Monday, March 2, 2009

পরশু মেলায় গেছিলাম

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৪:২০
শেয়ার করুন: [Add to digg] [Add to FURL] [Add to blinklist] [Add to reddit] [Add to Technorati] [Add to YahooMyWeb] [Add to Co.mments] [Add to NewsVine] Facebook [new feature]

মেলা শুরু হওয়ার ১৪ তম দিনে প্রথম মেলায় যাওয়ার ঘটনায় আমি নিজেও বিস্মিত। কিন্তু কী করবো, এই কাজ ওই আকাজ করতে করতে আর মেলায় যাওয়া হয় না। ফুসরৎ পাওয়া গেল অবশেষে ১৪ ফেব্রুয়ারি মোতাবেক ২ রা ফাল্গুন, বৃহস্পতিবার। একটু ভয়ে আছিলাম, না জানি কত ভিড় হয়, শাহবাগ থেকে লাইন দিয়ে ঢুকতে হয় কি না। ভিড়ের চাপে চ্যাপ্টা হয়ে যাবো কি না। তাই বার বার শামীম আর রনিকে ফোন দিচ্ছিলাম যেতে যেতে। কী ভিড় কীরাম? ওনারা দেখি ভিড় বোঝে না। একজন বলে ভিড় আছে, আরেক জন বলে ভিড় নাই। বুঝলাম ভালোবাসার প্রকোপ মেলায় কম পড়ছে। তবে খুব কম পড়ছে বলে মনে হয় না। যাইতে যাইতেই অদিতি ফাল্গুনী ফোন দিলো। কোনো কারণে তোর আজকে মেলায় আসার সম্ভাবনা আছে? আমি কইলাম, হ আসতেছি। রওনা হইছি, কারণ বাজারে বাসে উঠার চেষ্টা করতেছি। অদিতি বললো, আয়। আজকে আমার কবিতার বই প্রকাশিত হয়েছে। বাঙলায়নের স্টলে আছি আমি। ওইখানে না পাইলে বহেড়া তলায় লিটল ম্যাগাজিন কর্নারে। শাহবাগে নেমে বুঝলাম, বাস থেকে যত লোক নামতেছে সবাই মেলাতেই ঢুকবে। ফলে, ভিড় কম না। মেলায় সিগারেট খাওয়া যায় না বইলা একটা সিগারেট খেয়ে নিলাম আগে ভাগেই। লাইন পাইলাম টিএসসির কাছে।
মেলায় ঢোকার সময় এইবার দেখলাম মোবাইল আর চাবির রিং বের করে ইয়েটা পার হতে হচ্ছে না। ভালই তো! প্রথমেই চোখে পড়লো ধূলা। সন্ধ্যা বেলাতেও যে ধূলা দেখা যায় সে তো অনেক ধূলা। কিন্তু দিনের ধূলায় মানুষ নাক চেপে ধরলেও রাতের ধূলা কেন জানি অবচেতন মনে খায়। সোজা লিটল ম্যাগাজিন কর্নারে গিয়া জুটলাম। কেউ নাই কেউ নাই করতে করতে একসময় দেখি শাপলু আর দুপুর মিত্র। বললাম, ল' ঘুরান দিয়া আসি। শাপলু কয়, না ঘুরান দিয়া কাম নাই। এইহেনেই খাড়া। কি করি? খাড়াইলাম। লিটল ম্যাগাজিন স্টলে এক ফাঁকে এট্টু ঘুরান দিলাম। গাণ্ডীব সম্পাদক তপন বড়ুয়ার গল্পের বই বের হইছে। নতুন শিড়দাঁড়া বের হইছে। ঘুরতে ঘুরতে দেখি কয়েকজন প্রবাসী লেখক নিজেদের মধ্যে আলাপ আলোচনা করতেছে। ঘুরান দিয়া আমরা এক তর্ক ফেনাইতে যাব এই সুমায় অদিতি আইলো। আমি ওর হাতে ওর প্রথম কবিতার বইটা দেখলাম। প্রচ্ছদ সুন্দর হয়েছে। দাম ৭০ টাকা। অদিতি কবি শামীম আজাদের লগে পরিচয় করায়া দিল। শামীম আজাদ কইলেন, আমারে জানি কেমনে আগে থিকাই চিনেন উনি। গর্বে বুকটা ফুলে উঠলো।
দূর থেকে দেখলাম আহমেদুর রশিদ আমার দিকে চাইয়া মিটিমিটি হাসে। আমিও সরাম একটা মিটি হাসি দিলাম। নাসরিন জাহান আমাদের পাশ দিয়া যাইতেছিলেন। আমি কইলাম, নাসরিন দি'। নাসরিনদি' বরাবরের মতোই খোশমেজাজে। আমার সঙ্গে আমার বউ ছিলেন। তার সঙ্গে নাসরিন দি'র পরিচয় করায়া দিলাম। নাসরিন দি' কয়, বাচ্চা কাচ্চা গুলা বড় হয়ে এখন দেখি বিয়াও করতে শুরু করছে। জিগাইলাম, আপনের কয়টা বই এবার? নাসরিন দি' কয়, কয়েক বছর ধরে তো একটা করেই লিখছি। এবারও একটা। উপন্যাস। অন্যপ্রকাশ থেকে বের হইছে।
