Tuesday, February 24, 2009

আজফার হোসেনের ভিসা ও আমেরিকান সরকারের প্রশ্নবিদ্ধ স্পর্শকাতরতা

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:১২
শেয়ার করুন: [Add to digg] [Add to FURL] [Add to blinklist] [Add to reddit] [Add to Technorati] [Add to YahooMyWeb] [Add to Co.mments] [Add to NewsVine] Facebook [new feature]

খবরটা পইড়া মেজাজ খারাপ হয়া গেল। ড. আজফার হোসেনকে ভিসা দিতেছে না আমেরিকান সরকার। স্টেট ডিপার্টমেন্ট। ওয়াশিংটন স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে মাস্টার্স ও পিএইডি করা বাংলাদেশী এই লেখক ও বামপন্থী বুদ্ধিজীবী ও ফুলব্রাইট স্কলার আমেরিকায় থেকেছেন ১৯৯৫ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত। সেখানে তিনি একজন আমেরিকান নাগরিক মেলিসাকে বিয়ে করছেন। এবং হোসেইন দম্পতির একটি কন্যাসন্তান আছে। তার নাম সালমা। মি. হোসেন সপরিবারে বাংলাদেশে এসেছিলেন, এখানকার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় নর্থ-সাউথে পড়াইতে। কথা ছিল, তিনি যখন চাইবেন তখনই আমেরিকা ফিরতে পারবেন। কিন্তু কার্যক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে ঘটনা উল্টা। তার স্ত্রী ও সন্তান গত ফেব্রুয়ারিতে আমেরিকা গেছেন। কথা ছিল, আজফার হোসেনও ফিরবেন এবং ওকলাহামা স্টেট ইউনিভার্সিটিতে এই 'ফল'-এ একটি কোর্স শুরু করাবেন। কিন্তু ভিসা সংক্রান্ত জটিলতায় সে কোর্সটি বাতিল করা হয়েছে। আগামী স্প্রিংয়ে তিনি কোর্সটি শুরু করতে পারবেন কি না এ নিয়েও শংসয় কাটতেছে না। ঢাকার ইউএস এমবেসি তাকে ভিসা দিতেছে না, কিন্তু এর পেছনে তারা কোনো কার্যকর কারণ দাঁড় করাইতে পারে নাই। হোমল্যান্ড সিকিউরিটির সঙ্গে ইন্টারভিউর দোহাই তারা দিছে। কিন্তু আজফার হোসেন বলছেন, এ ধরনের ইন্টারভিউ আগেই হয়ে গেছে। এখন প্রশ্ন হইলো, কেন ড. আজফার হোসেনকে ভিসা দেওয়া হবে না। স্ত্রী ও কন্যার কাছ থেকে কেন তাকে আলাদা কইরা রাখা হবে?
কারণটা কী?
তার স্ত্রী মেলিসা সংবাদমাধ্যমকে যা বলেছেন তাতে স্পষ্ট যে, আজফার হোসেন আমেরিকার সরকারের নীতির কড়া সমালোচক বইলা তার ক্ষেত্রে এই অলিখিত নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে আমেরিকার কর্তৃপক্ষ। এবং তাকে কার্যত স্ত্রী কন্যার থেকে দূরে নির্বাসনে রাখা হয়েছে। আজফার হোসেন বামপন্থী বুদ্ধিজীবী বলেও তার ওপর এই নিষেধাজ্ঞার খড়গ নাইমা আসতে পারে।
এখন প্রশ্ন হইলো, আমেরিকান সমাজ কি এমন একটা অসহনশীল পরিস্থিতির পর্যায়ে পৌঁছে গেছে, যেইখানে আমেরিকান নীতির সমালোচনা করা যাবে না। একজন শিক্ষক তাত্ত্বিকভাবে সেই নীতির সঙ্গে দ্বিমত করতে পারবেন না? সারাবিশ্বে গণতন্ত্র, মানবাধিকার আর মতপ্রকাশের অধিকারের দোহাই দিয়া একের পর এক অপারেশনে লিপ্ত আমেরিকানরা কেমনে তাদেরই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াইতে যাওয়া একজন শিক্ষকের পথরোধ কইরা দাঁড়াইতে পারে?
তিনি মুসলমান বংশোদ্ভূত, বামপন্থী শিক্ষক এইটা ঠিক, তিনি আমেরিকান নীতির সমালোচক এইটাও ঠিক, কিন্তু তিনি তো কিছুতেই ইসলামিস্ট টেরোরিস্ট না। কোন জুজুর ভয়ে তারা আজফার হোসেনের মতো মুক্তমনা একজন বিদ্বানের পথরোধ করে বসে আছে?
আজফার হোসেনকে আমন্ত্রণ জানানো বিশ্ববিদ্যালয় বলছে, তার মতো শিক্ষকের দরকার আছে তাদের। ছাত্রদের কাছে তিনি প্রশংসিত। তার স্ত্রী-কন্যারা তার অপেক্ষায় আছেন। আজফার হোসেনও যেতে চান। এ অবস্থায় তার পথরোধ করা একটি হটকারিতামূলক উদ্যোগ। একই সঙ্গে এটি অমানবিক। আমেরিকান কর্তৃপক্ষের এই কাজের জন্য উপযুক্ত প্রতিবাদ হওয়া দরকার।
এ বিষয়ে বিভিন্ন নিউজের লিঙ্ক :
Click This Link এখান থেকে নেয়া)
Click This Link
http://www.kten.com/Global/story.asp?S=8966743



