Monday, March 2, 2009

রাইসু ভাইয়ের কাছে নতুন আলোচনার প্রস্তাব : বিডি আর্টসের ক্ষেত্রে ঘটনাটা কীভাবে ঘটে

১১ ই মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:২৪
শেয়ার করুন: [Add to digg] [Add to FURL] [Add to blinklist] [Add to reddit] [Add to Technorati] [Add to YahooMyWeb] [Add to Co.mments] [Add to NewsVine] Facebook [new feature]

কিছু দিন আগে ব্রাত্য রাইসু ব্লগে একটা লেখা লিখছিলেন মাহফুজ আনামের কন্যা তাহমিমা আনামের বই প্রকাশ নিয়া। ব্যাপারটা নিয়া বিস্তর আলোচনা হইছে। ভবিষ্যতেও হইবে বইলা মনে হয়। পত্রিকায় বছর চার/পাঁচেক কাজ করার অভিজ্ঞতা থেকে কিছু আদেশ/ অনুরোধ/ উপদেশ/ পরামর্শকে আমার কাছে অলঙ্ঘনীয় মনে হয়। সর্বদা এইরকম আদেশ-নিষেধ হয়তো একই গতিতে আসে না। তথাপি ক্রমে আসিতেই থাকে। ফলে, ধানের সঙ্গে পাতান অথবা পাতানের সঙ্গে ধান প্রকাশ করিতে হয়। ধরা যাক, তাহমিমা মাহফুজ আনামের পুত্রী বইলা ডেইলি স্টারে তার কভারেজ ভাল হয়। উনি প্রথম আলোর প্রকাশক বইলা প্রথম আলোতে তাহমিমার লেখার অনুবাদ হয়। বই প্রকাশের পর পাবলিসিটি হয়। আত্মীয়প্রীতির এমন লক্ষণ আমরা অন্য পত্রিকাতেও দেখি। ফলে, বিস্ময়ে কী কাজ।
কিন্তু বিডি আর্টস দেইখা কয়েক সপ্তাহ ধইরা একটা প্রশ্ন আমার মনে আকুলি বিকুলি করতেছে। কারণ সেটির সম্পাদক ব্রাত্য রাইসু। অল্প দিনেই সরাসরি ওয়েব ম্যাগাজিন হিসেবে বিডি আর্টস খুব নাম করেছে। নামী ও ভাল লেখকরা লিখছেন। নতুন ধারার বিস্তর বিষয়ে সন্নিবেশ করে এবং প্রচুর আলোচনা তৈরি করে এটি বেশ সুনাম করেছে। প্রশ্ন এর উচ্চ মান বা সুনামে নয়।
প্রশ্ন অন্য জায়গায়।
বিডি আর্টসের তিনটা কলাম। তৃতীয় কলামের প্রথমে এবারের বই মেলার বই। সেইখানে স্লাইড শোর মাধ্যমে মেলার তাবৎ গুরুত্বপূর্ণ লেখকের বই দেখানো চলতেছে। ভাল উদ্যোগ। বিষয়টা আমি খুব পছন্দ করছি। কিন্তু এই স্লাইডের নিচেই জ্বলজ্বল করতেছে মাসকাওয়াথ আহসানের ইংরেজি বই মঙ্গা কারাভাঁর প্রচ্ছদ। বই বের হওয়ার এক কি দুই দিন পর থেকে আজ পর্যন্ত এই প্রচ্ছদটা স্টিকি হয়ে আছে। মাসকাওয়াথ আহসান গুনীজন। তার বইটিও নিশ্চয় ভাল হয়েছে। কিন্তু সেটি কি বাংলাদেশের অপরাপর লেখকদের সঙ্গে স্লাইডে শোভা পাইতে পারতো না? ধরা যাক, ওইখানে বইটা রাখা হইছে একটা বিশেষ উদ্দেশ্যে। আর কোনো বই যেহেতু ডাউনলোড করতে দেয়া হবে না, তাই ডাউনলোড উপযোগী এই বইটা আলাদা ই-বুক বিভাগে রাখা হইছে। এখন বিষয় হইলো, এই মেলায় প্রকাশিত একটি বইয়ের ই-বুক ভার্সন যখন এখনি প্রচার করতে হবে তখন বিশেষ করে মাসকাওয়াথ আহসানের বইটাই কেন বাইছা নেওয়া হইলো? আবার মাসকাওয়াথ আহসানই বা কেন বিডি আর্টসকেই বই প্রচারের জন্য বিশেষ কইরা বাইছা নিলেন?
আমি ধইরা নিচ্ছি, তার বইটা অতীব ভাল হইছে। ফলে, বিভাগীয় সম্পাদক খুশী মনে তার বইটার ই-ভার্সন প্রচারের উদ্যোগ নিছেন।
অথবা, বিভাগীয় সম্পাদক কর্তৃপক্ষীয় উপদেশের শিকার হয়ে বইটাকে ভাল মনে কইরা প্রচার করার সিদ্ধান্ত নিছেন। অথবা, কর্তৃপক্ষ সরাসরি বইটা প্রচার করার নির্দেশ দিছেন।
কিন্তু মাসকাওয়াথ আহসান কি বিপুল আলোচিত একখানা লেখা তৈয়ার করছেন যে সেটা ত্রৈলোক্যনাথের ই-বুকের পরপর প্রচারিত হইল?
কিংবা বিডিআর্টসের ওপর প্রভাব তৈরি করার জন্য তিনি কি প্রতিষ্ঠানটিতে ইনভেস্ট করছেন। নাকি স্রেফ কলিগ হিসাবেই আর্টস সম্পাদককে অনুরুদ্ধ করেছেন? নাকি তিনি নিরুপায়, বিডি আর্টস ছাড়া আর কোনো মিডিয়াই তিনি পান নাই যাতে কইরা বইখানা ওয়েবে প্রচার করা যায়?
নাকি এই সবই স্রেফ আমার উর্বর মস্তিস্কের অলীক কল্পনা? মাসকাওথের প্রতিভার প্রতি আমার ঈর্ষাজনিত বিক্ষেপ? নাকি কুতর্ক করা বিষয় না পাইয়া অপ্রয়োজনীয় বাগবিস্তারের উদ্যোগ?