দুপুর একটা সিগারেট জোগাড় করছে। এইটাকে অবৈধ পন্থায় খাওয়া দরকার বলে আমরা মসজিদ সংলগ্ন বিডিনিউজের স্লাইড শো'র পাশে গিয়া দাঁড়াইলাম। অগ্নিসংযোগ ও ধূম্রযোগের পর একটা ঘুরান দেয়া শুরু করলাম। সংবেদের স্টলে উঁকি দিয়া দেখলাম পারভেজ হোসেনের বই বারাইছে। বিষকাঁটা। পারভেজ ভাই ভালো মনে কইরা একটা বই দিল।
বইটা নিয়া অন্যপ্রকাশের স্টলের সামনে দিয়া যাইতেছিলাম। পুরা জায়গাটারে হুমায়ূন ভক্তরা চাপাইয়া দিছে। অন্যপ্রকাশের জন্য খোলা মাঠে অন্য একটা জায়গায় স্টল দেয়া গেলে ভাল হইতো। হুমায়ূন আহমেদও শান্তিতে ভক্ত সংবরণ করতে পারতেন। কোনো রকমে একটু এগিয়ে দেখা পাইলাম, তাত্ত্বিক ও টিভি ব্যক্তিত্ব আজফার হোসেন ও কবি ও টিভি ব্যক্তিত্ব আলফ্রেড খোকনের। আজফার হোসেনের এই মেলায় তিনটা ইংরেজি তিনটা বাংলা মেটা ছয়টা বই রে হওয়ার কথা। একটাও এখনও আসে নাই। খোকনদার আইছে, দুইটা। ননফিকশন একটা। কবিতা একট। ঐতিহ্যের সমানে গিয়া উঁকি দিবো, এই সুমায় মৃদুল মাহবুবের ফোন। উনিও কাছাকাছি আছেন। দেখা হইলো। কতদিন পর মৃদৃলরে দেখলাম। বললাম, আমারে কাগজ প্রকাশনীর স্টল কোথায় বলতে পারেন? উনি কইলেন, হ পারি। সবাই মিলে কাগজের দিকে রওনা দিলাম। একদম একপাশে পড়ছে। লিটল ম্যাগাজিন কর্নারের পিছনে। বাংলা একাডেমীর নতুন ভবনের পাশে। ২০০৬-এ আমার একটা বই বের করছিল কাগজ। সেইটানে গেলাম। আমার বই দেখি, মেলা ছাড়া আর কোথায় পাওয়া যায় না। তাই নিজের বই বিক্রি হইতেছে কি না জিগাইলাম। স্টলে আছিলেন কাগজ প্রকাশনীর কর্মকর্তা ও কবি সফেদ ও কবি জুয়েল। বললেন, ভাল যাইতেছে। আমি, কইলাম। কেমনে সম্ভব? ওনারা কয় সত্যি। আমি কইলাম, তাইলে আমিও কিছু কপি কিনতে চাই। সামনের দিন আইলে কিনবো। নিজের বই কেনার মজাই আলাদা।
স্টলগুলা বন্ধ হইতেছে ক্রমে। আমরা লিটল ম্যগাজিন চত্বরে আইসা আবার একটা গোল জমায়েত করলাম। আহমাদ মোস্তফা কামাল আইলেন। ওনার প্রেমের গল্প সংকলন বের হইছে ঐতিহ্য থিকা। আমি কইলাম, এবার মেলায় তো বোমাটা ফাটাইলো পাপড়ি আপায়। মাওলা পাপড়ি রহমানের আড়াইশো পৃষ্ঠার উপন্যাস বাইর করছে। বাংলার জামদানি শিল্প নিয়া লেখা উপন্যাস। না বয়ন। নব্বই দশকের লেখকেদের মধ্যে পাপড়ি আপাই প্রথম একটা বড় উপন্যাস লিখলেন।
মেলা থেকে বাইর হওয়ার সময় রক্ত দান কর্মসূচির মেয়েরা ধরলো। বললো, রক্ত দিয়া যান। আমি কইলাম, রক্ত যখন দিয়েছি, রক্ত আরো দেব। তবে ভাই আজইকা না। আরাকদিন। বের হইতে হইতে দেখি, পাঠসূত্রের স্টলে মাহমুদ সীমান্ত। স্টল বন্ধ হয় হয়। তাড়াহুড়া কইরা ওইখানে মানস চৌধুরী ও সুমন রহমানের বই দেখলাম। বাইর হয়ে প্রথমেই একটা সিগারেট ধরাইলাম।
ফিরতে ফিরতে চিন্তা করলাম, বাংলা একাডেমী না কইলো হেরা সব প্রকাশকদের স্টল বরাদ্দ দিতে পারতেছে না জায়গার অভাবে। পাড়ার ক্লব থেকে শুরু করে, পোস্টার ছাপানো এনজিও পর্যন্ত সবাইরে স্টল দিল কেমনে। রাজনীতির সোনার ছেলেরাও স্টল পাইছে। মিডিয়াগুলা পাইছে। ওই স্টল গুলাতে স্রেফ আড্ডা চলতেছে। অথচ, শুনা যায় প্রকাশকরা স্টল পাইতেছে না। আর এই কারণে বাংলা একাডেমী মেলা নিয়া অন্য জায়গায় চইলা যাইতে চায়।