প্রকাশ করা হয়েছে: পঞ্চতন্ত্র বিভাগে ।



* ৫৭ টি মন্তব্য
* ৫৯২ বার পঠিত,

Send to your friend Print
রেটিং দিতে লগ ইন করুন
পোস্টটি ১৮ জনের ভাল লেগেছে, ২ জনের ভাল লাগেনি


এই লেখার লিংক টি আপনার বন্ধুকে পাঠান বন্ধ করুন





এই লেখার লিংক টি আপনার বন্ধুকে পাঠান বন্ধ করুন

আপনার নিজস্ব ই-মেইল ক্লায়েন্ট ব্যবহার করতে চাইলে এখানেক্লিক করুন

আপনার নাম :

আপনার ই-মেইল

আপনার বন্ধুদের ইমেইল

মেসেজ (নীচের মেসেজটি আপনার ইচ্ছেমত পরিবর্তন করুন
hi, i have been reading a nice wonderful post in http://www.somewhereinblog.net and would like to share it with you. Here is the post link http://www.somewhereinblog.net/blog/mahbubmoreblog/28848578 , please visit the link and rate it if you like. :-)

নিজেকেও একটি কপি পাঠান



১. ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:২৫
comment by: নুর হাসান মুহাম্মদ তানভীর বলেছেন: খুবই দুখজনক, আসা করি খুবই শিগ্রই এর সমাধান হবে ।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:১০

লেখক বলেছেন: আমিও তাই আশা করি। খুবই দুঃখজনক বিষয়।
২. ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:২৮
comment by: হেরিটেজ বলেছেন: আহারে!!
৩. ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:৩৭
comment by: সাইফুর বলেছেন: মোড়লরা তো মোড়লীপনা করবেই..
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:১১

লেখক বলেছেন: হ। আর আমাদের সেইটা মাইনা নিতে হবে এমন তো কোনো কথা নাই।
৪. ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:৩৯
comment by: ফালতু মিয়া বলেছেন: ভাই এক কাজ করেন, হেই বুদ্ধিজীবিরে কন আমাগো দেশের বুদ্ধিজীবিগো মতো আমরিকার চামচামি করতে, তাইলেই সমস্যার সমাধান হইব?
বামপন্থী বুদ্ধিজীবি হইলেই কি হেয় ধোয়া তুলসী পাতা হইব? এইডা কেমুন কতা? হেয় বিদেশীনিরে বিয়া করল ক্যা? দেশে কি মাইয়ার অভাব পড়ছে নি? এতো দিন হোগোরে তেল মালিশ করছিল, এহন সম্ভবত তেল কম তাই এই অবস্থা। তয় সব ঠিক হইয়া যাইব। আপনার মেজাজ খারাপ কইরা লাভ নাইক্কা।

আমেরিকা যহন পাখির মতো মানুষ মারে তহন এই জ্ঞানপাপী বুদ্ধিজীবিরা কি করছিল????
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:১৩

লেখক বলেছেন: আমেরিকা যখন মানুষ মারতেছিল তখন আমার জানামতে এই বুদ্ধিজীবী প্রতিবাদ করছিলেন। বিদেশীনী বিয়ে করলে সমস্যা কোথায়? আমি কী কইছি বামপন্থী বইলা উনি ধোয়া তুলসীপাতা?
৫. ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:৪২
comment by: মেঘলা মানুষ বলেছেন: দু:খজনক।
তবে, মাইনাস দিলো কে?
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:১৪

