Sunday, March 1, 2009

মিছিলের মুখ বাড়তেছে

২২ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ৮:২৪
শেয়ার করুন: [Add to digg] [Add to FURL] [Add to blinklist] [Add to reddit] [Add to Technorati] [Add to YahooMyWeb] [Add to Co.mments] [Add to NewsVine] Facebook [new feature]

সবাই এক্সট্রা-অর্ডিনারি হয় না। কেউ কেউ হয়। কিন্তু ইগো এমন এক অসুখ যে, কেউ নিজেকে ছোট ভাবে না, ভাবতে পারে না। কোথায় না কোথাও মানুষ জিতে থাকে, ফলে সে বেঁচেও থাকে। ইগো মানুষকে ধ্বংস করে, ইগোই আবার তাকে বাঁচায়। পৃথিবীতে যদি ক্ষুধা না থাকতো তারপরও পৃথিবী এরকমই হয়তো যদি শুধু ইগো থাকতো।
ব্লগে এই যে শত শত মানুষ আসেন, তাদের নিয়ে ভাবি মাঝে মাঝে। কত জন কতভাবে ব্লগের খোঁজ পান। পড়েন, দেখেন, শেখেন। কিন্তু যিনি সাইন আপ করেন, তিনি কেন করেন? দু একজন হয়তো মন্তব্য করার জন্য। ভাল লাগা মন্দ লাগা জানাবার জন্য। বাকীরা তো লেখার জন্যই করেন। ব্লগ লিখলেই কেউ লেখক হয়ে হয়তো যান না। কিন্তু লেখার আকাঙ্ক্ষা অনেক গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। লেখার মাধ্যমে আত্মপ্রকাশ এক গুরুত্বপূর্ণ অভিব্যক্তি। তারও চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নিজের মতো করে নিজের লেখাটা কোনো এক সঠিক সময়ে লিখে ফেলা। নাই বা কারো চোখে পড়লো, কিন্তু লেখা তো হলো। থেকে গেল। কারো চোখে হয়তো কখনো পড়বে। অথবা কারো চোখেই পড়বে না, কিন্তু নিজের অভিব্যক্তির একটা আত্মপ্রকাশ ঘটলো, ব্লগে, সবার সামনে। হোক সেটা কবিতায়, গল্পে, কলামে যে কোনো ফর্মে।
এখানে যারা আসেন অধিকাংশই তো কিছু না কিছু লিখতেই আসেন।
সম্প্রতি একটা ব্যাপার আমাকে বিষণ্ন করে তুললো। এত লোক যদি লিখতেই আসবেন তবে লেখা এত কম কেন? ভাল লেখা মন্দ লেখা তো পরের ব্যাপার। লেখাই তো নেই। তবে ব্লগে প্রতিদিন পাতা ভরছে কী দিয়ে? সেও লেখা বটে কিন্তু সেটা কারো আত্মপ্রকাশের ঘটনাকে আশ্রয় দেয় না। সেটা ব্লগীয় এক গতিজড়তা। এখানে নানা বিতর্ক চলছে। এর একটা ইতিহাসও তৈরি হয়েছে ছোটখাট। আলোচনা, তর্ক, খেওয়াখেওয়ি, বিতর্ক, গালিগালাজ সব কিছুরই একটা গতি আছে। একজন নতুন ব্লগার এই গতির চাপটা সামলাতে পারেন না। নিজের অজান্তে বিতর্কে জড়িয়ে যান। নিজের লেখাটা মুহূর্তে হারিয়ে যায়। ব্লগীয় গতি জড়তার আটকে সেঁটে গিয়ে সেটার সঙ্গেই চলতে থাকেন। অন্যের অভিব্যক্তির শিকার হন। অন্যের মতকে প্রকাশ করেন নিজের ভাষায়। অমুক ভাইয়ের পোস্টে প্লাস, অমুকে পোস্টে মাইনাস, অমুককে একটা কমেন্ট করে ধরাশায়ী করা এইসব চলতে থাকে। একজন সম্ভাব্য লেখক পাবলিকে পরিণত হন, মিছিলের একটা হারিয়ে যাওয়া মুখ হওয়া ছাড়া আর তার কপালে কিছুই হয়তো জোটে না।
সামহয়ারে সম্প্রতি এই মিছিলের মুখ বাড়তেছে। তাই ব্যাপারটা খেয়াল হলো। একটু হতাশ বোধ করলাম। কেউ যদি মিছিলের সেই অস্পষ্ট মুখ হয় তাহলে তো কিছু বলার নেই। সেটাই তার হকিকত। কিন্তু কেউ যদি লেখক হন। তিনি কেন এইভাবে অন্যের কথা বলবেন? অন্যের অভিব্যক্তিকে প্রকাশ করবেন?



