Monday, March 2, 2009

নো সুনার হ্যাড দি হাই কোর্ট ডিক্লেয়ারড জাজমেন্ট দ্যান দি সুপ্রিম কোর্ট স্টে'ড ইট

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:২০
শেয়ার করুন: [Add to digg] [Add to FURL] [Add to blinklist] [Add to reddit] [Add to Technorati] [Add to YahooMyWeb] [Add to Co.mments] [Add to NewsVine] Facebook [new feature]

হাই স্কুলের কমপ্লেক্স বাক্যরচনার একটা উদাহরণ ছিল এই রকম। বাক্য রচনার সূত্র হলো : প্রথমে নো সুনার, ক্রিয়া : হ্যাড, জোড়া দেয়ার পর দ্যান দিয়ে শুরু। ডাক্তার আসতে আসতেই রোগী মারা গেল। শিক্ষক আসতে আসতেই ক্লাস আওয়ার শেষ হয়ে গেল। এই বাক্যগুলোও একইভাবে গঠন করা যায়।
ইদানিং বাক্য গঠনের এই রীতিটা খুব মনে পড়ে। হাই কোর্ট বনাম সুপ্রিম কোর্ট টম অ্যান্ড জেরি গেম দেখতে দেখতে প্রতিদিন খালি এই বাক্যটার কথাই আমার মনে পড়ে। হাই কোর্ট বা সুপ্রিম কোর্টের যে কোনো রায়ের পর একটা করে টক শো দেখে ঝাল মেটাই। সেইরকম কেউ বক্তা এলে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, বিচারাধীন বিষয়ে মন্তব্য করার সীমাবদ্ধতা এবং কনটেমপ্ট অফ কোর্টের বিধান মনে রেখে যতটুকু বলেন ততোটুকুই আমরা শুনি। আকলমান্দ কে লিয়ে ইশারা হি কাফি। বুঝদার ব্যক্তি ইশারা করলেই কফি খেয়ে নেয়। ইশারা থেকে যতদূর বুঝি তার সার কথা হইলো :
১. সুপ্রিম কোর্ট হাই কোর্টকে তার যথাযথ সম্মানজনক স্থানে সবসময় স্থান দিচ্ছে না।
২. সুপ্রিম কোর্ট স্বাধীনভাবে কাজ করছে বলে মনে হচ্ছে না।
৩. কোর্টের বাইরে কোনো কোনো বিচারপতি সরকারি কর্মসূচিতে এমনভাবে সন্তোষ ব্যক্ত করছেন যে তা অনেককে বিস্মিত করছে।
আর অধিক কিছু বলা ঠিক হইবে না। অবশ্য ইতিমধ্যে বিচার বিভাগ স্বাধীন হয়ে গেছে। বিচার বিভাগের স্বাধীনতার কোনো নজির এ পর্যন্ত জাতি দেখে নাই। কিন্তু স্বাধীন হওয়াটা দেখেছে। দুই দুইটা পাথরে বিচার বিভাগের স্বাধীনতার কথা লিখে পর্দা সরানো হয়েছে। আমি নিজে লাইভ বিচার বিভাগের স্বাধীনতা প্রত্যক্ষ করিয়াছি। বাংলাদেশের জন্য এর বেশি স্বাধীনতা হয়তো দরকার নাই। বাংলাদেশের নিম্ন আদালতের জন্য চোখে দেখা স্বাধীনতাই কাফি।