বিডি আর্টসের লিঙ্ক।



প্রকাশ করা হয়েছে: ডায়েরি বিভাগে ।



* ৪৮ টি মন্তব্য
* ৬১৩ বার পঠিত,

Send to your friend Print
রেটিং দিতে লগ ইন করুন
পোস্টটি ৭ জনের ভাল লেগেছে, ১৩ জনের ভাল লাগেনি


এই লেখার লিংক টি আপনার বন্ধুকে পাঠান বন্ধ করুন





এই লেখার লিংক টি আপনার বন্ধুকে পাঠান বন্ধ করুন

আপনার নিজস্ব ই-মেইল ক্লায়েন্ট ব্যবহার করতে চাইলে এখানেক্লিক করুন

আপনার নাম :

আপনার ই-মেইল

আপনার বন্ধুদের ইমেইল

মেসেজ (নীচের মেসেজটি আপনার ইচ্ছেমত পরিবর্তন করুন
hi, i have been reading a nice wonderful post in http://www.somewhereinblog.net and would like to share it with you. Here is the post link http://www.somewhereinblog.net/blog/mahbubmoreblog/28778329 , please visit the link and rate it if you like. :-)

নিজেকেও একটি কপি পাঠান



১. ১১ ই মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৪৫
comment by: কৌশিক বলেছেন: কুতর্কই। ওদিকে আমাদের নিঃস্বার্থ প্রচারণা দেখুন। জাতকুলকাল নিরিখে কোন সন্বন্ধ নাই, কেবল তার কাব্য প্রতিভায় বিষ্মিত হয়ে আমরা কেমন পোস্টের পর পোস্ট, মন্তব্যের পর মন্তব্য করে যাচ্ছি! আসুন আমরা মহাকবি মাইকেল মেহদী বিষয়ে আলোচনা করি, উহা কি আমাদের স্বজনপ্রীতি নাকি কাব্যপ‌্রীতি!
১১ ই মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:১৬

