ ব্যবহার করলে ঠিক হতো আর বেশ একটা য়্যালেট্যারেশ্নও হতো।

আপাতত এইটুকুই - পরে যদি আরো ডেস্ক্রেপ্যান্সে নজরে আসে তাহলে আবার জানাবো।

বাট আয় মাস্ট সেই য়্যু হ্যাভ ডান আ রিয়্যাল গুড জব...অনেক দিন পরে দিল খুশিতে গার্ডেন-গার্ডেন হয়ে গ্যালো...যার জন্যে মুডে এসে অনেকটা অনধিকারচর্চা করে ফেল্লুম...এটা এখন আর আমার টেরেট্রে নয়...ক্ষুদ্রপত্রিকাসহ যাবতীয় বাকোয়াস ছেড়ে গেছে যবে ফেলেছিনু শেষ গত জন্মের শ্বাস...পূর্ব জন্মের পাপ আর আমায় এ' জন্মে স্পর্শ করে না।

২৩ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ৮:৪৮

লেখক বলেছেন: আপনি তাইলে ইয়র্কারের রেগুলার পাঠক। মনে শান্তি পাইলাম।
ওইখানে লেখছিলাম সকরুণ। কিন্তু লিখেই দেখি আগে অকরুণ লেখছি তাই ওইটা কাইটা লেখলাম করুণ।
একটা কবিতা নির্মিত হইতে হইতে আরও কয়েকটা কবিতার পতন ঘটে। যাই হউক ভাল জায়গায় ধরছেন।
জনাবের পরিচয় জানতে ইচ্ছা হইলো।
অশেষ ধন্যবাদ।
৯. ২২ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ৯:৫৭
comment by: মোস্তাফিজ রিপন বলেছেন: 'যেন কোনো খোলা জানালার পর্দা, মুক্ত হয়ে আকাশে উড়ে যাবে।'

অপূর্ব! এত সুন্দর করে শব্দ সাজানো যায়! বাক্য এত বাঙ্ময় হয়!

আমি মূল কবিতাটি পড়িনি; কিন্তু এই যে আপনার অনুবাদে 'অকরুণ সূর্যের নিচে করুণ শামিয়ানা' কথাটিতে শব্দগুলো একের পিঠে অন্যে বসে কি অসাধারন ভাবেই না মানিয়ে গেছে; যা শুধু একে দৃঢ়-ই করেনি বা এতে ছন্দের দোলা-ই তৈরী করেনি, তারও বাইরে একটি সৌন্দর্য নির্মান করেছে, যাকে ব্যাখ্যা করা যায়না- বোঝা যায়।

শুভেচ্ছা রইল।
২৩ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ৮:৫১

লেখক বলেছেন: থ্যাংকস এ লট। কবিতাটা এ সংখ্যা নিউ ইয়র্কারে ছাপা হইছে।
১০. ২২ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ১১:০৪
comment by: রিফাত হাসান বলেছেন: অনুবাদটা খুবই ভাল লাগল।
২৩ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ৮:৫৬

লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ রিফাত ভাই।
১১. ২২ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ১১:৫৭
comment by: ফারহান দাউদ বলেছেন: অনুবাদ ভাল লাগসে।
২৩ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ৮:৫৭

লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ।
১২. ২৩ শে জুলাই, ২০০৮ ভোর ৪:০১
comment by: তারিক টুকু বলেছেন: প্রসঙ্গটা আমার ব্লগেই একটা পোস্ট হিশেবে তুলেছিলাম, কিন্তু দেখলাম, আমার প্রশ্নের সুবাদে কেউ কেউ এমন সব মন্তব্য করছেন, যা অফটপিক, ব্যক্তিগত এবং আমার/আপনার ভালো লাগবে না। আমার উদ্দেশ্যও যেহেতু আপনাকে আঘাত করা নয় তাই সেই পোস্ট তুলে নিলাম। প্রশ্নটা বরং আমি এখানেই রাখা যাক।

পোস্টটা ছিল এইরকম:

"ভাষা নিয়ে, আমরা দেখেছি মাহবুব মোর্শেদ কতটা ভেবেছেন। কিছুদিন আগে এই বিষয়ে বেশ কয়েক কিস্তি লেখাও লিখেছেন তিনি। যা পড়ে ভাষা নিয়ে আমরা তাঁর অবস্থান বুঝতে পেরেছি।

ভাষা নিয়ে তাঁর যে বক্তব্য, সে বিষয়ে কোনো তর্কের লক্ষ্য এই পোস্ট নয়।

আজ দেখলাম এক বিদেশি কবির কবিতা তিনি অনুবাদ করেছেন। অসাধারণ অনুবাদ। কিন্তু আমার খটকা লাগলো আরেক জায়গায়। উনি সাধারনত যে ভাষায় লেখেন, লিখতে চান, সে ভাষায় অনুবাদটা করা হয় নি। কিন্তু করা যেত।

প্রশ্ন হলো, প্রমিত ভাষাতেই অনুবাদটি করা লাগলো কেন?"
২৩ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ৯:০৯

