Monday, March 2, 2009

ফকিরের কেরামতি ও আমার গলায় তাবিজ

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৫:৫৯
শেয়ার করুন: [Add to digg] [Add to FURL] [Add to blinklist] [Add to reddit] [Add to Technorati] [Add to YahooMyWeb] [Add to Co.mments] [Add to NewsVine] Facebook [new feature]

কথায় আছে, ঝড়ে বক মরে ফকিরের কেরামতি বাড়ে। কথাটার মর্তবা এতদিন বুঝি নাই। এক্ষণে বুঝিলাম। ফকির ইলিয়াস সামহয়ারে একটা পোস্ট দিছেন আন্দাজ ও সাহিত্য নামে। পোস্টাটা দেরিতে আমার নজরে আসে। ফলে দেরিতেই বুঝলাম ফকিরের কেরামতি কী জিনিশ। সব পোস্ট তো পড়া হয় না। এই পোস্টটাও না পড়ার দলেই ছিল। পইড়া দেখলাম মহার্ঘ্য জিনিশ। আমারে উদ্দেশ্য কইরাই মূলত দিছে। অন্তত ব্লগে দিছে আমারে উদ্দেশ্য কইরা। ফলে, অভ্যাসবশত জিগাইলাম ওনারে। উনি একখানা লিঙ্ক আর একখানা কৌতুকময় কমেন্ট ধরায়া দিলেন। ভাল লাগলো। তাইলে পাগলের সুখ শুধু মনে মনে না। বাস্তবেও।
ফকির বাবু বিখ্যাত কলামিস্ট। হিলারিরে ভোট দেন আবার আওয়ামী লীগ যাতে ভোটে জেতে সেইজন্য বাংলাদেশের পত্রপত্রিকায় লেখালেখিও করেন। সে লেখালেখি এই লেখার বিষয় নয়। বিষয় হইলো, উনি আমারে মানে দেবেশ রায়ের প্রবন্ধে উল্লেখিত কতিপয় ব্যক্তিকে নিয়ে ব্লগের পাশাপাশি বহুল প্রচারিত দৈনিক সংবাদেও একখানা কলাম ফরমাইয়াছেন। ব্লগের পোস্ট ও কলামের উষ্মা ও অযুক্তির প্রকোপ দেইখা মনে হইলো পৃথক পোস্ট দিয়া ব্যাপারটার প্রতিবাদ করি। ব্লগে কে যে কারে কোন কারণে কোন দিক দিয়া আক্রমণ করে বুঝা বড় ভার। তবে মনে পড়ে, ছক্কা হাজি তাবিজের কথা প্রথম কইছিলো। কইছিলো, আমি নাকি দেবেশ রায়ের লেখা তাবিজ বানায়া ঘুরতেছি। ফকির ইলিয়াস ছক্কার কাছ থেকে তাবিজের আইডিয়াটা মারছেন বলে মালুম হইতেছে। তবে তর্কের খাতিরে বলতে গেলে বলতে হয়, হাজির চেয়ে ফকিরেরই বেশি অধিকার তাবিজ বিতরণের।
যাই হোক ফকির আমার গলায় তাবিজ ঝুলাইয়া দেওয়ার আগে পরে কিছু কথা লেখছেন। সে কথা নিয়া পরে আলোচনা হইবে। আপাতত তাবিজ নিয়া কথা।
দেবেশ রায়কে এবার বাংলাদেশে আনছে ছায়ানট। তিনি এইখানে সমকালীন কথাসাহিত্যের ওপর বক্তৃতা দিছেন লোক পত্রিকার আয়োজনে। সে আয়োজনটির অনেক ত্রুটি আছিল। ফলে, তাৎক্ষণিকভাবে মঞ্চে উইঠা আমি এগুলার প্রতিবাদ জানাইছি। বলছি, দেবেশ রায়ের ওপর বাংলাদেশে গত দশবছরে যেখানে একটা প্রবন্ধ লেখা হয় নাই সেইখানে তারে দিয়া তরুণদের ওপর লেখানো বা বক্তৃতা দেওয়ানো আমি সমর্থন করি না। তাতে আয়োজকরা ব্যাজার হইছেন। ফকির বাবার বাংলাদেশ কানেকশন ভাল উনি আমার কথাটা যাচাই কইরা নিতে পারেন। এই বাদ প্রতিবাদের পরও আমি সমকালীন বাংলা সাহিত্যের সেরা নভেলিস্ট তাকেই মনে করি। আনন্দবাজারীদের নয়। দেবেশ রায়ের প্রবন্ধের বক্তব্যের সঙ্গে আমার দ্বিমত থাকা সত্ত্বেও আমি সেটাকে গুরুত্বপূর্ণ মনে করছি সেইটা দেবেশ রায়ের বইলা। ফলে, সেইটা গুরুত্ব সহকারে আমার সম্পাদিত পাতায় ছাপার তাগিদ অনুভব করেছি এবং ছেপেছি। আমার পাতার গুরুত্বপূর্ণ লেখাগুলো বছরভর আমি ব্লগে শেয়ার করি। তারই ধারাবাহিকতায় ব্লগে সেই লেকাটা পোস্ট করছি। দুর্ঘটনাক্রমে আমি গল্প লিখি। আমার জানা মতে, ভাল লিখি। ফলে, দেবেশ রায়ের প্রবন্ধে আমার কথা আছে। তবে মোটামোটি নেগেটিভলি তিনি আমার কথা উল্লেখ করছেন। তাতে আমি খুশী হই নাই। আমি মনে করছি উনি আমার অধিকতর ভাল গল্পগুলা পড়তে পারতেন। কাহিনী এইখানে শেষ। এখন ফকির বাবা কেন এই লেখারে তাবিজ বানাইয়া আমাদের গলায় ঝুলাইলেন?
