Tuesday, March 3, 2009

দি ডার্ক সাইড অফ মাইক্রো-ক্রেডিট

১১ ই ডিসেম্বর, ২০০৭ বিকাল ৫:২৪
শেয়ার করুন: [Add to digg] [Add to FURL] [Add to blinklist] [Add to reddit] [Add to Technorati] [Add to YahooMyWeb] [Add to Co.mments] [Add to NewsVine] Facebook [new feature]

ওপেন ডেমোক্রেসি সাইটে একটা লেখা ছাপা হইছে দি ডার্ক সাইড অফ মাইক্রো-ক্রেডিট নামে। লেখাটা ইন্টারেস্টিং মনে হইল। ব্লগে শেয়ার করলাম। কেউ অনুবাদ করে দিলে আরও ভাল হইতো।



প্রকাশ করা হয়েছে: চটজলদি বিভাগে ।



* ৭ টি মন্তব্য
* ২২৪ বার পঠিত,

Send to your friend Print
রেটিং দিতে লগ ইন করুন
পোস্টটি ৩ জনের ভাল লেগেছে, ১ জনের ভাল লাগেনি


এই লেখার লিংক টি আপনার বন্ধুকে পাঠান বন্ধ করুন





এই লেখার লিংক টি আপনার বন্ধুকে পাঠান বন্ধ করুন

আপনার নিজস্ব ই-মেইল ক্লায়েন্ট ব্যবহার করতে চাইলে এখানেক্লিক করুন

আপনার নাম :

আপনার ই-মেইল

আপনার বন্ধুদের ইমেইল

মেসেজ (নীচের মেসেজটি আপনার ইচ্ছেমত পরিবর্তন করুন
hi, i have been reading a nice wonderful post in http://www.somewhereinblog.net and would like to share it with you. Here is the post link http://www.somewhereinblog.net/blog/mahbubmoreblog/28750922 , please visit the link and rate it if you like. :-)

নিজেকেও একটি কপি পাঠান



১. ১১ ই ডিসেম্বর, ২০০৭ বিকাল ৫:৪১
comment by: আই.কিউ. বলেছেন: আই আই ও
২. ১১ ই ডিসেম্বর, ২০০৭ সন্ধ্যা ৬:০২
comment by: মাহমুদউল্লাহ বলেছেন: লেখাটা বেশ দূর্বল। কোন পরিসংখ্যান দেখান হয়নি যে, ক্ষুদ্রঋনের সরজলভ্যতার জন্য যৌতুকের পরিমান বেড়ে গেছে। গ্রামীণ নোবেল পাওয়ায় উনাদের মনে হয় মন খারাপ হইছে।
৩. ১১ ই ডিসেম্বর, ২০০৭ সন্ধ্যা ৬:০৩
comment by: হাসিব বলেছেন: লেখা ভালো হয় নাই । লেখক কি বুঝাইতে চাইছে সেইটাই জানে না ।
৪. ১১ ই ডিসেম্বর, ২০০৭ সন্ধ্যা ৬:২৫
comment by: মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: মাইক্রোক্রেডিটের নেতিবাচক দিকগুলোর মধ্যে নতুন একটা দিক সম্পর্কে জানা গেল , কিন্তু লেখাটায় যথেষ্ট জোরালো উপাত্ত নেই মনে হলো । একই কথা বারবার সাধারণ ভাষায় লিখে গেছেন ।

সময় করে আপনি নিজে অনুবাদ করলে মনে হয় সবচেয়ে ভালো হতো ।
আপনাকে ধন্যবাদ
৫. ১২ ই ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৮:২৭
comment by: মাহবুব মোর্শেদ বলেছেন: আই. কিউ.
মানে কী?
হাসিব, মাহমুদুল্লাহ,
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
মেহরাব,
ধন্যবাদ। ক্ষুদ্রঋণ নিয়া অনেক কথা শুনলেও এরকম কিছু শুনি নাই আগে। তাও বাইরের কোনো লেখকের লেখায় এই বিষয়টা উত্থাপিত হওয়ায় অবাকই হলাম। তথ্য উপাত্ত নাই বটে, কিন্তু তথ্য-উপাত্ত যথেষ্ট থাকলে কি এনার বক্তব্য ভুল প্রমাণ করা যাবে?
৬. ১২ ই ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৮:৫৩
comment by: হাসিব বলেছেন: মাহবুব মোর্শেদ, আপনার চুলও বাড়তেছে, আমারও বাড়তেছে । আমাদের দুইজনের চুলের বৃদ্ধি প্রতি ঘন্টায় ন্যানোস্কেলে মেপে সেইটার একটা ড্যাটাসেট (তথ্য ও উপাত্ত) বানানো যায় । সেইটাতে আপনি খুব হাই কোরিলেশন দেখবেন । সেই কোরিলেশনের ফাইন্ডিংস থিকা খুব সহজেই সিদ্ধান্তে আসা যায় যে মাহবুব মোর্শেদ আর হাসিব মাহমুদের চুলের বৃদ্ধি সম্পর্কিত । আপনার রেফারেন্সে ভদ্রলোক ঠিক এই জাতীয় কাম করছেন একটা । কোন রিসার্চ ফ্রেমওয়ার্ক দাড় করাতে গেলে সেটার লজিকাল রিজনিং আগে ঠিক করতে হয় । নাহলে সেই রিসার্চ কোন ঠিক দিকে আগায় না । উনার লজিকাল রিজনিঙেই গলদ আছে ।
৭. ১২ ই ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৯:১০
comment by: মাহবুব মোর্শেদ বলেছেন: হাসিব,
ভাল বলছেন। ধন্যবাদ। চুলের উদাহরণটা বুঝি নাই।
পরের প্রসঙ্গে আলাপ করতে চাই।
এই কেসটা মাথায় রেখে কোন ধরনের লজিকাল রিজনিং দাঁড় করানো যাইতো বইলা আপনার মনে হয়?

No comments:

Post a Comment