অনেকে বলেন, এ রকম একটা পরিস্থিতিতে বিচার বিভাগ কী-ই বা করতে পারে? অনেকে বলেন, তারাও তো বাংলাদেশেরই একটা প্রতিষ্ঠান। কেউ কেউ বলেন, বিচার বিভাগ রায়ের ব্যাপারে মোর ক্রিয়েটিভ হইতে পারে। ক্রিয়েটিভ হইতে গিয়া পাকিস্তানের মতো পরিস্থিতি হউক সেইটাও হয়তো আমরা চাই না। কিন্তু টম অ্যান্ড জেরি খেলাটা ক্রিয়েটিভলি হাই কোর্ট ও সুপ্রিম কোর্টের মধ্যে না চইলা সরকার ও বিচার বিভাগের মধ্যে চললে জনগণের আস্থা আরও বেশি অক্ষুণ্ন থাকতো। বাংলাদেশের সংকটে বাংলাদেশের বিচার বিভাগ সেরাম ক্রিয়েটিভ কখনো হইছিল বইলা আমাদের জানা নাই। জিয়া ও এরশাদের সামরিক শাসন আসার পর কোনো বিচারপতি মৃদু প্রতিবাদের কথাও শোনা যায় না। বরং তারা এ যাবত খুশী মনেই মার্শাল ল' অ্যাডমিনেস্ট্রেটরদের শপথ করিয়েছেন।
গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রীয় যে কোনো ব্যাপারে তাদের ক্রিয়েটিভির কোনো নজির আমরা দেখি নাই। যে সব ব্যাপারে তারা সিদ্ধান্ত দিলে জাতি বাঁচতো, সে সব ব্যাপারে তারা কার্যত নিরবই থেকেছেন। রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নেয়ার পর এর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করা হয়েছিল। সেই রিটের ভাগ্যে স্টে জুটেছে। বিচারপতি আজিজ এক সময় টু বি অর নট টু বি'র নির্বাচনে কেন্দ্রীয় চরিত্র ছিলেন। তার দুইটি সাংবিধানিক পদে থাকার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট হয়েছিল। সীতার ধ্যানে অজ্ঞান এই বিচারপিতির দুই পদে থাকা অবৈধ হয় যখন তখন রায় ঘোষণার তাত্ত্বিক গুরুত্ব ছাড়া আর কোনো গুরুত্বই নেই। সে রামও নেই সে অযোধ্যাও নেই। যে কোনো গুরুতর সাংবিধানিক বিষয়ে আমাদের কোর্টের এর বেশি ভূমিকা কেউ দেখে থাকলে আওয়াজ দিয়েন।
এখন সুপ্রিম কোর্ট ও হাই কোর্টের মধ্যে যে জাজমেন্ট ও স্টে'র ব্যাপার চলছে তা নিয়ে জাতির হতাশ হওয়া ছাড়া কোনো উপায় নাই। এই টম অ্যান্ড জেরি গেমের মধ্যেই শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দায়ের করা আজম জে চৌধুরীর মামলা অবৈধ ঘোষণা করলো হাই কোর্ট। এই মামলা নিয়ে আগামী কাল বা পরশু একই রকম একটি কমপ্লেক্স বাক্য গঠিত হবে কি না আমরা জানি না, এখনও। সুপ্রিম কোর্ট এ রায় স্থগিত, বাতিল যাই করুক, সকলের চোখ এখন তাদের দিকে। এ রায়ের ওপর সরকারের দুর্নীতি বিরোধী গর্জনের বর্ষণ নির্ভর করছে। খালেদা-হাসিনার ভবিষ্যতও নির্ভর করছে। হাই কোর্ট যেভাবে রায় দিয়েছে, তাতে সাম্প্রতিক সময়ের স্মরণীয় এ রায়টির দিকে সবার দৃষ্টি কেন্দ্রীভূত হয়েছে। এখন সুপ্রিম কোর্টের অপেক্ষায় জাতি। তারা কি ক্রিয়েটিভ হবে? নাকি স্কুলে শেখা সেই পুরানা বাক্যটাই আবার আওড়াতে হবে?



প্রকাশ করা হয়েছে: পঞ্চতন্ত্র বিভাগে ।



* ৩২ টি মন্তব্য
* ২৫৯ বার পঠিত,

Send to your friend Print
রেটিং দিতে লগ ইন করুন
পোস্টটি ৮ জনের ভাল লেগেছে, ৪ জনের ভাল লাগেনি


এই লেখার লিংক টি আপনার বন্ধুকে পাঠান বন্ধ করুন





এই লেখার লিংক টি আপনার বন্ধুকে পাঠান বন্ধ করুন

আপনার নিজস্ব ই-মেইল ক্লায়েন্ট ব্যবহার করতে চাইলে এখানেক্লিক করুন

আপনার নাম :

আপনার ই-মেইল

আপনার বন্ধুদের ইমেইল

মেসেজ (নীচের মেসেজটি আপনার ইচ্ছেমত পরিবর্তন করুন
hi, i have been reading a nice wonderful post in http://www.somewhereinblog.net and would like to share it with you. Here is the post link http://www.somewhereinblog.net/blog/mahbubmoreblog/28767666 , please visit the link and rate it if you like. :-)