প্রকাশ করা হয়েছে: ডায়েরি বিভাগে ।



* ৩৬ টি মন্তব্য
* ৩৫৩ বার পঠিত,

Send to your friend Print
রেটিং দিতে লগ ইন করুন
পোস্টটি ৫ জনের ভাল লেগেছে, ১০ জনের ভাল লাগেনি


এই লেখার লিংক টি আপনার বন্ধুকে পাঠান বন্ধ করুন





এই লেখার লিংক টি আপনার বন্ধুকে পাঠান বন্ধ করুন

আপনার নিজস্ব ই-মেইল ক্লায়েন্ট ব্যবহার করতে চাইলে এখানেক্লিক করুন

আপনার নাম :

আপনার ই-মেইল

আপনার বন্ধুদের ইমেইল

মেসেজ (নীচের মেসেজটি আপনার ইচ্ছেমত পরিবর্তন করুন
hi, i have been reading a nice wonderful post in http://www.somewhereinblog.net and would like to share it with you. Here is the post link http://www.somewhereinblog.net/blog/mahbubmoreblog/28771176 , please visit the link and rate it if you like. :-)

নিজেকেও একটি কপি পাঠান



১. ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৪:২৬
comment by: ফেলুদা বলেছেন: ভালো আছেন? আপনেগো কর্তৃপক্ষ নাকি পুরানো সাংবাদিকদের ফিরাইয়া আনার সিদ্ধান্ত নিছেন। সত্যি নিকি? তাইলে কেমনে কি?
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৪:২৮

লেখক বলেছেন: ফেলু,
আপনে গোয়েন্দা। আমি তো তা না। তাই না?
২. ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৪:২৬
comment by: সত্যদা বলেছেন: বাংলা একাডেমী না কইলো হেরা সব প্রকাশকদের স্টল বরাদ্দ দিতে পারতেছে না জায়গার অভাবে। পাড়ার ক্লব থেকে শুরু করে, পোস্টার ছাপানো এনজিও পর্যন্ত সবাইরে স্টল দিল কেমনে। রাজনীতির সোনার ছেলেরাও স্টল পাইছে। মিডিয়াগুলা পাইছে। ওই স্টল গুলাতে স্রেফ আড্ডা চলতেছে। অথচ, শুনা যায় প্রকাশকরা স্টল পাইতেছে না। আর এই কারণে বাংলা একাডেমী মেলা নিয়া অন্য জায়গায় চইলা যাইতে চায়।

যে যায় লংকা হ্ই অয় রাবন.....
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৪:২৯

লেখক বলেছেন: হ।
৩. ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৪:২৭
comment by: আবু সালেহ বলেছেন: শেষের প্যারার কথাটা খাটি কথা কইছেন মাহাবুব ভাই...
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৪:২৯

লেখক বলেছেন: বাকিগুলা খারাপ কইছি?
৪. ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৪:২৯
comment by: মুহিব বলেছেন: কোন পত্রিকায় কাজ করেন
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৪:৩১

লেখক বলেছেন: লেখা পইড়া মনে হইলো আমি পত্রিকায় কাজ করি, না ফেলুর কমেন্ট পইড়া?