প্রকাশ করা হয়েছে: ডায়েরি বিভাগে ।



* ৪৪ টি মন্তব্য
* ৩৪৮ বার পঠিত,

Send to your friend Print
রেটিং দিতে লগ ইন করুন
পোস্টটি ১৮ জনের ভাল লেগেছে, ৪ জনের ভাল লাগেনি


এই লেখার লিংক টি আপনার বন্ধুকে পাঠান বন্ধ করুন





এই লেখার লিংক টি আপনার বন্ধুকে পাঠান বন্ধ করুন

আপনার নিজস্ব ই-মেইল ক্লায়েন্ট ব্যবহার করতে চাইলে এখানেক্লিক করুন

আপনার নাম :

আপনার ই-মেইল

আপনার বন্ধুদের ইমেইল

মেসেজ (নীচের মেসেজটি আপনার ইচ্ছেমত পরিবর্তন করুন
hi, i have been reading a nice wonderful post in http://www.somewhereinblog.net and would like to share it with you. Here is the post link http://www.somewhereinblog.net/blog/mahbubmoreblog/28781559 , please visit the link and rate it if you like. :-)

নিজেকেও একটি কপি পাঠান



১. ২২ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ৮:২৬
comment by: সাগর নীল বলেছেন: সুন্দর হইছে।
২২ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ৯:০৪

লেখক বলেছেন: থ্যাংকস।
২. ২২ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ৮:৪১
comment by: সারওয়ারচৌধুরী বলেছেন:


+

ঠিক বলেছেন। লেখা খুব কম। গুতাগুতি বেশি। অথচ মননশীল বিতর্ক হওয়ার মতো একটা প্লাটফরম হিসাবে এই ব্লগকে ব্যবহার করা যেতো।

কখনো দেখা যায়, এক দুই লাইনের খিস্তি-খেউর মার্কা পোস্টে প্রথম পাতা ভরা। তখন মনে হয়, ধুর কোথায় বসে আছি!!! এইসব খিস্তি মার্কা পোস্টে কর্তৃপক্ষের কি লাভ আমার বুঝে আসে না!
২২ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ৯:০৫

লেখক বলেছেন: এই অবস্থা পরিবর্তনের জন্য আমাদের সচেতন হতে হবে।
৩. ২২ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ৮:৪১
comment by: ইরতেজা বলেছেন: আপনার সাথে সহমত
২২ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ৯:০৫

লেখক বলেছেন: থ্যাংকস।
৪. ২২ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ৮:৫৪
comment by: মাঠশালা বলেছেন: মাহবুব ভাই,
আমার মনে হয় ব্লগের যে দিকগুলো আপনি তুলে ধরলেন তা যথেষ্ঠ যৌক্তিক হওয়ার পরও বলব- এই সব প্রতিবন্ধকতার পরও যে তার লেখক সত্ত্বাকে সমুন্বত রাখতে পরেন তিনি লেখক হিসেবেই দক্ষ হয়ে ওঠেন। তাছাড়া +/- এর বাইরে আরো কিছু কথাও হয়। সদার্থক মন্তব্য বাদ দিয়ে যে নেতিবাচক মন্তব্যর ঝড় এখানে ঘনিভুত হয় তা এই সমাজব্যবস্থায় যে শিক্ষিত অংশকে লেখকরা গুরুত্বপূর্ণ মনে করেন তাদেরই চরিত্র তুলে ধরে। ফলে বাংলা ভাষাভাষীর লেখক পাঠক উভয়েই একটা সঠিক ধারনা পান এখান থেকে। (আমি নেতিবাচক বলতে লেখার বা বিষয়ের সমালোচনা বা বিরোধিতা বোঝাই নি, সুনির্দিষ্ট বা অনির্দিষ্ট গঠনমূলক সমালোচনাকে সদর্থক বলেছি)।

"কেউ যদি মিছিলের সেই অস্পষ্ট মুখ হয় তাহলে তো কিছু বলার নেই। সেটাই তার হকিকত। কিন্তু কেউ যদি লেখক হন। তিনি কেন এইভাবে অন্যের কথা বলবেন?"