ঘটনা ঘটছে অন্যখানে। সম্প্রতি নেপালের মাওয়িস্ট নেতা প্রচন্ডর একটা সাক্ষাৎকার পড়তেছিলাম। সেইখানে ইনডিয়ার সঙ্গে নেপালের সম্পর্ক নিয়া তিনি কিছু কমেন্ট করছেন। ব্যাখ্যা করছেন ইনডিয়া মানে শুধু সেখানকার শাসকদের আধিপত্যবাদ না। ইনডিয়া মানে সেখানকার বহুমাত্রিক গণতন্ত্রে বিকশিত রাজনীতির নানা ধারা। শেষ কথা ইনডিয়ার জনগণ।
আমি অহরহ আধিপত্যবাদী ইনডিয়ার বিরোধিতা করি। এই কাজটা ইনডিয়ার বহু মানুষ করে। তারা চায় না, ইনডিয়া প্রতিবেশীদের ওপর তার আধিপত্যবাদী নীতি বজায় রাখুক। চায় না, ইনডিয়া আমাদের সিকিমের মতো গিলে খাক। ভুটানের মতো করদ করে রাখুক। আমরা ইনডিয়ার আধিপত্যবাদী নীতি পছন্দ করি না। যে কোনো দেশপ্রেমিক মানুষ সেটা করেন। ফকির বাবার, জ্ঞাতার্থে বলি, দেবেশ রায় ইনডিয়ার নাগরিক হলেও তিনি আগাগোড়া সকল আধিপত্যবাদ, সাম্রাজ্যবাদ ও চাপানো নীতির বিরোধিতা করে এসেছেন। ফলে, তিনি আধিপত্যবাদী ইনডিয়ার প্রতিনিধি হইতে পারেন না। ইনডিয়ার আদিপত্যবাদী নীতির বিরোধিতা করা আর দেবেশ রায় বা অরুন্ধতী রায়ের লেখা প্রকাশ করার মধ্যে বিরোধ যারা দেখতে পায় তাদের মতো নির্বোধ খুঁজে পাওয়া ভার।
সাহিত্য-সংস্কৃতির ক্ষেত্রে আমি সচরাচর আনন্দবাজার গোষ্ঠীর অনুপ্রবেশমূলক মানসিকতার বিরোধিতা করি। বই-টিভি চ্যানেল সংস্কৃতির যেমন তেমনি বাণিজ্যেরও বিষয়। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গে আধিপত্যবাদী অংশটি আমাদের টিভি চ্যানেলগুলো সেখানে দেখাতে দেয় না। আর বাংলাদেশে তাদের টিভি চ্যালেনগুলোর একটা বন্ধ করেন। দেখবেন, ফকির ইলিয়াসদের ঘুম হারাম হয়ে গেছে। বাংলাদেশের সাহিত্যের একজন সদস্য ফকির। তার অজানা থাকার কথা নয়, বাংলাদেশের বই নিয়া পশ্চিমবঙ্গে বিক্রেতা ও আমদানীকারকদের অনীহার কথা। তারা আমাদের এখানে বই পাঠাতেই বেশি উৎসাহী। কিনেত চান না একটাও। বই আসার বিরুদ্ধে নই আমি। ফকির যদি কোথাও দেখাইতে পারেন তাইলে ভাল হয়। কোনো বইয়ের পথই রুদ্ধ করতে চাই না আমরা। কিন্তু, কেউ রুদ্ধ করলে তার প্রতিবাদ করতে চাই। বাংলাদেশে শুধু বই রফতানিতেই আনন্দবাজার সহ পশ্চিমবঙ্গে প্রকাশকরা তৃপ্ত নন। তারা আমাদের প্রকাশনা শিল্পে সোজাসুজি ডুকে পড়তে চান। এইখানে উৎপাদন করে পশ্চিমবঙ্গে বই বাজারজাত করতে চান। আমাদের একুশে বইমেলা দখল করতে চান। আমি এইটার বিরোধিতা করি। কিন্তু ফকির বাবা কী বলেন দেখেন। আমরা নাকি ভাষা-সংস্কৃতির আদান-প্রদানে বাধা দিচ্ছি। কোথায় দিচ্ছি? তিনি একটা জাতীয় দৈনিকে কারো নাম উল্লেখ না করে এই যে দেবেশ রায়ের প্রবন্ধে উল্লেখিত কাউকে কাউকে দোষারোপ করলেন তার পুরোটাই ফকিরের উর্বর মস্তিস্কপ্রসূত। কোনো তথ্য প্রমাণ না দিয়ে এইভাবে কথা বলে তিনি প্রবন্ধে উল্লেখিত সব গল্পকারকেই অপমান করেছেন। বস্তুত তিনি দেবেশ রায়ের আন্দাজের কথা বলতে গিয়ে নিজেই আন্দাজের ফাঁদে পড়েছেন। সে আন্দাজ শুধু আন্দাজ না স্রেফ মিথ্যাচার।
এখন আমি চাই তিনি তার বক্তব্যের সপক্ষে কিছু তথ্য প্রমাণ হাজির করুন।