যায়যায়দিন।
৫. ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৪:৩৭
comment by: ফাহমিদুল হক বলেছেন: আপনার চোখ দিয়ে বইমেলা ঘোরা হলো।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৪:৪০

লেখক বলেছেন:
থ্যাংকস, ফাহমিদ ভাই।

আপনি আসবেনই না এবার?
৬. ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৪:৪১
comment by: জুয়েল বিন জহির বলেছেন: এখনো পর্যন্ত বই মেলায় যাইতে পারি নাই। ভালো লাগলো আপনার লেখাটা পইড়া। ১৪ তারিখ যাওনের লিগা ফন্দি আটছিলাম, ফইসকা গ্যাছে।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৪:৪৮

লেখক বলেছেন: যাইও। আর আইসা একটা লেখা দিও।
৭. ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৪:৪২
comment by: সবুজ আরেফিন বলেছেন: মনে হইলো-
বইমেলায় না গিয়েও বইমেলা ঘোরা হইলো
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৪:৪৮

লেখক বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৮. ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৪:৪৮
comment by: কেএসআমীন বলেছেন: আমিও গেছিলাম, কিন্তু আপনের সাথে তো দেখা হয় নি...
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৪:৫০

লেখক বলেছেন: কেমনে ঘটলো, এমন?
দেখা হলে খুব ভাল লাগতো, আমীন ভাই।
৯. ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৫:০৭
comment by: উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কি খবর? পকেট ফাকা, দুই একটা সৌজন্য কপি পাওন যাইবো?
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৫:২১

লেখক বলেছেন: খবর ভালো। আপনেরে ব্লগে দেখে ভাল লাগতেছে।
আপনের পকেট ফাঁকা হইলে তো বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা খুবই খারাপ।
১০. ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৫:২১
comment by: মিরাজ বলেছেন: প্রবাসে আপনাদের চোখে বইমেলা দেখাটাই একমাত্র উপায় । ২য় বার বইমেলা ভ্রমণ হলো ।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৫:২২

লেখক বলেছেন: মিরাজ ভাই,
থ্যাংকস এ লট।
১১. ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৫:৩৮
comment by: ফাহমিদুল হক বলেছেন: বইমেলায় আমি প্রায় প্রতিদিনই যাই, বাড়ির কাছে বলে সেটা খুব সম্ভব হতো, প্রোগ্রাম করা লাগতো না। গত বইমেলাতেও দেশে ছিলাম, ফিল্ডওয়ার্কের উছিলায়। এবার কোনো চান্স নাই। দেখি আগামীবার পারি কিনা। ২০১০ নিশ্চিত। বইমেলাবঞ্চিত এবারই প্রথম।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:১৫

লেখক বলেছেন: ২০১০ কি এসে পড়ছে!
বাহ! দেখা হবে তাইলে। ২০১০ নামক ভাল সালে।
১২. ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৫:৪৭
comment by: অ্যামাটার বলেছেন: এত সুন্দর বর্ণনা, যেন এতক্ষন মেলাতেই ছিলাম,
শুধু বইগুলো দেখা হলো না!

কালকে যেতে ধরেছিলাম, কিন্তু স্মরণকালের ভয়াভতম ভীড়,লাইন একেবারে প্রায় শিশুপার্ক পর্যন্ত, তাই ইউটার্ন ।

শুক্র-শনি বাদে অন্য কোন দিন যাওয়া সুবিধা।

"লেখক বলেছেন: লেখা পইড়া মনে হইলো আমি পত্রিকায় কাজ করি, না ফেলুর কমেন্ট পইড়া?




যায়যায়দিন।"---

এবরের যাযাদি ভালবাসা সংখ্যাটা গতবারের মত দৈনিকের সাথেই দিলে ভাল হত না?