লেখক বলেছেন: কৌশিক/ কৌশিক আহমেদ,
আপনি অনেক বিষয়ে পোস্ট দিছেন, কিন্তু এই নিকটা হারানোর পর আবার কেমনে ফেরত পাইরেন এইটা জানাইলেন না। নাকি এই নিকটা এখনও বেদখল হয়ে আছে?
কুতর্ক হইলে তো ভাল। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
২. ১১ ই মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:২৫
comment by: সমালোচনাকারী বলেছেন: নুন খাই যার গুন গাই তার। গুন না গাইতে পারলে প্রতিযোগির দোষবার করি।

.......এহেন কৌশলগত সমালোচনায় আমি যারপরনাই মুগ্ধ। সুশীলদের পারস্পরিক বাক্যাচালের ফল্গুধারায় ব্লগ বয়ে চলুক বহতা নদীর মতো।
১১ ই মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৩১

লেখক বলেছেন: আপু,
এই তো লাইনে আসছেন। আপনার প্রতিভার স্বাক্ষর রাখতে শুরু করছেন। ভাল।
৩. ১১ ই মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৩৪
comment by: সমালোচনাকারী বলেছেন: ধন্যবাদ মুরশেদ ভাইয়া!! আপনি সত্যি আমেইজিং!!
১১ ই মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৪৯

লেখক বলেছেন: ইউ টু।
৪. ১১ ই মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৫৯
comment by: মেহেদী হাসান বলেছেন: সত্য বলার জন্য সৎ সাহস দেখানোর জন্য ধন্যবাদ
১১ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ৮:১১

লেখক বলেছেন: সত্য তো বলি নাই। কিছু প্রশ্ন উত্থাপন করছি মাত্র। তবু মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৫. ১১ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ৮:০৪
comment by: তারিক টুকু বলেছেন: কী জানি, এগুলোর উত্তর তো আপনিই ভালো জানেন।:)
১১ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ৮:১২

লেখক বলেছেন: না। কেমনে?
৬. ১১ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ৮:০৬
comment by: ক্যালী বলেছেন:
"প্রথম আলোতে" আপনার সাহিত্য সম্পাদকের কাজ কেমন চলছে?
১১ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ৮:১৩

লেখক বলেছেন: আমি তো যায়যায়দিনে কাজ করি।
আপনে নতুন নাকি?
৭. ১১ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ৮:১৫
comment by: ক্যালী বলেছেন:
হ্যাঁ, আমি নতুন।

সেদিন কিছু ব্লগারা বলছিল যে আপনি যায়যায়দিন থেকে "প্রথম আলোতে" সাহিত্য সম্পাদকের পদে গেছেন। তাই জিজ্ঞাসা করলাম।

উত্তরের জন্য ধন্যবাদ।
১১ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ৮:১৯

লেখক বলেছেন: সেইটার উত্তর দিছিলাম। দেখেন নাই?
আপনাকেও ধন্যবাদ।
৮. ১১ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ৮:৪০
comment by: ফেলুদা বলেছেন: সাজ্জাদ শরীফরে এই পোস্টের লিংক দিছেন?
১২ ই মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১:৪১

লেখক বলেছেন: ফেলু,
আপনার প্রতিভায় আমি মুগ্ধ।
গোয়েন্দাবৃত্তি ছাইড়া সামনে আসেন।
৯. ১১ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ৮:৪৬
comment by: সারওয়ারচৌধুরী বলেছেন:

হুম,
+
১২ ই মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১:৪২

লেখক বলেছেন: হাম।
১০. ১১ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ৯:৩৭
comment by: মানস চৌধুরী বলেছেন: কী যন্ত্রণা! আমি রাইসু-রচনার পাছায় মন্তব্য দিতে চেয়েছিলাম। কিন্তু আমাকে কুটিল যন্ত্রশাসনে পড়তে হয়। বলে, তুমি এখনি পারবা না, আগে আমাদের প্রথম পাতায় স্থানলাভ কর। আপনার নিশ্চয় মনে পড়বে মাহবুব আপনার বিস্তারিত উস্কানিতেও আমার ব্লগব্লগানি টাইপচাড়া দেয় নাই। কিন্তু এক্ষণে, অপর আর কোনো উপায়ে কাজ-ফাঁকি দেবার সুযোগ পাচ্ছি না বিধায়, ব্লগস্থ হয়েছি।