প্রকাশ করা হয়েছে: ডায়েরি বিভাগে ।



* ৩৭ টি মন্তব্য
* ৪৯২ বার পঠিত,

Send to your friend Print
রেটিং দিতে লগ ইন করুন
পোস্টটি ১০ জনের ভাল লেগেছে, ১৪ জনের ভাল লাগেনি


এই লেখার লিংক টি আপনার বন্ধুকে পাঠান বন্ধ করুন





এই লেখার লিংক টি আপনার বন্ধুকে পাঠান বন্ধ করুন

আপনার নিজস্ব ই-মেইল ক্লায়েন্ট ব্যবহার করতে চাইলে এখানেক্লিক করুন

আপনার নাম :

আপনার ই-মেইল

আপনার বন্ধুদের ইমেইল

মেসেজ (নীচের মেসেজটি আপনার ইচ্ছেমত পরিবর্তন করুন
hi, i have been reading a nice wonderful post in http://www.somewhereinblog.net and would like to share it with you. Here is the post link http://www.somewhereinblog.net/blog/mahbubmoreblog/28773991 , please visit the link and rate it if you like. :-)

নিজেকেও একটি কপি পাঠান



১. ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:০৩
comment by: আহমাদ মুজতবা বলেছেন: মাইনাচ
জলদি কইরা দিয়া নেই
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৪৯

লেখক বলেছেন: apneder aar lokera koi?
২. ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:১৩
comment by: পিচ্চি বলেছেন: ফাজিল
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫১

লেখক বলেছেন: কেন? ফাজিল কেন?
৩. ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:১৮
comment by: আবু সালেহ বলেছেন: আমি চাই তিনি তার বক্তব্যের সপক্ষে কিছু তথ্য প্রমাণ হাজির করুন।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫১

লেখক বলেছেন: হ।
৪. ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:০৩
comment by: কোলাহল বলেছেন: সত্য কথা বলেছেন। +
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:২৪

লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ।
৫. ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:১৩
comment by: নগর বাউল বলেছেন: আপনি এই লেখাটা পড়েন নি ভাইয়া?
অর্ধ নারী অর্ধ নর মুর্শেদ মহেশ্বর
---------------------------------------------------

অর্ধ নারী অর্ধ নর মুর্শেদ মহেশ্বরের কতৃপক্ষকে লিখা মন্তব্যখানা সযতনে শোভা পাইতেছে ব্লগের শীর্ষে- শীর্ষে থাকবার শীর্ষসুখে মদির মহেশ্বর নানাবিধ ধাঁচে জপমালা জপেছেন- ভালোই লাগলো তার অভিভাষণ পরে-

অনেক দিন ছিলাম না তাই বুঝে উঠতে সময় লাগছে- ব্লগ বিরতি- ব্যান- আনব্যান খেলার কারণ শুলুকসন্ধানের জন্য পাতার পর পাতা পিছিয়ে যাওয়াও কোনো সমাধান নয়-

ছন্দে ছন্দে লেখার ইচ্ছা থাকলেও সেটা করবো না এখন- অত পরিশ্রম এখানে দেওয়া ঠিক হবে না- তাই ছোট্টো করে ছড়াটা সমাপ্ত করি-

অর্ধ নারী অর্ধ নর মুর্শেদ মহেশ্বর
শালীনতার নীতিমালা আঁচলের আড়ালে শুদ্ধস্বর-

১. প্রথমত এই সাইটটিতে নারীদের অংশগ্রহণ ও তাদের নিজস্বর মত প্রকাশের পরিস্থিতি আমরা সৃষ্টি করতে পারিনি। ভার্চুয়াল বখাটেদের উৎপাত এখানে নারীদের স্বাধীন মত ও অভিব্যক্তি প্রকাশে বাধা হয়েছে।

এই অংশটা মত প্রকাশের স্বাধীনতা নিয়ে- এখানে ভার্চুয়াল বখাটে আদতে কারা-

২. ভার্চুয়াল বখাটেদের পাশাপাশি কোনো দল, মতাদর্শ ও গ্রুপের ভার্চুয়াল গুণ্ডারা এখানে নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষার জন্য নানারকম গুণ্ডামী করে যাচ্ছেন। ফ্লাডিং, টপ রেটিং, মাল্টিপল নিক ইউজ করার মধ্য দিয়ে এরা সক্রিয় থেকেছেন। ব্লগের বাইরের ফোরাম থেকে তারা সমমনাদের সংগঠিত করে সামহয়ারের ওপর ঝাপিয়ে পড়েছেন। এখানকার পরিস্থিতিকে অস্থিতিশীল করে তুলেছেন। বিভিন্ন মতের ব্লগারদের ব্যক্তিগত আক্রমণ করেছেন। পাবলিক ফোরামে তাদের নাজেহাল করার চেষ্টা করেছেন।

আমার পাঠ শুরু হয় এখানেই- কে বা কারা এই মহেশ্বরকে নাজেহাল করে কিংবা মেয়েদের ভার্চুয়ালী উত্যক্ত করে কারা? কাদের হামলার শিকার মহেশ্বর- তিনি এইসব গুন্ডাদের কাছ থেকে রেহাই চান- মনে পরে বাংলা ছবির বিখ্যাত উক্তি -ছেড়ে দে শয়তান- তুই আমার দেহ পাবি মন পাবি না-

যাই হোক তার উত্তোরত্তর সমৃদ্ধি কামনা করি- তিনি তেল দিতে দিতে এই তৈলসংকটে ভোগা দেশকে একটা সঠিক পঠে পরিচালিত করুন

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:২৬

লেখক বলেছেন: পড়ছি। আপনে ডটেড রাসেল? ডটেড নতুন নাম নিছে নিকি?
ভাল। ডটেড আমাগো নাবালক ভাইস্তা। সে কী লেখে নিজেই বুঝে না। আপনে বুঝলে তো আপনে ডটেডের চাইতে আগাইয়া গেলেন।
৬. ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:১৮
comment by: মো: খায়রুল বাসার বলেছেন: আমাদের কিছু মানুষ আছে দালাল চরিত্রের । কিছু আছে পাকি দালাল ( আমরা যাদের রাজাকার বলি ), আর কিছু আছে ভারতীয় দালাল । স্বাধীনাতার সময় ভারত মুক্তিযোদ্ধে সাহায্য করেছিলো বটে, কিন্তু এখন করছে অধিপত্য । অনেকগুলো কথা আপনি বলেছেন, কিন্ত ফারাক্কার কথা আপনি বলেন নাই ।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:২৭