এবারের সংখ্যা টা যে মৌচাকে ঢিল, আর তা যাযাদি-র, আমি তা জানতামই না, তাই তাই আমি ম্যাগাজিনটা ফুটপাতে দেখেও কিনি নি,
অপেক্ষায় ছিলাম, বোধয় দৈনিকের সাথে পাব,

আজকের পেপারে দেখে বিষয়টা পরিষ্কার হল !
এখনও তাই ওটা পাইনি, কাল সংগ্রহ করব।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:১৮

লেখক বলেছেন: অ্যামাটার,
অনেক অনেক ধন্যবাদ।

যায়যায়দিনের সঙ্গে একটা ভালোবাস সংখ্যা গেছে ১৪ তারিখে।
মৌচাকে ঢিলের সম্পাদকও শফিক রেহমান, তবে সেটা যায়যায়দিনের বাইরে ভিন্ন আয়োজন হিসেবে বাজারে গেছে। ফলে, সেটা আলাদাই কিনতে হবে।
১৩. ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ৯:৫৫
comment by: মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: আপনার চোখ দিয়ে ভার্চুয়ালভাবে মেলা ঘোরা হলো । আজ প্ল্যান ছিল বইমেলায় যাবো , কিন্তু ভার্সিটির কাজ করতে করতে সময় পার করে ফেললাম , যাওয়া হলো না , নেক্সট স্যাটারডে টার্গেট ।

আপনার কোন বই বের হয়েছে ?
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ দুপুর ২:৩৯

লেখক বলেছেন: আমি যে আবার কবে যেতে পারবো কে জানে। তবে চেষ্টা নিবো আবার।
আমার নতুন বই বের হয় নাই। পুরানটাই।
১৪. ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ১১:০৫
comment by: মৃদুল মাহবুব বলেছেন: আমি তো আছিলামই।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ দুপুর ২:৪০

লেখক বলেছেন: আপনি কই আছিলেন?
১৫. ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ১:৩৫
comment by: ফারহান দাউদ বলেছেন: "দিনের ধূলায় মানুষ নাক চেপে ধরলেও রাতের ধূলা কেন জানি অবচেতন মনে খায়।"
বইমেলায় এইবার বইয়ের দাম দেখে ভির্মি খাইসি একদিন গিয়াই। লেখাটা দিয়া আরেকবার ঘুরলাম।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ দুপুর ২:৪২

লেখক বলেছেন: দাম এবার অনেক বেশি। ফর্মা হিসেবে বিশ টাকা বা তারও বেশি ধরছে এবার। কাগজের দাম যত বাড়ছে তার তুলনায় বইয়ের দাম অনেক অনেক বেশি বাড়ছে। আমাদের দেশে দ্রব্যমূল্যের তো কোথাও মা বাপ নাই। প্রকাশকদের দোষ দিয়া কী ফায়দা?
থ্যাংকস।
১৬. ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ১:৩৮
comment by: আহমাদ মুজতবা বলেছেন: ছু চিল পুস্তে মাইনাচ
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ দুপুর ২:৫১

লেখক বলেছেন: মুজতবা আপনেরা সময় মতো তো আসেন না। মাইনাস দিতে এত দেরি হয় ক্যান?
১৭. ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সকাল ৮:৪১
comment by: দূরন্ত বলেছেন: আপনার লেখায়, বইমেলায় ঘুরলাম। কঠিন।
বাস্তবে যদিও এ বছর সম্ভব না।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ দুপুর ২:৫৪

লেখক বলেছেন: থ্যাংকস।
২০১০?
১৮. ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৩:১৬
comment by: আরিফ জেবতিক বলেছেন: অদিতির কবিতার বইয়ের খবর জানলাম , জানা ছিল না । আহমাদ মোস্তফা কামালের বইটি নিয়েছি ঐতিহ্য থেকে ,পড়া শুরু করি নি এখনও । আপনার লুক থ্রু -সি থ্রু পড়ার আগে অন্য কোন গল্প পড়া হয় নি । তাই আপনার বইয়ের খবরটিও কাজে লাগবে আমার ।
পাপড়ি আপার বইটি দুয়েক দিনের মাঝে কেনার ইচ্ছা । আশা করছি একটা ভালো বই হবে এটি ।

শাহাদুজ্জামানের কোন বই এসেছে কি এবারে ? কোন খবর জানেন ?
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৩:৪০

লেখক বলেছেন: শাহাদুজ্জামানের ক্রাচের কর্নেল বোধকরি এখনও শেষ হয়নি। ফলে এ মেলায় শাহদুজ্জামানের বই বের হবে না বলেই শুনেছি।
অনেক ধন্যবাদ, আরিফ ভাই।

No comments:

Post a Comment