Sunday, March 1, 2009

আমার জীবনের চন্দ্রবিন্দুবিহীন বছরগুলো : দি যায়যায়দিন ইয়ারস

০৮ ই মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:২১
শেয়ার করুন: [Add to digg] [Add to FURL] [Add to blinklist] [Add to reddit] [Add to Technorati] [Add to YahooMyWeb] [Add to Co.mments] [Add to NewsVine] Facebook [new feature]

লাভ রোড নামটা তখনো পাকাপোক্ত হয় নাই। লাভরোড হয়ে সমকালে কাজ করেতে যাইতাম। যাইতে যাইতে যায়যায়দিনের সুরম্য অট্টালিকার দিকে তাকায়া থাকতাম। বেশি তাকাইতাম না। কারণ পরিচিত অনেক লোক ওইখানে কাজ করতো। মনে হইতো, বেশি দেখলে ওরা মনে করবে চাকরি চাইতেছে। চাকরি অবশ্য চাইতেছিলাম আজকের কাগজে কাজ করার সময় থেকে। একদিন কামুদা সহ ইস্কাপনের টেক্কায় গেলাম। সেইখানে সঞ্জীবদার লগে পরিচয় হইলো। অমিতদার সঙ্গেও পরিচয় হইলো। আজকের কাগজে কাজ করি বইলা ওনারা তেমন একটা পাত্তা দিল না। তবু বইসা বইসা দেখলাম ওনারা কম্পিউটারে টেবিল টেনিস খেলা নিয়া খুব ব্যস্ত। ফাঁকে সঞ্জীবদার একটা ফোন আইলো। উনি আধা ঘণ্টা ধইরা কারে জানি ইংরেজি শিক্ষার ফজিলত বুঝাইতেছিলেন। কী ধৈর্য! প্রথম আলো থেকে দলে দলে লোকজন গিয়া জয়েন করতেছে। কিন্তু বাইরের কেউ চাকরি চাইলেই ওনারা বলেন, পরীক্ষা দেওয়া লাগবে। ভাষা লেখা শিখতে হবে। শফিক রেহমানের ভাষার মতো ভাষা হইতে হবে। সঞ্জীবদা কয়, টিনেজারদের জন্য একটা ম্যাগাজিন করবো। তুমি একটা প্লান নিয়া আইসো। একদিন হেভি খাইটা প্লান নিয়া গেলাম। উনি কইলেন, এইবার একটা অনুবাদ কইরা নিয়া আসো। আমি কম আগ্রহ দেখাইলাম। বল্লাম, পরীক্ষা দিতে পারবো না। তো একটু মনভার মনভার কইরা ফিরতে ফিরতে ওইদিন কামুদারে জিগাইলাম, কামুদা কী করা যায়? এই পত্রিকা কি বাইর হবে? লোকে তো কয় জমি দখল করার জন্য পত্রিকা বাইর করতেছে। কামুদা কয়, সাইটে গেছিলা কোনোদিন? লাভরোডে তখন অট্টালিকা তৈরি হইতেছে। অট্টালিকার জায়গাটারে ওনারা সাইট বলে। কামুদা কয়, ভাবেসাবে তো মনে হয় মেলা দেরি আছে। আমি জিগাই, তাইলে কি মনে করেন আমার এখন সমকালে যোগাযোগ করা উচিত? কামুদার পরামর্শ নিয়া আমি আমার গুরুস্থানীয় বন্ধু সাইমন জাকারিয়ার লগে যোগাযোগ করলাম। উনি আমারে ইউটিসি বিল্ডিংয়ে নিয়া গিয়া মিজান ভাইয়ের সঙ্গে পরিচয় করাইলেন। মিজান ভাই সমকালের জন্য বিশাল এডিটোরিয়াল টীম গড়তেছেন। আমারে নিয়া নিলেন। কিছুদিন যাইতেই আমার প্রতিভা প্রকাশ হইলো। গুরুত্ব বাড়লো। ভালই চলতেছিল। কিন্তু ইউটিসির মালিক নানা ফন্দিফিকির কইরা সমকালরে বিল্ডিং থিকা বাইর কইরা দিল। কাওরান বাজার থেকে আমরা তেজগা চইলা গেলাম। ফিচার আর এডিটোরিয়াল বারোতলা গার্মেন্টসে আর নিউজ কুনিপাড়ায়। ওই প্রথম তেজগাঁ গেলাম। সে এক হৃদয়বিদারক অভিজ্ঞতা। পরে আমরাও কুনি পাড়ার অফিসে চইলা আসলাম। অফিস যাইতাম ফার্মগেট থেকে রিকশায়। লাভ রোড হয়ে। সমকালে আমার চাকরির বছর খানেক পর যায়যায়দিনে লোকেরা ইস্কাটনের ঠেক থেকে লাভ রোডে আইলেন। এইটাতে আমার নতুন মুসিবত তৈরি হইলো। আমি ওইদিক দিয়া গেলেই খালি বছরখানেক আগের চাকরি চাওয়ার স্মৃতি মনে হয়। মাঝে মাঝে কামুদারে দেখি। রাইসু ভাইরে দেখি। ওনারা মাসুদের দোকানে চা খাইতে ডাকেন। আমি লাজুক লাজুক ভাবে চা খাই। রাইসু ভাই কয়, লজ্জা পান কেন। যারা চাকরি করতেছে, তারাও তো একদিন চাকরির জন্য আসছিল। এর মানে এই না যে আমি চাকরি