রাইসু যে পয়েন্টটা তুলছিলেন সেটাতে আমি সংশ্লিষ্ট বোধ করেছিলাম। এমনিতে আমার মামুলি পাঠে অমিতাভ ঘোষকে মহামারী বিশেষ মনে হয় নাই। বিশেষত, তাঁর এ্যান্টিক ল্যান্ড পাঠে কেমন যেন বিলাতী ভূতের মিশর দর্শন মনে হচ্ছিল। তা ভারতীয় ইংরাজি-জানা লোকজন বিলাতী নয় তো কী! কিন্তু অমিতাভকে এরকম লঘুকরণ করা অবশ্যই আরামদায়ক নয়। আমি তো রাইসুকে, বিস্ময়ের সঙ্গে, জিজ্ঞেস করলাম প্র.আ. কেন অমিতাভকে দিয়ে বইটাকে উদ্বোধন করালো না। আনিসুজ্জামান অনায়াসে দ্বিতীয় উদ্বোধক বা যবনিকা-পাতক বা কিছুমিছু একটা হতে নিশ্চয়ই রাজি থাকতেন। ওনার সজ্জনতা নিয়ে রাইসুর নিজেরও বিশেষ সন্দেহ নাই। উপরন্তু, আমার মাথায় এটাও আসল, অমিতাভ ঘোষ বা বচ্চন ট্রান্সকম হাউজের জন্য বিশেষ বেশি কিছু নয়, কমই। পরন্তু বচ্চন এলে বাড়তি যেটা পাওয়া যেত তা হলো তিনি কিতাব থেকে কিছু পাঠ করতেন। সেটা যদি লাইভ রেকর্ডিং করা হতো একটা অমূল্য জিনিসের গ্লোব্যাল মার্কেটিংটা এঁরাই করতে পারতেন। মুক্তিযুদ্ধের কথা শুনলে তিনি আসতেও পারতেন। কেবল তাঁকে মনে করিয়ে দিতে হতো যে তাঁর মাসি-সম সাবেক প্রধানমন্ত্রী (মরহুম ইন্দিরা গান্ধী) বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য ব্যাকুল ছিলেন। এবং তিনি কেবল মাসি-কে স্মরণ করেই যদি বাংলাদেশে আসতেন, বন্ধুপত্নীর সঙ্গে (সোনিয়া গান্ধী) তাঁর বিরোধ কমে আসতে পারত। কিংবা বন্ধুর সঙ্গে (অমর সিং) তাঁর খায়খাতিরে যেরকম ইমেজ-ক্ষতি হয়েছে তা মেরামত হতে পারত। যাহোক, বিজনেস আইডিয়া সবার মাথায় আসে না। এবং স্বীকার করতে দ্বিধা নেই যে, এই বিষয়ে আমার পরামর্শ ওঁরা নিতে চাইনে আমি মুফতে দিতাম।

রাইসুকে পরে অবশ্য আমি এটাও বলি যে হয়তো ওমনি গ্রুপ ও ট্রান্সকম গ্রুপ এখন বন্ধুপ্রতীম নয়। আপনার আলাপেও ইন্দো-বাংলা ইনিশিয়েটিভ নিয়ে এই ইঙ্গিতটা আছে। সেলাম জানাই। বিভিন্ন গ্রুপের সদ্ভাব ও বৈরিতা নিয়ে আমাদের জানাশোনা বাড়ালে আখেরে ভাল ফল পাওয়া যাবে। অন্তত সাহিত্যের ইতিহাস (বা প্রপাগান্ডার ইতিহাস) বিষয়ে।