নিজেকেও একটি কপি পাঠান



১. ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৪০
comment by: দূরন্ত বলেছেন: কাল পরশু পর্যন্ত অপেক্ষা করা লাগবে বলে মনে হয় না।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ৮:০৫

লেখক বলেছেন: আজকেই সুপ্রিম কোর্টে গেছে নাকি?
২. ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৪০
comment by: কোবরা বলেছেন:
কি ব্যাপার পজেতিভ থিংকের এডমিন হঠাৎ করে নেগেটিভ থিংক করা শুরু করলো কেন ...!
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ৮:০৭

লেখক বলেছেন: মেলা দিন পর কোবরারে দেখলাম। নেগেটিভ লাগলো কোন ব্যাপারটা?
৩. ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ৮:০৮
comment by: সালিশদার বলেছেন: মাইনাস
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ৮:১২

লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪. ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ৮:০৮
comment by: মিরাজ বলেছেন: মাহবুব ভাই, সেই ছোট বচনের ভাষায় (মোস্তাফিজ রিপনের) "সীমান্তের বাইরে আমাদের প্রভু নয়, বন্ধু রয়েছে। কিন্তু দূতাবাস গুলোতে রয়েছে ঈশ্বর।"

আমার মনে হয় আমাদের স্বাধীন (!) বিচার বিভাগের রায়ের ক্ষেত্রে এই ঈশ্বরদের অবস্থানটি গুরুত্বপূর্ন ।

সুপ্রীম কোর্ট চূড়ান্ত রায় দেয়ার আগে এই ঈশ্বরদের অবস্থান জানতে পারলে, রায়ের স্বরূপটা মনে হয় বোঝা যাবে ।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ৮:১৫

লেখক বলেছেন: মিরাজ ভাই,
স্বাধীনতা ভোগ করার উদ্যোগ নিয়া ব্যর্থ হইলেই না আমি আপনেরে পরাধীন কইতে পারি। যারা স্বাধীনতা ভোগ করার উদ্যোগই নিলো না তাদের কেমনে স্বাধীন বা পরাধীন বলা সম্ভব?
৫. ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ৮:১১
comment by: দূরন্ত বলেছেন: এখানে মাত্র দুপুর কিনা।
বাংলাদেশে এতো তাড়াতাড়ি রাত হয়ে গেছে?
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ৮:১৬

লেখক বলেছেন: ki mone hoy?
apne blog lekhen na kan?
৬. ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ৮:১৬
comment by: দূরন্ত বলেছেন: বেতন-টেতন না পেয়ে ইদানিং নাকি পার্ট টাইম নাপিতগিরি করছেন? এসব বাদ দিয়ে ইংল্যান্ডে চলে আসেন। নাপিতগিরিতে ভাল উপার্জন আছে। আপনার পরিচিত অনেককে পাবেন। ব্লগের নেশাটাও কমবে।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ৮:২০

লেখক বলেছেন: বেতন তো এখন নিয়মিত হয়।
ব্লগে লেখার মতো নাপিতগিরি করেও কোনো আয় হয় না। লোকালটক তো খেপে আছে অঘটন ঘটায়ে দিছি বইলা।
বিদেশ যাইতে চাই না। আপনে আমারে পাউন্ড পাঠান। দেশে বসেই পাউন্ড আয় করতে চাই। আর সেইটা সম্ভব যদি আপনে পাঠান।
৭. ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ৮:১৯
comment by: দূরন্ত বলেছেন: জিমেইল অন করেন (মন্তব্য ডিলিট করতে পারেন)
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ৮:২২

লেখক বলেছেন: ব্যাপার না।
৮. ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ৮:২০
comment by: মিরাজ বলেছেন: মাহবুব ভাই, পরাধীনতাকে যখন অভ্যাসের অন্তর্গত করে ফেলা হয় তখন স্বাধীন হলেও স্বাধীনতা ভোগকে অস্বাভাবিক মনে হয় ।

আমাদের বিচার বিভাগের এখন এই ট্রানজিশন পিরিয়ড চলছে । পরাধীন থাকার সময় বিভিন্ন দলের সাথে আনুগত্যের সুবাদে যেইসব মহান এবং মাননীয় বিচারপতি নিয়োগ পেয়েছেন তারা স্বাধীনতা ভোগকে স্বাভাবিক মনে না করে অস্বাভাবিকই মনে করবেন । আর সেটাই মনে হয় স্বাভাবিক ।