লেখক বলেছেন: মাইনাস যারা দেয় তারা আমার ব্লগে নিরাপদ। কারণ এদের পরিচয় উদঘাটনের কোনো চেষ্টা আমি কখনো করি নাই। সামনেও করবো না। মাইনাস না পাইলে আমি বরং চিন্তায় থাকি।
৬. ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:৪৫
comment by: মোহাম্মদ আরজু বলেছেন: যতটুকু জেনেছি তাতে আমার মনে হয় আপনার প্রশ্নের ( ''আমেরিকান সমাজ কি এমন একটা অসহনশীল পরিস্থিতির পর্যায়ে পৌঁছে গেছে, যেইখানে আমেরিকান নীতির সমালোচনা করা যাবে না।একজন শিক্ষক তাত্ত্বিকভাবে সেই নীতির সঙ্গে দ্বিমত করতে পারবেন না?'') উত্তরটা অনেক আগেই 'হ্যাঁ' হয়ে গেছে।

আপনার দেয়া দ্বিতীয় লিংকে গিয়ে দেখলাম আজফার হোসেনের ভিসা জটিলতা সংক্রান্ত খবরের নীচে একজন এরকম কমেন্ট করেছে-

''too bad that OSU can't produce enough graduates that can be professors in their own schools. now they want to hire a U.S. hatemonger to be a prof. the States school wants to hire a woould be terrorist.''

কমেন্টওয়ালা আমেরিকান এটুকুও খেয়াল রাখেনি যে তার দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে নিজেদের ছাত্রদের মধ্য থেকে শিক্ষক নেয়া হয় না।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:১৬

লেখক বলেছেন: কমেন্টগুলা পইড়া আমি একেবারে তাজ্জব হয়া গেছি।
ঠিকই কইছেন।
৭. ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:৪৫
comment by: না বলা কথা বলেছেন: ব্যাপারটা দুঃখজনক, তবে আসল কথাডাই পুরা লিখাই বাদ পইড়া গেছে।
উনার স্ট্যাটাস কি?
বি ১ না কি বি ট ভিজিটর ভিসা,
না কি গ্রিন কার্ড, নাকি সিটিজেন,
না কি এফ ১ অথবা এম ১ অথবা স্টুডেন্ট ভিসা
না কি এইচ ১ বি-প্রফেশনাল ভিসা ,উনি কোন ক্যাটাগরিতে পড়ছেন।

কোন কারন ছাড়াই উনার ভিসা ইস্যু হইবোনা,এমন বেয়াকুফ আম্রিকা মনে হয় এখনো হয় নাই।

শুধু আমেরকিার নীতির সমালোচনার লাইগা উনার ভিসা হইবো না,এইডা মানবার পারলাম না।
আগামি দিনের প্রেসিডেন্টের যে দেশের সাংবাদিকরা সরাসরি কয়-আমার দিকে চাইয়া কথা কইয়ো না,আপনে আপনার প্রতিদ্বন্ধির দিকে চাইয়া কথা কন।

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:২২

লেখক বলেছেন: আমেরিকার আকলমান্দির ওপর আপনের আস্থা দীর্ঘজীবী হউক। আমেরিকার নির্বাচনী ফ্যান্টাসি আর গণতন্ত্রের মেলোড্রামা দেইখা যদি আপনে আমেরিকারে ওপেন সোসাইটি ভাইবা বইসা থাকেন তাইলে তো ভালই।
তবে, একটা কথা। আজফার হোসেনের লগে আমার ব্যক্তিগত পরিচয় ক্ষীণ। আমি পোস্ট লেখছি মুখ্যত পোস্টে উল্লেখিত তিনটা লিঙ্ক-এর ভিত্তিতে। এর বেশি কিছু আমি জানি না। কিছু ফ্যাক্ট আছে পোস্টে। উনি এগারো বছর ধইরা আমেরিকায় থাকছেন। বিয়া করছেন। ওখানে তার বাচ্চা হইছে। ওখানে তিনি পিএইডি, মাস্টার্স করছেন। ওখানকার ইউনিভার্সিটিতে উনি পড়াইছেন। সামনেও পড়ানোর আগ্রহ রাখেন। এখন অনুমান করেন উনি স্টুডেন্ট ভিসা নিয়া যাইতেছেন কি না।
ভিসা বিষয়ে আমি গোমুর্খ। কিন্তু আপনার প্রশ্ন সাজানো দেইখা মনে হইলো আপনে আমার থিকা এক কাঠি সরেস।
৮. ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:১৬
comment by: আজহার ফরহাদ বলেছেন: তামাশা বটে।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:২৩