এদিকে কে যেন কূটনামি করল যে জনাব মশিউল আলম ‌সোনার মেয়ে বলেছেন তাহমিমা আনামকে। শুনে আমার মনটা খারাপ হয়ে গেল। কথাটা অনেক যে ভাল শোনায় না সেটা না-হয় বাদই দিলাম। কিন্তু মশিউলের আপাত: নিরীহ উপস্থিতির সঙ্গে ছোটকাগজের সম্পাদক, বড় কাগজের ব্যবস্থাপক এবং জনপ্রিয় লেখিয়েদের একজন সবই মানিয়ে নেয়া যায়। কিন্তু প্রপাগান্ডিস্ট হিসেবে ভাবতে একটু কষ্ট লাগে বৈকি। ওঁর নিমন্ত্রণে আমি নির্দিষ্ট সময়ে এখন থেকে ৮ মাস আগে লেখা জমা দিই। লেখাটার বিষয়বস্তু ভাবলে এখন আমার চিড়বিড় ধরনের অনুভূতি হচ্ছে। এটাকে ঠিক হিংসা বলা যায় না। নিখাদ অস্বস্তি। তিনি যে আমাকে একজন প্রকাশকের সঙ্গেও ইয়ে করিয়ে দেবেন না সেটাকে তাঁর নির্ভেজাল পেশাদারিত্ব মেনে নিলাম। কিন্তু এই ভূমিকাকে পেশাদারিত্ব ভাবা একটু কঠিন হয়ে পড়ছে।

এখন বেশ অনেকদিন আমি আর্টসপাতা দেখি না। কিন্তু একটা বইয়ে যদি বিজ্ঞাপন খিচ মেরে থাকে তাহলে রাইসুর বিবরণী জানার আগ্রহ আমার আছে। যদি না বিজ্ঞাপন হিসেবে এসে থাকে। বিজ্ঞাপন হিসেবে একমাস কেউ ওই জায়গায় থাকতে পারবেন, পয়সার বিনিময়ে, সেটা একদা আমি শুনেছিলাম।

একান্ত নয়া আমদানি
- মানস চৌধুরী
১২ ই মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১:৪৮

লেখক বলেছেন: স্যার,
অমিতাভ ঘোষের কয়েকটি ছুটা প্রবন্ধ ব্যতিরেকে আমি কিছুই আর কিছুই পড়ি নাই। মানে উপন্যাস। উল্টেপাল্টে দেখেছি।


একবার সন্দীপন চট্টোপাধ্যায়কে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, দেবেশ রায় কেমন লেখক। উনি বলেছিলেন, অনেক বড় লেখক। খুব গুরুত্বপূর্ণ লেখক। প্রশ্ন কর্তা বলেন, আপনি কিভাবে এই কথা বলেন, আপনি তো তিস্তা পারের বৃত্তান্তের একটা পর্ব ছাড়া আর কিছুই পড়েন নি বললেন।
সন্দীপন বলেন, সে আমি ওইটুকু পড়েই বুঝেছি।
১১. ১১ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ৯:৪৩
comment by: কুম্ভকর্ণ বলেছেন: জ্ঞানের পোস্ট।
১২ ই মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১:৫০

লেখক বলেছেন: আপনি তো তাইলে জ্ঞানী ব্যক্তিতে পরিণত হইলেন।
১২. ১১ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১০:৪৩
comment by: অমিত বলেছেন: এটা আসলে সচলায়তনের ষড়যন্ত্র
১২ ই মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১:৫২

লেখক বলেছেন: onek pore ailen. kintu eka keno?
o bujhchi, onara minus dia geche.
১৩. ১২ ই মার্চ, ২০০৮ সকাল ৯:২৯
comment by: অভী চৌধুরী বলেছেন: মাহবুব মোর্শদ-এর লেখা আমার ভালো লাগে। তার লেখার মন্তব্যকারী মানস চৌধুরী-কে পেয়ে মনটা ভরে গেল।
১২ ই মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১:৫৩

লেখক বলেছেন: শুধু মন্তব্যে পাইলে আমার মন ভরবে না। লেখায় পাইতে হবে।
১৪. ১২ ই মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৩:০৪
comment by: ব্রাত্য রাইসু বলেছেন: গ্রহণ ও বর্জন বিষয়ে সমালোচনা একরূপ হয় না।