লেখক বলেছেন: হ। বলি নাই। আরও কত কথা বলি নাই।
৭. ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:২৯
comment by: জলসাধক বলেছেন: মাবুব মুরচেদ,
তুমি যে একটা নপুংশক তা আবারো প্রমাণ করলা।
তুমার সাহস থাকলে ফকিরের ব্লগেই এই বয়ানটা দিতা পার্তা ।
তুমি নিজেরে কি মনে কর্তাছো ?
তুমি আর তোমার শ রে মিল্লাই তো ইনডিয়ার াল ফালাইতাছো
অনেক দিন ধইরা ?
আবার যখন দেবেশরা মাল খাইয়া কলকি টানে তখন হেইডা তাবিজ
বানাও ?
ফকির তো ঠিকই কইছে।তুমি হইলা একটা জারক।
তুমার না আছে লেজ , না আছে মাথা ।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৩৩

লেখক বলেছেন: জলসাধক,
বুঝছো তাইলে! আমি ফকিরের পোস্টে গিয়া কই নাই এইটাই আমার অপরাধ। তুমি কেঠা?
তুমি নিজেরে কি মনে করো? ফকিররে জিগাইলে তোমার লাগে কেন?
ক্ষেপলে তো চলবো না। উত্তর জানলে দেও।
৮. ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৪০
comment by: কোলাহল বলেছেন: ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৩০ কোলাহল বলেছেন: সংবাদে প্রকাশিত আপনার লেখাটা পড়লাম। ভাষার বিশ্বায়ন, বানিজ্যিকিকরন, এবং ভাষার বিনিময় বিষয়ক লেখাটিতে মাঝখানে বাংলাদেশ প্রসংগের উল্লেখ করতে গিয়ে আপনি ে লিখেছেন বাংলাদেশেও কিছু লেখক-কবি আছেন যারা মুহুর্মুহু কোলকাতা, পশ্চিমবঙ্গের সাহিত্যের তীব্র বিরূপ সমালোচনা করে থাকেন। আপনি এর আগে পড়ে প্রাসংগিক কোন কথার উল্লেখ করেননি।

কেন কেউ কেউ মুহুর্মুহু কোলকাতা এবং পশ্চিমবঙ্গের সাহিত্যের তীব্র সমালোচনা করেন এ বিষয়ে কি আপনার কোন অবজারভেশন আছে? তারা কি আসলেই সাহিত্যের বিরোধীতা করেন নাকি কিছু মানসিকতার বিরোধীতা করেন।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৪৪

লেখক বলেছেন: ফকিরকে উদ্দেশ্য করে আপনের কমেন্টটা মাত্র ওনার ওখান থিকা পইড়া আসলাম। গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নটি করার জন্য ধন্যবাদ কোলাহল।
৯. ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৪৭
comment by: জলসাধক বলেছেন: তোমার লগে কুতর্ক কইরা কুনো লাভ নাইক্কা ।
তুমার চেহরা মুবরক বলগের সবার জানা ।
তুমি হইলা মধ্যসত্তভুগি একাটা চামচা মাত্র।
কারণে-অকারণে ভারত বিরোধিতা কইরা অন্তত বিশ টা
লেকা তুমি তো যাযাদি তেই লেখচো।
উত্তর আমি দিমু কেন ।
উত্তর দিলে ফকিরেই দিবো।
তবে তুমার ফটকাবাজির দিন বেশি নাই । কারন মানুষজন জাইগা
উঠতাচে ।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৫৬

লেখক বলেছেন: তর্ক কি আমার লগে করবা না আমার চেহারার লগে করবা? মানুষরে জাগাও। এখন যায়যায়দিনে আমি কখন বিশটা লেখা লিখলাম সেইটা কও। ফকির তো দিবোই। তুমি আইছ ফালতু টক করনের লাইগা?
মানুষরে জাগাও। দেখো তারা কারে প্রতিরোধ করে।
১০. ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ৮:০৮
comment by: মোমের আলো বলেছেন:
আমি স্রোত কী খামাখা কই
ফকির মুলিবাস একটা ভ্নড ট্রায়াল কবি।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ৮:৩৬

লেখক বলেছেন: এভাবে বলতে নাই। নাম বিকৃত করা ঠিক না।
১১. ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ৮:৪০
comment by: ত্রিভুজ বলেছেন:
হুমম... দেখি তিনি কিছু হাজির করতে পারেন কিনা..