লেখক বলেছেন: হ।
৯. ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৩২
comment by: আবদেল্লাহ ফাইসাল বলেছেন: না বলা কথা বলেছেন:
কোন কারন ছাড়াই উনার ভিসা ইস্যু হইবোনা,এমন বেয়াকুফ আম্রিকা মনে হয় এখনো হয় নাই।

বামপন্থী বলে ভিসা পাবে না। এটা হয়না। মানা যায়না। তাকে ধৈর্য ধরে এগুতে হবে। ওরা নানা বাহানা করে, তবে আইনগত দিক ঠিক থাকলে না করতে পারবে না।
আমেরিকান এম্বেসীর লোকরা অনেক সময় মর্জি মাফিক কাজ করে। কে কি সেটা তারা দেখেনা।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫২

লেখক বলেছেন: তা হইতে পারে।
১০. ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫৪
comment by: টোকন বলেছেন: ঘটনাটা দুঃখজনক। আমরা যতই নিজ দেশকে ব্যাকওয়ার্ড বলে স্যাম চাচার চামচামি করি না কেন ...... তাদের কাছে কোনদিনই সমান হতে পারবোনা।

আমাদের দেশের বিদেশী দূতাবাস গুলোতে যে দেশী ভাইরা জব করে তারা তো এক কাঠী সরেস। সেরের উপর সোয়া সের।কোথায় একটু হেল্প করবে তা না উল্টা কেস জটিল করে।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:১৯

লেখক বলেছেন: ঠিকই কইছেন।
দূতাবাসের বাংলাদেশীরা এরাম করে নাকি?
১১. ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৩৩
comment by: হাসিব মাহমুদ বলেছেন: না বলা কথা ও আবদেল্লাহ ফয়সাল - বোকার স্বর্গে বাস কর্তেছেন আপ্নেরা ।
১২. ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৪৬
comment by: কোবরা বলেছেন:
মাহবুব মোর্শেদ চিন্তা কইরেন না ব্যাটার বৌ যখন আমেরিকান তখন ভিসা এক দিন না একদিন পাইবো তা আপনে এই গরমের মধ্যে কোট পইড়া বইসা আছেন ক্যান(!) এসি টা কী বেশী নতুন,খুব বেশী কী ঠান্ডা বাতাস দেয়? :) :)
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:০১

লেখক বলেছেন: কোবরা,
আপনে কিছু কইবেন ভাইবাই ছবিটা দিছি। এত দেরি করলেন ক্যান? দিছি তো মেলা আগে।
১৩. ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৪৯
comment by: রাতমজুর বলেছেন: আমেরিকা ওরফে আমিরখাঁ হচ্ছে মুখে (মিডিয়াতে) চরম গনতান্ত্রিক দেশ, ভেতরে ভেতরে ওরা চরম মৌলবাদী।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:০২

লেখক বলেছেন: হ। তাই তো মনে হয়।
১৪. ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৫১
comment by: না বলা কথা বলেছেন: যাক আর কিছু কইলাম না।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:০৪

লেখক বলেছেন: আপনে সমঝদার ব্যক্তি বইলা একটু ডিটেইল জানতে চাইছিলাম। বুঝলাম আজফার হোসেনকে আপনে পছন্দ করেন না। সে তো আমিও তেমন করি না। কিন্তু এই কেসটা তো আসলেই সিরিয়াস। কথা বলা দরকার না? @না বলা কথা।
১৫. ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:২৬
comment by: না বলা কথা বলেছেন: নাম্বার ওয়ান, যে আমার গালে চড় মারে হেরেও আমি পছন্দ করি।
যদি আমারে চড় মারার লাইগা একটা লজিকাল কারণ বাইর করে।

নাম্বার টু- আমার অতি মাত্রায় আবেগী। আমগো আন্তরযন্ত্রে অকারণে সুখ আর শোক দুইটাই খেলা করে।

নাম্বার তিন-আমি জানবার চাইছিলাম,উনার স্ট্যাটাস কি? আমার নিজের ভাই ২৮ বছর আম্রিকায়,দেশে আসবার পারে নাই,পড়ালিখার যোগ্যতা ও মাশাল্লাহ কম না।

আপন মামু ১৮ বছর নিউ ইয়র্কে,দেশে আসবার পারে নাই, কারণ বৈধ কোনো স্ট্যাটাস নাই,আসলে পরে ফিরত যাইবার পারবো কিনা সন্দেহ।