আপনার এই অংশটা আমার কাছে ক্লিয়ার না। ধরেন এখানে সবাই লেখক,(অন্তত আপনি যাকে বা যাদের উদ্দেশ্যে এই শব্দগুলো লিখলেন) তাহলে কথা আসে যে একজন লেখক যদি কোন কথা বলেন আর অন্য আরেকজন লেখক যদি সেই কথার সাথে নৈকট্য বোধ করেন তবে তিনি সে ক্ষেত্র শব্দ খরচ করবেন না কেন। আর তিনি যেহেতু লেখকের কথার সাথে একমত হয়েছেন তাহলে তিনিতো যারা একমত হতে পারেন নি তাদের সাথেই কথা বলে নিজের নৈকট্যকে জায়েজ করবেন। এটাতো লেখকের(একমত/নৈকট্য বোধ করা) নিজের বুঝের সাথে বোঝাপরা।

আপনার পাতায় ব্লগ বিষয়ক এক কথাবার্তায় আমি যা বলেছিলাম তা একটু পরিমার্জন করে বলতে চাই-" ব্লগার দের লেখালেখিতে লেখক হবার চাইতে যোগাযোগই সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ মনে করি"।
২২ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ৯:০৯

লেখক বলেছেন: জুবেরী,
কারো কারো কাছে এটা যোগাযোগের মাধ্যম বটে। কিন্তু কারো কারো কাছে এটা মতপ্রকাশের একমাত্র মাধ্যম। অনুভূতি প্রকাশ, সৃজনশীলতার একমাত্র উপায়। এই লোকদের মধ্যে অসাধারণ কেউ নেই সেটা আমি বিশ্বাস করি না। কারো মতের সঙ্গে নৈকট্য বোধ করা আর স্রেফ ভাড়াটে মিছিলের মুখ হয়ে পড়ার মধ্যে পার্থক্য নিশ্চয়ই আছে। ব্লগে শেয়ারিং একটা বড় ব্যাপার। কিন্তু নিজের আত্মপ্রকাশকে বাধাগ্রস্ত করে স্রেফ যা তা সব কিছুতেই শেয়ারিং কাজের কথা হতে পারে?
৫. ২২ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ৮:৫৭
comment by: আর খান বলেছেন: ভালো লিখেছেন।ধন্যবাদ।
২২ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ৯:১০

লেখক বলেছেন: ওয়েলকাম।
৬. ২২ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ৯:১৬
comment by: মাহিরাহি বলেছেন: সংঘবদ্ধভাবে কিছু করতে গেলে অনেক সময় ব্যাক্তি মানুষ নিজের একান্ত চিন্তা প্রকাশ করার সাহস হারিয়ে ফেলে। দলের অন্যদের দ্বারা সমালোচিত হওয়ার ভয়ে নিশ্চুপ থাকা কিংবা সমর্থন করা ছাড়া কোন উপায় থাকে না। শেষ পর্যন্ত ব্যাক্তিত্ব সম্পন্ন হয়ে উঠা হয়না। তখন পরষ্পরের পিঠ চুলকাচুলকি ছাড়া আর উপায় থাকা না।
ব্লগে অনেক সময় দেখা যায় কারো সমালোচনা করতে গিয়ে সবাই একই সুরে কথা বলছে। অনেকটা শিয়ালের হুক্কা হুয়ার মত মনে হয়। একটা শিয়াল ডাক দিলেই বাকী গুলোর একই সুরে ডাকতে থাকে। সব শিয়ালের একই রা।
তাই আমার ব্লগারদের কাছে অনুরোধ প্রত্যেকের নিজস্ব চিন্তা নিজের ভাষায় প্রকাশ করুন। আর সমালোচনাটা যাতে যুক্তিপুর্ন আর প্রান্জল হয়।
এই ব্লগে দেখা যায় কাউকে সমালোচনা করতে গিয়ে অনেকেই একসাথে একই ভাষায় তা করছেন।পাড়ার বখাটেদের আচরন এটি। অন্যদের তোয়াক্কা না করে নিজের চিন্তাকে সমুন্নত রাখার চিন্তাটি আমার কাছে মর্যাদাপুর্ন মনে হয়।
২৩ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৪:২২

লেখক বলেছেন: thanx a lot.
৭. ২২ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ৯:২৪
comment by: মোহাম্মদ বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো বলেছেন।
২৩ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৪:২৩