লেখক বলেছেন: আমারে আক্রমণ করলে তো আমার ভালই লাগে। সরাইলেন কেন?
থাকতো। দেখতাম।
ভাষা নিয়া আমার ধারাবাহিক লেখা পইড়া মনে হইলো যে, এই কবিতাটা আমার সমর্থিত ভাষায় অনুবাদ করা উচিত?
কী জানি, কী লেখছিলাম ভুইলা গেছি। আবার পইড়া দেখি আসলে কী লেখছিলাম। কিন্তু সো ফার আই ক্যান এনালাইজ, আমি কখনো নিজের ওপর এমন কোনো কমিটমেন্ট আরোপ করি না, যা মাইনা চলা আমার উচিত। সো কোথাও আপনের ভুল হইতেছে বইলা মনে হয়।
দেখি লেখাটা পইড়া দেখি।
১৩. ২৩ শে জুলাই, ২০০৮ ভোর ৪:০৪
comment by: একরামুল হক শামীম বলেছেন: বেশ ঝরঝরে অনুবাদ হইছে। ভালো লাগলো পড়ে।
২৩ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ৯:১১

লেখক বলেছেন: থ্যাংকস এ লট।
১৪. ২৩ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ৯:২৬
comment by: তারিক টুকু বলেছেন: নিজের উপর কমিটমেন্ট আরোপ করার মত বোকা আপনি নন। এইটুকু আমি বুঝি।

আপনার সমর্থিত ভাষা, অসমর্থিত ভাষা আবার কোনটা? ভাই, ভাষার আবার আপনার সমর্থন লাগে নাকি! কী জানি।

আমার ভুল হয় নাই বস। কিন্তু আমি আমার প্রশ্নটার তো উত্তর দিলেন না।

আমার প্রশ্ন ছিল, যে ভাষায় আপনি সাধারনত লিখে থাকেন, কবিতাটার অনুবাদ সেই ভাষায় করলেন না কেন?

কথার ফোকাল পয়েন্ট এটাই হওয়া উচিত বোধহয়।
২৩ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ৯:২৯

লেখক বলেছেন: সাধারণত আমি কোন ভাষায় লেখি?
১৫. ২৩ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ৯:২৭
comment by: তারিক টুকু বলেছেন: কিন্তু আমি আমার প্রশ্নটার তো উত্তর দিলেন না= কিন্তু আপনি আমার প্রশ্নটার তো উত্তর দিলেন না


২৩ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ৯:৩১

লেখক বলেছেন: আমার লেখা থিকা মনে হইছে এই কবিতাটা আমার কোন ভাষায় অনুবাদ করা উচিত?
লেখাটা যখন লেখছি তখন তো কবিতাটা পড়ি নাই।
১৬. ২৩ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ৯:৩৬
comment by: তারিক টুকু বলেছেন: উচিত অনুচিতের কথা তো আমি একবারও বলি নি, আমি বলেছি যে ভাষায় আপনি সাধারনত লেখেন, তাতে ও তো কবিতাটা অনুবাদ করা যেত।

কিন্তু আপনি সেটা করেন নি।

কেন করেননি, অতটুকুই।
২৩ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ৯:৪০

লেখক বলেছেন: কীভাবে করতাম?
একটু উদাহরণ দিয়া দেখাইতে পারেন?
১৭. ২৩ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ৯:৫৩
comment by: তারিক টুকু বলেছেন: না দেখাতে পারি না, ঘুমের যে অভিনয় করে তার ঘুম তো ভাঙ্গানো যায় না।

আমি জানি, আমি কী বলেছি সেটা বোঝার ক্ষমতা আপনার যথেষ্টই আছে। এখন সেটা না করে যদি আপনি নানাদিকে এটাকে ডাইভার্ট করতে চান, তাহলে এখানে তর্ক না করাই ভাল।

যে ভাষায় সাধারনত আপনি লেখেন, সেটাতেও কবিতাটা অনুবাদ করা যেত। হয়তো প্রমিত ভাষায় অনুবাদ না করলে এর ভাবের খুব কাছাকাছি যাওয়া যেত না। কিন্তু কেন যাওয়া যেত না, এর ব্যাখ্যাটাই আমি আপনার কাছ থেকে চেয়েছিলাম।
২৩ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ১০:০৭

লেখক বলেছেন: আসেন তাইলে দুইজনে মিলে চেষ্টা করি। দেখি।
আপনি আগে শুরু করেন। যেহেতু প্র্রস্তাবটা আপনে দিছেন।
আমি আসলে তর্ক না কইরা গঠনমূলক কিছু করতে চাইতেছি।
তর্ক আমি পারি না আসলে।
১৮. ২৩ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ১০:১৫
comment by: তারিক টুকু বলেছেন: না ভাই, থাক। আমি ভেবেছিলাম আপনি বিষয়টা খুব সহজভাবে নেবেন। কেননা, কিছু প্রসঙ্গ তুলতে চেয়েছিলাম মাত্র। কিন্তু সেটা হলো না। কেননা, কথা উঠলে আমরা কেন জানি প্রথমত নিজেদেরই নিয়ে ভাবি; আমাদের ডাইভার্টিং টেন্ডেন্সি বেগ পায়।

এটা কাম্য নয়। যারা এটা প্র্যাকটিস করেন, তাঁদের ভালোবেসে থাকলেও তর্ক করতে কিছুটা দ্বিধা কাজ করে।

তাই থাক।
২৩ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ১০:২৪

লেখক বলেছেন: টুকু, রাগ করলেন ক্যান?
আসেন না দুই ভাইয়ে মিলে চেষ্টা করি।

No comments:

Post a Comment