কথাগুলো এর লাইগা কইলাম, আপনি কত বছর ছিলেন বা না ছিলেন হেইডা বড় কথা না,মূল কথা হইলো,লিগাল পেপারের বেইস টা কি?
শুধু আবেগি হইলো তো কাম হইবো না।

আম্রিকারে গাইল দিয়া একরকম তৃপ্তির ঢেকুর তুলি। তয়, বারিধারায় সেহেরীর পর থাইকাই ,লাইন আর শেষ হয়না।
বায়তুল মোকারমের হুজুর জুমার নামাজে চিল্লায় "আম্রিকাকো হায়নামে, মারকে ডালো,মারকে ডালো" কইয়া।
হেরাই আবার ভিসার লাইগা লাইন দেয়। এক আজীব ব্যাপার ভাইডি।

কেউ পোলারে ভাই বানায়, কেউ বইনের বউ বানায়, ভিসার লাইগা।আমি নিজে তিনবার আম্রিকা গেছি আশির দশকে ভিজিট ভিসায়। এখন মেয়াদ শেষে অবৈধ থাইকা যদি দেশে ফিরতাম,আবার ভিসার লাইগা দাঁড়াইতাম,তাইলে সমস্যাটা তখন কার অইতো,আমার নাকি আম্রিকার এম্বেসির।
হের লাইগা,উনার ভিসা না পাওনের ব্যাক গ্রাউন্ড জানবার চাইছিলাম।
শুধু আম্রিকা বিরোধী কথনের লাইগা ভিসা হইলোনা, এরকম শিশুতোষ কথা মানবার পারলাম না।
খুবই দুঃখিত।

এবার ভিসার ক্যাটাগরি লইয়া ,আলাপ করবার চাইলে লম্বা বাতচিত করণ লাগবো।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ দুপুর ২:২৩

লেখক বলেছেন: ডিটেইল আলোচনার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। ড. আজফার কোন ক্যাটাগরিতে আছেন সেইটা জানার জন্য তো তার সঙ্গে ব্যক্তিগত যোগাযোগ ছাড়া আর কোনো উপায় দেখি না।
১৬. ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:৩৭
comment by: নুরুন্নবী হাছিব বলেছেন: হুমমম...এটা ঠিক না...কেন যে ওরা এমন করতাচে...
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ দুপুর ২:২৪

লেখক বলেছেন: সেটাই।
১৭. ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:৩৫
comment by: একরামুল হক শামীম বলেছেন: আমেরিকার নীতি নিয়া আর কি কইমু। এরা মানবাধিকার, নারীর অধিকার বলে বলে বিশ্বের মোড়ল সাজে। অথচ নিজেদের দেশে মানবাধিকারের ঠিক নাই। ২০০ বছরেও পারলোনা নিজেদের সংবিধানে নারীর সম অধিকার নিশ্চিত করতে!!!
এদের নীতির সমালোচনা করলে আবার ব্ল্যাক লিস্টেড.... সেলুকাস!!!

(যাই হোক বেশি কিছু না বলি...পরে আবার পড়লেখার জন্য আমেরিকা যাওয়ার অ্যাপ্লাই করলে আটকাইয়া দিবো ;) )
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ দুপুর ২:২৪

লেখক বলেছেন: সেটাই।
১৮. ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ দুপুর ২:৩৬
comment by: তুষ।র বলেছেন: @লেখক --- বস আপনি মনে হয় না_বলা_কথাকে ভুল বুঝতাছেন। উনি আমরিকার ফানুসি ডেমোক্রেসি আর সোকলড ফ্রিডম অব স্পিচ (ফাউল) ভাল পাইলে আমার কিছু করার নাই। তবে ভিসার বিষয়ে উনি যে বিষয়টা আলোকপাত করছে, তা হয়ত ঠিক। আমি সাপোর্ট করছি না। তবে আমার ঘটনাটি আফজাল স্যারের সাথে পুরা মিল খায়।

আমিও মার্কিন দেশে পড়তে গেছিলাম, চাকড়ি হইছে। ফি বছর আসি যাই। সব ঠিক ঠাক। ৯/১১ পরে ভিসা নবায়নের বিশাল ঘাপলা। আমার জন্যে চিঠি লিখলো আমগো কমপানির কেউকেটা থেকে শুরু কইরার কংগ্রেস ম্যান। কিছু হয়না। পরে অনেক দেরি কইরা...যাই হোক। ওগো একই কথা সিকিউরিকটি ক্লিয়ারেন্স নিতে দেরি হচ্ছে। তখন মাত্র হোমলেন্ড সিকিউরিটি কাম শুরু করছে। কোন কিছু সিসটেমেটিক না।