আপাতত +
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ দুপুর ১:২০

লেখক বলেছেন: দেখা যাক।
১২. ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ১০:৪৩
comment by: ফেলুদা বলেছেন: দুর্ঘটনাক্রমে আমি গল্প লিখি। আমার জানা মতে, ভাল লিখি।
হাহাহাহাহাহাহা
হোহোহোহোহো
হিহিহিহিহিহিহি

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ দুপুর ১:২১

লেখক বলেছেন: ফেলু, ফাউল হাইসেন না।
১৩. ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ১০:৪৫
comment by: সালিশদার বলেছেন: নীল সার্ট টা জবর @!@!
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ দুপুর ১:২২

লেখক বলেছেন: সেই।
১৪. ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সকাল ৭:৫০
comment by: উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: আপনার পোস্ট ভাল লেগেছে। ধন্যবাদ।
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ দুপুর ১:২৩

লেখক বলেছেন: থ্যাংকস।
১৫. ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সকাল ১০:১৪
comment by: ছক্কা হাজী বলেছেন: হা হা হা হা...
কথাটা আমিই পরথম কইছিলাম মুরচেদ। এইটা টাইলে সিকার কর্লা।

তুমি আস্তা একটা বেয়াদব, বরবর।

তা নাইলে তুমি '' তুই'' তাকারি'' তে নামতে পার্লা?
এখন তুমার বাপেরা তুমার পিছে নাই কেন্

যারা পেলাচ দিছে এরা সবটাই রাজাকার/ নব্যরাজাকার।
আমি লেখক হইলে তুমার নাম দিয়াই লিখতাম।
ফকির তো তোমার নাম দেন নাই । তার পর ও আতে ঘা লাগলো ????
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ দুপুর ১:২৫

লেখক বলেছেন: ছক্কা,
বেশি ফাল পাইরো না।
ফকিরের পোস্ট পইরা আইসো। আর শুনো তোমারে আমি চিনছি। তাবিজ থিকাই চিনছি তুমি কেঠা।
১৬. ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ দুপুর ১:৩০
comment by: নিঃশব্দ শিশির! বলেছেন: কারও বিরুদ্ধে লিখলে প্রমাণ হাজির করতে হয়!
আমরা জানি প্রমাণ ছাড়াই হাওয়া থেকে তথ্য পেয়ে অনেকেই অনেক কথাই লিখে!
একমত!
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ দুপুর ২:০৫

লেখক বলেছেন: উনি তো মহাকলামিস্ট ওনার প্রমাণ লাগে না। লিখে দিলেই হয়।
১৭. ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৩১
comment by: তারিক টুকু বলেছেন: ইলিয়াস ভাই এখন প্রমাণ দেন।

-এটাই কথা।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:১৬

লেখক বলেছেন: হ।
১৮. ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৫৬
comment by: জলসাধক বলেছেন: লাভ রোডের এক কালো কুকুর
আসছে ধেয়ে সাবধান
সামলাতে এই মফিজেরে
দড়ি ধরে মারো টান।

যেমন কুকুর তেমন মুগুর
তা নাহলে উপায় নাই
সুশীল কুকুর থেকে সাবধান
সামহোয়ারে কইয়া যাই ..।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:১৮

লেখক বলেছেন: জলসাধক,
ছরা লেইখা গালি দিলে লাভ হইবো না।
পারলে যুক্তি দেন।
আপনে এত ক্ষেপলেন কেন বুঝতেছি না।
ব্যাপারটা পারসোনালি নিছেন মনে হইতেছে।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৪৬

লেখক বলেছেন: পারসোনালি নিয়েন না বস।

No comments:

Post a Comment