তাহমিমা আনামরে পিআলো বা ডেইলি স্টার কভার করল সে এক বিষয়। গ্রহণ। আর তাহমিমারে কভার করতে গিয়া অমিতাভ ঘোষরে বাদ দিল বা অনুবাদক হিসাবে লীসা গাজীর নাম খাইয়া ফেলল সে আর এক বিষয়। বর্জন। আমি পরেরটা নিয়া প্রশ্ন তুলছি।

এর সঙ্গে মিল রাইখা আর্টস-এ মাসকাওয়াথের বই ই-বুক সেকশনে রাখতে গিয়া অমিতাভ ঘোষ বা অন্য কারো বই ই-বুক থিকা বাদ দিলাম কিনা সেইটা দেখতে হইব। সে বন্ধু বা কলিগ বইলা বাদ দিতে হইব এই বর্জন নীতি আমার নাই।

মাহবুব যদি মনে করেন অমিতাভ ঘোষের নিউজ বাদ দিয়া কিংবা লীসা গাজীর নাম বাদ দিয়া পিআলো-ডিস্টার যা করছে মাসকাওয়াথ আহসানের বই ই-বুক আকারে রাইখা আর্টসও তাই করছে তাইলে এই আলোচনা যথাযথ। আমি দোষ স্বীকার কইরা নিলাম। কথা দিলাম, পিআলো ডিস্টারের বিষয়ে আর কিছূ বলব না। যদি তা না হয়, তাইলে আমারে আরো কিছুদিন বলবার সুযোগ দিতে আজ্ঞা হোক।
১২ ই মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৩:১০

লেখক বলেছেন: রাইসু ভাই,
আপনাকে আরও কিছু দিন বলার সুযোগ দেয়া হইলো।
১৫. ১২ ই মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৩:১১
comment by: কৌশিক বলেছেন: মাহবুব কেন সেরূপ মনে করে না এবার তাহা সে বর্ণনা করুক।
১২ ই মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৪:২২

লেখক বলেছেন: করবো না।
১৬. ১২ ই মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৩:৫১
comment by: ফয়সল নোই বলেছেন: মাহবুব ভাই,সম্পাদক-মাহফুজ আনাম.মতিউর রহমান,ব্রাত্য রাইসু ও মাহবুব মোর্শেদের মধ্যে আমার দৃষ্টিতে সবচে ভয়ংকর ও ক্ষতিকারক বা অন্যদের মতোই -হলেন মাহবুব মোর্শেদ।কারণ রাইসুর বক্তব্য'র পর তিনি বলছেন...'আপনাকে আরো কিছু দিন বলার সুযোগ দেয়া হলো' তার মানে এই সম্পাদক এতোটাই ক্ষমতাবান ও স্বৈরাচার যে অন্যকে কথা বলার সুযোগ দিয়ে থাকেন।
উক্তিটার মধ্যে লুকিয়ে থাকা ঔদ্ধত্য আমাকে এই ঝগড়ায় জড়াতে বাধ্য করলো। স্যরি মাহবুব ভাই!
১২ ই মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৪:২০

লেখক বলেছেন: নোই ভাই,
রাইসু ভাইয়ের কমেন্টটা ভাল মতো পড়লে হয়তো আপনি এই কমেন্টটা করতেন না। ঝগড়ার তো কিছু নাই। তথাপি একে ঝগড়া বললেও অসুবিধা নাই। আলোচনায় জড়ানোর জন্য ধন্যবাদ।
১৭. ১২ ই মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৪:২৫
comment by: কৌশিক বলেছেন: খেইল্লা নো মজা। জিরো দিলাম।
১২ ই মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৪:৩৪

লেখক বলেছেন: আপনিই জিতলেন, কৌশিক। আপনাকে অভিনন্দন।
১৮. ১২ ই মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৪:৩৯
comment by: ফয়সল নোই বলেছেন: আবারো পড়লাম।মনের ভাবতো একই রকম থাকতাছে!
১২ ই মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৪:৪২