তবে আমার অবাক লাগছে এখন তো এইরকম হবার কথা না। এখন সবতো সিংক্রোনাইজ। মাঝে মাঝে এদের কিছু সিসটেমের ভোগলামি দেখলে ভাবতে অবাক লাগে এর একমাত্র সুপার পাওয়ার।

অবশেষে আমাদের মধ্য যারা মনে করে হেগো সব বেস্ট আর এরা খুব উদার - তাইলে কথা সেইটা - বোকার স্বর্গে আছিস রে তুই
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ দুপুর ২:৪৫

লেখক বলেছেন: হা হা হা। ধন্যবাদ আপনাকে।
আসলে, ভুল বুঝা ভাল যদি ঠিক বুঝার রাস্তা খোলা থাকে। আমি ঠিক বুঝার রাস্তাটা খোলা রাখছি।
এবং এখন অনেক কিছু স্পষ্ট বুঝতে পারতেছি ক্রমে ক্রমে।
১৯. ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:৩৯
comment by: মাহবুব সুমন বলেছেন: ধর্ম যদি ইসলাম হয় এবং তার সাথে যদি যুক্ত হয় "বাম" তাহলে আমরিকা সরকারের আসক চেহারা বোঝা যায়।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:০২

লেখক বলেছেন: খাইছে।
এইরাম ঘটনা তাইলে আরও আছে।
তাই না?
২০. ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:৪৭
comment by: আরিফুর রহমান বলেছেন: হায় গোনতন্ত্র!
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:০৩

লেখক বলেছেন: গোনতন্ত্র!
২১. ০৩ রা অক্টোবর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৪৫
comment by: তপন বাগচী বলেছেন: আমেরিকার নীতির সমালোচনা করলে যে ভিসা দেয় না, এটি আমার বিশ্বাস ছিল। কিন্তু আমার প্রিয় কবি মোহাম্মদ রফিক যখন আমেরিকায় গেলেন, তখন আমি অবাক হয়েছিলাম। উনি তো সারাজীবন আমেরিকার সমালোচনা করেছেন। সাম্রাজ্যবাদের বিরোধিতাই কেবল নয়, সাম্যবাদী রাজনীতিও করেছেন। যতদূর জানি, বাংরাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি করতেন। এখন পার্টি থেকে কিছুটা দূরে থাকলেও সেই আদর্শকেই লালন করেন বলে মনে হয়। আমার ধারণা ছিল, মোহাম্মদ রফিক ভিসা পাবেন না। কিন্তু দিব্যি পেয়ে গেলেন। পরে আমেরিকাকে গালি-দেয়া একাধিক লেখকের কাছে শুনেছি যে আমেরিকা তাদের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে নিমন্ত্রণ জানায়। ভিসা চাইলে ভিসা দেবেন। কিন্তু তারা আমেরিকায় যেতে চান না।
ডক্টর আজফার হোসেন ভিসা পাননি জেনে খারাপ লেগেছে। কিন্তু আমেরিকারে সমালোচনা করা ছাড়াও আরো কোনো কারণ থাকতে পারে বলে আমার মনে হচ্ছে। তবু কামনা যথাশীঘ্র ছয়চোখের মিলন ঘটুক।
০৩ রা অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১১:৫৮

লেখক বলেছেন: দুই একটা ভিন্ন রকম কারণের উদাহরণ দিতে পারেন?
২২. ০৩ রা অক্টোবর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৪৮
comment by: আহমেদ হেলাল ছোটন বলেছেন: আজফার হোসের এর 'সাময়িকী 'অনুষ্ঠানটির আমি একজন ভক্ত।
আশা করি অচিরেই তার সমস্যার সমাধান হবে।
ধন্যবাদ
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১২:০০