স্বাধীনতা ভোগ করার চেষ্টার জন্যও কিছু সময় লাগবে, এখন কত সময় লাগে সেটাই দেখার ব্যাপারে ।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ৮:২৫

লেখক বলেছেন: সেটা না হয় নিম্ন আদালতের ক্ষেত্রে সত্য, কিন্তু উচ্চ আদালত তো আগে থেকেই স্বাধীন বলে শুনি। ওনাদের যদি এত দিনেও স্বাধীনতার অভ্যাস না হয় তবে ওনাদের অধীনস্ত আদালতে স্বাধীনতা কায়েম হইতে কত সময় লাগবে?
৯. ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ৮:২৫
comment by: দূরন্ত বলেছেন: ধন্যবাদ। লিখি। কয়দিন যাবত হাত চুলকাচ্ছে। কিছু না লিখলে আর চলছে না!
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ৮:৩৮

লেখক বলেছেন: অপেক্ষায় থাকলাম।
১০. ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ৮:৩৪
comment by: মিরাজ বলেছেন: বিচারক নিয়োগ স্বাধীন না হলে আবার কিসের স্বাধীনতা!!

উচ্চ আদালতে এতদিন বিচারক নিয়োগ কিভাবে হয়েছে?

যোগ্যতা, সততা, নিরপেক্ষতা নাকি দলীয় আনুগত্য???

খারাপ লাগতে পারে শুনতে তবে সত্যি হচ্ছে আমাদের মাননীয় বিচারকদের মধ্যে অনেকেই আছেন যাদের স্বাধীন হবার জন্য দরকারী স্পাইনটিই নেই, নিয়োগ লাভের সময়েই সেটি বন্ধক রেখে দিয়েছেন চাকুরীকালীন সময়ের জন্য ।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ৮:৫২

লেখক বলেছেন: ঠিক কথা। এই পয়েন্টটা আমি মিস করছিলাম।
১১. ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ৮:৫৬
comment by: সারওয়ারচৌধুরী বলেছেন:


+


গুড পোস্ট

যাহা দেখা যাইতেছে তাহা দৃশ্য নয়, দৃশ্য দেখিতে হইলে দিগন্তে যাইতে হইবে। তবে সম্ভব কি না সেইটাই কথা!

কলকাঠি অন্য যায়গা হতে নাড়া হইতেছে বলিয়া প্রতীয়মান হইতেছে!
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ৯:১১

লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ সারওয়ার ভাই।
কথাটা খুব ভাল।

যাহা দেখা যাইতেছে তাহা দৃশ্য নয়, দৃশ্য দেখিতে হইলে দিগন্তে যাইতে হইবে।
১২. ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ৯:৪১
comment by: সাতিয়া মুনতাহা নিশা বলেছেন: মরছি!!
আমগো ললাটে যে কী আছে?????
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ৯:৫২

লেখক বলেছেন: ললাটে ললাট আছে।
১৩. ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ৯:৫১
comment by: মাহবুব মোর্শেদ বলেছেন: সরকার দেখি হেভি ফাস্ট। অলরেডি আপিল করছে।
১৪. ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ২:৪৭
comment by: ফারহান দাউদ বলেছেন: টম এন্ড জেরি গেম চলছে চলবে,বেশি আশা না করাই ভালো। দেখে যান,মজা পাইবেন।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ দুপুর ২:৫৯

লেখক বলেছেন: ঠিক কথা।
১৫. ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৩:০১
comment by: স্নোবল বলেছেন: দাঁত ভাইঙ্গা গেসে পুস্টের টাইটেল পড়তে গিয়া।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৩:১৫

লেখক বলেছেন: ভাঙ্গা দাঁত জমা দিলে নতুন দাঁত পাইবেন।
১৬. ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৩:০৫
comment by: সারওয়ারচৌধুরী বলেছেন:

মাহবুব মের্শেদ ভাই মেইল চেক করুন প্লিজ।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৩:১৯

লেখক বলেছেন: করছি।
১৭. ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ দুপুর ২:৫৭
comment by: মাহবুব মোর্শেদ বলেছেন: মোটমাট ২০ দিন লাগলো এইবারের স্টে অর্ডার দিতে।
অগ্রগতি।

No comments:

Post a Comment