লেখক বলেছেন: থ্যাংকস।
৮. ২২ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ৯:৪৬
comment by: রিফাত হাসান বলেছেন: সত্যি বলতে কি, আমি এই ব্লগীয় সংস্কৃতির সাথে পরিচিত ছিলাম না। এই প্রথম, এত উল্টা পাল্টা বিচিত্র এবং কখনো বৈচিত্রময় মতামত একসাথে পেলাম। অনেককে দেখে পুলকিতও হয়েছি। যেমন মানস চৌধুরী। আপনার লেখাও খুব ভাল লাগলো। এবং আরো কয়েকজন। লেখক হতে যাওয়া, সেটা ভিন্ন ব্যাপার। এইটা কি সিরিয়াস লেখকদের জায়গা শুধু? হওয়া উচিত? আমার মনে হয়েছে, না, সম্ভব না। এখানে ওপেন সবার জন্য, পত্রিকার মত সম্পাদক বসে নেই, যে কেউ আলটপকা ডুকে লিখে চলে যেতে পারে, এই সুযোগটাতো অন্য কোথাও নেই। আমাদের সিরিয়াস লেখকদের একটা জানার স্কোপ তৈরী হল আম সাধারণ তাদের লেখাকে কিভাবে নেয়।

মানুষের ভাবনাগুলো মানুষের মধ্য দিয়ে দেখা, একটা অন্যরকম আনন্দ। মানুষ কী ভাবছে, কী পদ্ধতিতে ভাবছে, সেইসব মিছিলের মুখগুলোর সাথে কথা বলা, চিন্তার আদান প্রদান, ওদের ভাষায়, এটা দরকার বৈকি।

আজিজ মার্কেটের ভাষা আর ব্লগারদের গালাগালির ভাষা দুটাই পড়তে পারা আমাদের দরকার। তখন হয়তো আমি ওদের কথাগুলো বুঝতে পারবো, ওদের জায়গা থেকে মোকাবেলা করতে পারবো। মাফ করবেন, অনেক কথা বলে ফেললাম।
২৩ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৪:৩০

লেখক বলেছেন: ব্লগের মতো ইন্টারঅ্যাকটিভ মিডিয়ায় কাউকে আম আর কাউকে কাঁঠাল ভাবতে রাজি নই। আমি সবাইরেই কাঁঠালই ভাবি। কেউ কেউ যে আমে পরিণত হচ্ছেন সেটা তাদের অসচেতনতার কারণেই হচ্ছে বলে আমার মনে হয়। এই অবস্থা চলতে থাকলে, পাড়ার বড় ভাই ছাড়া সবাই আমে পরিণত হবেন বলে আমার আশঙ্কা।
আজিজ মার্কেটকে কোনো সমরূপ ব্যাপার বলে আমার কাছে মনে হয় না। ফলে, তার একক কোনো ভাষা আছে এইটা ভাবা একটু কঠিন। তবে ব্লগে গালিবাজরা সবচেয়ে সংগঠিত। তারা নিজেদের একটি ভাষা তৈরি করেছে। এমনকি সে ভাষার তাত্ত্বিক ও দার্শনিকও তৈরি হয়েছে। ফলে, এই গালির দর্শনটাকে বোঝা জরুরি মনে হয় আমার কাছেও।
আপনাকে মাফ করা যাবে না। আরও কথা বললে আনন্দিত হবো।
৯. ২২ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ৯:৫২
comment by: সততার আলো বলেছেন: সবকিছুই আসলে মননশীল হওয়া প্রয়োজন।
২৩ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৪:৩১

লেখক বলেছেন: আপাতত কিছু কিছু মননশীল হইলেই শান্তি।
১০. ২২ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ৯:৫৫
comment by: মনিটর বলেছেন: ড়াইসু ভাই,।কলু মোরশেদ,নবাগত মানষা - ---মিছিলের মুখ বাড়ছে।
সুখবর।
২৩ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৪:৩১

লেখক বলেছেন: আপনের লাগলো কেন জানতে পারি?
১১. ২২ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১০:২৮
comment by: হাসিবুল বলেছেন: অমুক ভাইয়ের পোস্টে প্লাস, অমুকে পোস্টে মাইনাস, অমুককে একটা কমেন্ট করে ধরাশায়ী করা এইসব চলতে থাকে। একজন সম্ভাব্য লেখক পাবলিকে পরিণত হন, মিছিলের একটা হারিয়ে যাওয়া মুখ হওয়া ছাড়া আর তার কপালে কিছুই হয়তো জোটে না। সহমত
২৩ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৪:৩২

লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ।
১২. ২২ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:০২
comment by: মৃদুল মাহবুব বলেছেন: "সবাই এক্সট্রা-অর্ডিনারি হয় না। কেউ কেউ হয়। কিন্তু ইগো এমন এক অসুখ যে, কেউ নিজেকে ছোট ভাবে না, ভাবতে পারে না। কোথায় না কোথাও মানুষ জিতে থাকে, ফলে সে বেঁচেও থাকে। ইগো মানুষকে ধ্বংস করে, ইগোই আবার তাকে বাঁচায়। পৃথিবীতে যদি ক্ষুধা না থাকতো তারপরও পৃথিবী এরকমই হয়তো যদি শুধু ইগো থাকতো। "

ইগোর র্চ্চাই তো চলতাছে ব্লগে। চলুক। যেমন ইচ্ছা চলুক।
২৩ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৪:৩৩

লেখক বলেছেন: ইগোর চর্চা? সত্যি কি ইগোর চর্চা?
১৩. ২২ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:১৮
comment by: কাল্‌বেলা বলেছেন:
খুব সুন্দর বলেছেন............+
২৩ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৪:৩৪

লেখক বলেছেন: থ্যাংকস।
১৪. ২৩ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১২:৪২
comment by: ফারহান দাউদ বলেছেন: অমুক ভাইয়ের পোস্টে প্লাস, অমুকে পোস্টে মাইনাস, অমুককে একটা কমেন্ট করে ধরাশায়ী করা এইসব চলতে থাকে। একজন সম্ভাব্য লেখক পাবলিকে পরিণত হন।সামহয়ারে সম্প্রতি এই মিছিলের মুখ বাড়তেছে।
২৩ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৪:৩৫

লেখক বলেছেন: yes. thanx.
১৫. ২৩ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৩:৩১
comment by: রোডায়া বলেছেন: দারুন বলেছেন৷ যা চলছে এখানে তা সত্যিই অস্বাভাবিক৷
২৩ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৪:৩৬

লেখক বলেছেন: এই অবস্থার পরিবর্তন হওয়া দরকার।
১৬. ২৩ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৩:৩৬
comment by: কাজী এবি..মনসুর বলেছেন: অমুক ভাইয়ের পোস্টে প্লাস, অমুকে পোস্টে মাইনাস, অমুককে একটা কমেন্ট করে ধরাশায়ী করা এইসব চলতে থাকে। একজন সম্ভাব্য লেখক পাবলিকে পরিণত হন, মিছিলের একটা হারিয়ে যাওয়া মুখ হওয়া ছাড়া আর তার কপালে কিছুই হয়তো জোটে না।
সামহয়ারে সম্প্রতি এই মিছিলের মুখ বাড়তেছে। তাই ব্যাপারটা খেয়াল হলো। একটু হতাশ বোধ করলাম।

+++
২৩ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৪:৩৭

লেখক বলেছেন: হ। ধন্যবাদ।
১৭. ২৩ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৪:২৬
comment by: অন্যমনস্ক শরৎ বলেছেন: বক্তব্য মাথায় থাকলো।
২৩ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৪:৩৮

লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ এই সামান্য চিন্তাকে মাথায় জায়গা দেয়ার জন্য।
১৮. ২৩ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৪:৩৫
comment by: যীশূ বলেছেন: ব্যাপারটা অনেক আগেই খেয়াল হয়েছে।

সবাইকে জানানোর জন্য ধন্যবাদ।
২৩ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৪:৩৯

লেখক বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।
১৯. ২৩ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ৮:১১
comment by: কোলাহল বলেছেন: দীর্ঘশ্বাস ছাড়লাম। কখনো কখনো আমারও এমন মনে হয়।
২৪ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৩:০৯

লেখক বলেছেন: thanx a lot.
২০. ২৪ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৩:১৯
comment by: সামী মিয়াদাদ বলেছেন:

লিখছিতো?....কি হলো আবার?
২৭ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:২৮

লেখক বলেছেন: হ। পড়তেছি তো।
২১. ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ৯:০৬
comment by: সাইফুর বলেছেন: চিন্তার কথা
২৭ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৩০

লেখক বলেছেন: সেই তো।
২২. ২৭ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৩৯
comment by: সাইফুর বলেছেন: ভাই কেমন আছেন?
২৭ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৪৮

লেখক বলেছেন: আছি। ভাল।

No comments:

Post a Comment