লেখক বলেছেন: থ্যাংকস।
আমি অবশ্য সাময়িকী অনুষ্ঠানটির মোটেও ভক্ত নই।
তবু তার সমস্যার সমাধান হোক এটা মনে প্রাণে চাই।
২৩. ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০০৮ বিকাল ৪:০৩
comment by: তপন বাগচী বলেছেন: 'দুই একটা ভিন্ন রকম কারণের উদাহরণ দিতে পারেন?'
ভিসা না পাওয়ার কারণ যেখানে অজ্ঞাত, সেখানে ভিন্নরকমরে উদাহরণ তৈরি করব কেমন করে! তাছাড়া আমেরিকান ভিসা সম্পর্কে আমার কোনো ধারণা নেই। এমনকি ড. আজফার হোসেনের সঙ্গে আমার তেমন সম্পর্কও নেই। শাহবাগে কিংবা কোথাও ৫/১০বার দেখা হয়েছে। আমি সালাম দিয়েছি, তিনি গ্রহণ করেছেন। একসঙ্গে বসে আলাপ কিংবা আড্ডাও হয়নি। আমাকে তাঁর না চেনারই কথা। তাঁর ভিসা না পাওয়ার কারণ কী কী হতে পারে, সে সম্পর্কে বায়বীয় ধারণা পোষণ করার দরকার বোধ করছি না।
আপনার লেখা থেকে জেনেছি - 'তার স্ত্রী মেলিসা সংবাদমাধ্যমকে যা বলেছেন তাতে স্পষ্ট যে, আজফার হোসেন আমেরিকার সরকারের নীতির কড়া সমালোচক বইলা তার ক্ষেত্রে এই অলিখিত নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে আমেরিকার কর্তৃপক্ষ। এবং তাকে কার্যত স্ত্রী কন্যার থেকে দূরে নির্বাসনে রাখা হয়েছে। আজফার হোসেন বামপন্থী বুদ্ধিজীবী বলেও তার ওপর এই নিষেধাজ্ঞার খড়গ নাইমা আসতে পারে।'
আমি বলতে চেয়েছি, বামপন্থী অনেক বুদ্ধিজীবী আমেরিকার ভিসা পেয়েছেন। তাই এইটাই একমাত্র কারণ না হতে পারে। আমি আবারও কামনা করি ‌-' যথাশীঘ্র ছয়চোখের মিলন ঘটুক।'
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০০৮ বিকাল ৪:২৬

লেখক বলেছেন: আপনের যুক্তিমালা অনুসরণ করলে বুঝি, আপনি বলতে চেয়েছেন, বামপন্থী হওয়াটা ভিসা পাওয়ার ক্ষেত্রে সমস্যা না। অন্যদিকে ড. আজফারের পরিবার বলছেন এটা একটা সমস্যা। এখন আপনার যে উদাহরণ তাতে আপনি যে যুগে বামপন্থীদের ভিসা পাওয়ার কথা কইছেন সে যুগ নাইন এগারোর দুইদশক আগে শেষ হয়া গেছে। হোমল্যান্ড সিকিউরিটি কি জিনিশ সেইটা আমাদের মার্কিনপন্থী বামরা দেখেন নাই।
বামপন্থী হওয়াটাই যদি একমাত্র কারণ হয়, আজফার হোসেনের ভিসা না পাওয়ার ক্ষেত্রে। আর সেইটা যদি সত্য হয়। তাইলে আপনের বা আমার কি কোনো অসুবিধা হওয়ার সম্ভাবনা আছে?
২৪. ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০০৮ রাত ৮:১৫
comment by: তপন বাগচী বলেছেন: 'তাইলে আপনের বা আমার কি কোনো অসুবিধা হওয়ার সম্ভাবনা আছে?'
না, কোনো সম্ভাবনা নেই।
০৫ ই অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১:২০

লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৫. ০৫ ই অক্টোবর, ২০০৮ সকাল ১০:১১
comment by: অন্যমনস্ক শরৎ বলেছেন: কামের পোষ্ট। আম্রিকার স্পর্শকাতর শিশ্নে কোন বাঙালী পিঁপড়া জোরে কামড় দিছে এমনতো শুনি নাই। মডারেটেড মুসলিমগো ট্যাগের লাইগা আমাগো উন্নয়নশীল জামাতিগো যখন আম্রিকা দৌড়ের উপর রাখে তখন অনেক প্রগতিশীলরা দেখি অফ যায়, কিন্তু আর্মিকার ছুৎ বালাই নিয়া কিছু দেখি কয় না। দুগ্গা দুগ্গা।

যাই হোক আজফার হোসেনের আম্রিকা গমন জটিলতা নিরসন হোক। আম্রিকার প্যানিক করণের আরো অনেক নতুন কারণ তৈরী হইয়া গেছে। নিজেগো বেইল-আউট দিয়া অর্থনৈতিক মন্দা থেইকা বাইরাইনি কঠিন হইব।
০৫ ই অক্টোবর, ২০০৮ বিকাল ৫:৩৭