লেখক বলেছেন: যুক্তির ধারাবাহিকতা ধইরা ধইরা শেষ লাইনে আসেন। শেষ লাইনটা দুইবার পড়েন। মনের ভাব বদল হবে।
১৯. ১২ ই মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৪:৪৪
comment by: ব্রাত্য রাইসু বলেছেন: মাহবুব, আর্টস-এর লিংকটা দিয়া দিয়েন আপনের লেখায়। আপনের লেখাটা পইড়া ভালো লাগল। অনেক প্রশ্নই আমরা চিনাজানার কারণে করি না। তবু যতটুকু পারা যায় করা ভালো। মাসের সেকেন্ড আর ফোর্থ শনিবারে আড্ডা চালু করছি, আইসেন।
১২ ই মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৪:৫০

লেখক বলেছেন: আসবো অবশ্যই। ধন্যবাদ আপনাকে।
১২ ই মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৪:৫৮

লেখক বলেছেন: লিঙ্ক দিলাম।
২০. ১২ ই মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৪:৫০
comment by: ফয়সল নোই বলেছেন: মাহবুবভাই,শেষ প‌্যারার শুরুর দিকে ২য় শব্দ'যদি'টা সচেতনভাবে ২ বার পড়ে পড়ের বাক্যগুলো সম্পাদক নয় সাধারণ পাঠদের মন নিয়ে(যদি সম্ভব হয়)৩ বার পড়ুন। আপনার অনুমতির নতুন অর্থ আপনার মনে নতুন ভাব জাগাবে বলে আশা করি!ধন্যবাদ।
১২ ই মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৪:৫৪

লেখক বলেছেন: যুক্তির ধারাক্রম অনুসারে শেষ বাক্যের সঙ্গে একমত হয়ে উপরে উঠতে থাকলে কী ঘটে?
২১. ১২ ই মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৪:৫৬
comment by: ফয়সল নোই বলেছেন: সেটাইতো প্রথম মন্তব্যে বললাম--
ফয়সল নোই বলেছেন: মাহবুব ভাই,সম্পাদক-মাহফুজ আনাম.মতিউর রহমান,ব্রাত্য রাইসু ও মাহবুব মোর্শেদের মধ্যে আমার দৃষ্টিতে সবচে ভয়ংকর ও ক্ষতিকারক বা অন্যদের মতোই -হলেন মাহবুব মোর্শেদ।কারণ রাইসুর বক্তব্য'র পর তিনি বলছেন...'আপনাকে আরো কিছু দিন বলার সুযোগ দেয়া হলো' তার মানে এই সম্পাদক এতোটাই ক্ষমতাবান ও স্বৈরাচার যে অন্যকে কথা বলার সুযোগ দিয়ে থাকেন।
উক্তিটার মধ্যে লুকিয়ে থাকা ঔদ্ধত্য আমাকে এই ঝগড়ায় জড়াতে বাধ্য করলো। স্যরি মাহবুব ভাই!
২২. ১২ ই মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৫:০০
comment by: ফয়সল নোই বলেছেন: আর আপনি বলেছেনও ভালো, নিচ থেকে উপর দিকে যেতে বলেছেন।বলছেন,যুক্তির ধারাক্রম...কিন্তু যে প্রকৃয়ায় ভাবতে বলছেন তা হলো যুক্তির উদ্ধক্রম! মানে উল্টো ঠ্যালা আরকি!
১২ ই মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৫:১২

লেখক বলেছেন: ভুল করে ফেলছি। স্যরি। যুক্তির উর্ধ্বক্রম হবে।
২৩. ১২ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ৯:৪৩
comment by: অমিত বলেছেন: onek pore ailen. kintu eka keno?
o bujhchi, onara minus dia geche.

akai ashtay holo. gotokal chhaguramer kanay pani dhuksilo. oi mija chhayray kau akhanay ashtay chai ni.
r minus er kotha jani na.
১৩ ই মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:২১

লেখক বলেছেন: এম এ হামিদকে খুব মিস করতেছি।
২৪. ২৭ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ৯:৪৩
comment by: কেএসআমীন বলেছেন: এম. এ. হামিদ কে? উনি কি নিধিরাম?
২৭ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৫৫

লেখক বলেছেন: কে যে কে কে বা জানে?

No comments:

Post a Comment