লেখক বলেছেন: থ্যাংকস শরৎ। আমেরিকা জামাতিদের কেমনে দৌড়ের উপর রাখে সেইটা বুঝি নাই। একটু বিস্তারিত বলবেন?
২৬. ০৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ দুপুর ১২:১৩
comment by: আবদেল্লাহ ফাইসাল বলেছেন: আজফার হোসেনের লেটেস্ট খবর কি? ভিসা পাইছে? তার ছোট্ট মাইয়াটার জন্য খারাপ লাগছে। খুব কিউট মেয়ে। একবার সামনা সামনি দেখা হয়েছে, বছর খানেক আগে।
০৮ ই অক্টোবর, ২০০৮ দুপুর ২:৫২

লেখক বলেছেন: এখনও পায় নাই বইলা জানি।
২৭. ০৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ দুপুর ১২:২১
comment by: তপন চৌধুরি বলেছেন: আমেরিকানরা পুরা বর্নবাদি৷ তারা কোনদিন মানুষ হইব না৷ তারা ইরাকে যেইভাবে শুধু শুধু হামলা করল তাতে এতা বুঝায় যে তাদের ভাল হইতে আর সময় লাগবে৷ স্তেট ডিপার্টমেন্ট কে চালায়? যতসব অসিক্ষিত বর্নবাদি লোকজন৷
০৮ ই অক্টোবর, ২০০৮ দুপুর ২:৫৩

লেখক বলেছেন: সব আমেরিকান বর্ণবাদী না। আমেরিকায় বড় বড় যুদ্ধবিরোধী সমাবেশগুলা দেখলে বুঝা যায়।
২৮. ১৫ ই অক্টোবর, ২০০৮ সকাল ৮:২৮
comment by: অপ্রাসঙ্গিক বলেছেন: আজফার হোসেন ভিসা পেয়েছেন। আগামী সেমেস্টারে উনি ওকলাহোমা স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াবেন।
১৫ ই অক্টোবর, ২০০৮ দুপুর ১২:৪৮

লেখক বলেছেন: আপনার তথ্যটি সঠিক হয়ে থাকলে এটা খুবই খুশীর খবর।
২৯. ১৫ ই অক্টোবর, ২০০৮ দুপুর ১:০৫
comment by: কৌশিক_বিশ্বাস বলেছেন: আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে এমন ঘটনা হয়েই থাকে। ন্যায়সংগত নাহলেও ডিপ্লোম্যাটিক লেভেলে এটা হয়েই থাকে। আপনারাই বলুন না, বিদেশী বংশোদ্ভুত কোনো মানুষ যদি বাংলাদেশ কিম্বা তার কোনো নীতির বিরুদ্ধে কিছু বলে, তাহলেও কি এই সমান ভাবেই কন্ঠস্বর তুলতে পারবেন? দেশপ্রেম আগে আসবে, নাকি ন্যায়নীতি? কিছু করার নেই, দেশপ্রেম আগে, সেখানে কোনো আপোশ কেউ করেনা। জন্মভূমির সামনে সব ন্যায়নীতি গোল্লায় চলে যায় সবারই। দেশের শত অন্যায় থাকুক, তবু দেশের বাহিরের কেউ তা আঙ্গুল তুলে দেখালে তাকে শত্রু বলেই ভাববে সেই দেশের মানুষ। তবু তো USA বলে উনি ভিসা পেয়ে গিয়েছেন! নাহলে... :)
১৫ ই অক্টোবর, ২০০৮ দুপুর ১:৪০

লেখক বলেছেন: কোনো রাষ্ট্রের পরিচালনা বিষয়ক নীতির বিরোধিতা, রাষ্ট্রের মূলনীতি ও সার্বভৌমত্ব বিষয়ক ব্যাপারের বিরোধিতা, সরকারের নীতির বিরোধিতা, কোনো বিশেষ নিবর্তনমূলক আইনের বিরোধিতা এইগুলা ভিন্নভিন্ন প্রসঙ্গ। একাকার করলে বুঝার উপায় নাই।
ফিদেল ক্যাস্ট্রো, নোম চমস্কি, ওসামা বিন লাদেন, বারাক ওবামা সবাইরে এক কইরা ফালাইলে তো হবে না।
তবে হ্যাঁ, একটা বিষয়ে আপনের সঙ্গে একমত হওয়া সম্ভব। দেশপ্রেমের দোহাই দিয়া আমরা অনেক কিছুরেই বৈধতা দেই বা অনেক কিছুরে অবৈধ আখ্যা দেই।
৩০. ১১ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১:৪৯
comment by: রেজাউর রহমান বলেছেন: অনেক দিন আসেন না এখানে। ভুলে গেলেন?

No comments:

Post a Comment