চাইতেছিলাম বইলা রাইসু ভাই এই কথা বলে। কথার মর্তবা হইলো, ওনার একজন সহকারি দরকার, তাই জন্য উনি আমারে আরেঠারে পরখ করেন। এইভাবে কথা স্পষ্ট হইতে থাকে। আমি বলি, আমি এডিটোরিয়ালেই যাইতে চাই। তো রাইসু ভাই একটা ফাঁকা দিন দেখে শফিক রেহমানের সঙ্গে দেখা করার ব্যবস্থা করেন। শফিক রেহমানকে দেখে আলগা হাসি ঝুলায়া বইসা থাকলাম। সমকালে ছাপা হওয়া অনুবাদ, এডিটোরিয়াল, কলাম দেইখা উনি কিছু প্রসন্ন হইলেন। জিগাইলেন, মুভি দেখো? হ্যাঁ দেখি। শেষ কী মুভি দেখেছো। আকিরা কুরোশাওয়ার একটা সিনেমা দেখছিলাম। কইলাম। উনি বোদ্ধার মতো একটা হাসি দিয়া কইলেন, আমি আগেই বুঝেছিলাম। আজিজ মার্কেটের লোকেরা তোমরা এইসবই দেখবা। আমি কইলাম, কেন হলিউডের মুভিও তো দেখি। বলে সে সময় দেখা একটা সিনেমার নাম কইলাম।
যাই হউক, বিষয়টা চাপা পড়ে গেল। আমি কিছু লেখা আর সিভি দিয়া আইলাম কিন্তু কোনো রেসপন্স নাই। হঠাৎ একদিন রাইসু ভাই যাইতে কইলেন। যায়যায়দিন তখন বের হয় বের হয় করতেছে। শেষ মুহূর্তে, রাইসু ভাইরে লোক দিবে। উনি এসিস্ট্যান্ট এডিটর, আমারে সিনিয়র সাব-এডিটর হিসাবে নেওয়ার কথা। সাহিত্য ম্যাগাজিনে। গিয়া একটা বিশাল ফিরিস্তির ফর্ম পূরণ কইরা আইলাম। দুই একদিনের মধ্যেই ব্যাপার ফায়সাল হইলো। ২০০৬ সালের পয়লা এপ্রিল জয়েন করলাম।
হেভি অফিস। ফিটফাট। স্মার্ট স্মার্ট লোক ঘোরাফিরা করে। হেভিওয়েট লোকদের ভিড়ে কথা বলারই জো নাই। আমি গিয়া রাইসু ভাইয়ের সিটে বইসা থাকি। উনি আইলে কথা হয়, আর কথা হয় কামুদা আইলে। বাকী সময় চুপচাপ থাকি। আমার লগে কেউ কথা কয় না।
রাইসু ভাইয়ের সিটে বইসা বইসা লক্ষ্য করতে থাকি আশপাশের ব্যাপার। সিটটা বিল্ডিংয়ের মাঝামাঝি জায়গায়। হঠাৎ একদিন দেভি বিল্ডিং কাঁপতেছে। ভয়ে তাকায়া দেখি কোনো ব্যাপার নাই। পরে বুঝলাম লোকে হাঁটলেও বিল্ডিং কাঁপে। তবে সবাই হাঁটলে বিল্ডিং কাঁপতো না। দুইজন বিল্ডিং কাঁপায়া হাঁটতে পারতো। একজন ছোটন ভাই। আর শফিক ভাই।
একদিন শফিক ভাই রাইসু ভাইয়ের সিটের পাশ দিয়া যাইতেছিলেন। আমারে একা দেইখা বললেন, 'তুমি জয়েন করেছো।' আমি বললাম, হ্যাঁ। উনি আমাকে নিয়ে ছোটন ভাইয়ের ঘরে নিয়া গেলেন। বললেন, আমরা গতানুগতিক সাহিত্য করবো না। বিভিন্ন পত্রিকার নাম করে বললেন, এসব চলবে না। মনে রেখো, আমরা ওয়ার্ল্ড স্ট্যান্ডার্ড কিছু করার চেষ্টা করছি। তুমি সব সময় বাইরের পত্রিকা ফলো করবে। আর শোনো, আমাদের পত্রিকায় আর এন ঠাকুর আর কে এন ইসলাম চলবে না। মার্কেজ চলবে না। তোমরা এগুলো পঁচিয়ে ফেলেছো। নতুন কিছু আনো। নতুন মুখ আনো। না পেলে শুধু বিদেশী সাহিত্য ছাপো। পাঠককে শিক্ষিত করে তোলো। বাংলাদেশে কেউ কিছু লিখতে পারে না, বুঝলে। আমার সঙ্গে কাজ করলে বুঝতে পারবে লেখা কী ব্যাপার।
আমার মগজ বনবন করে উঠলো। বিদেশী সাহিত্য দিয়া ম্যাগাজিন? কিন্তু কাজ বলে কথা। ধীরে ধীরে বিদেশী পত্রিকা ঘাটাঘাটি শুরু কইরা দিলাম। ম্যাটার কিছু অনুবাদ করা শুরু করলাম। রাইসু ভাই আর আমি সারাক্ষণ নানা প্লান করতাম। বিভিন্ন সংখ্যার লেখার কথা ভাবতাম। কাজ কিছু আগাইলো। শফিক ভাইয়ের মতো করেই। আমার চিন্তায় বিদেশী সাহিত্য কিছু কিছু করে ঢুকতে থাকে।
প্রথম একটা লেখা অনুবাদ করতে গিয়া আমি বুঝতে পারি আমার জীবনে বিশাল সর্বনাশ হয়ে গেছে। ছাত্রজীবনে গালিব একটা পত্রিকা করেছিল, যেইখানে মাতব্বরি কইরা নতুন বানানরীতি চালু করছিল সে। ণ ও ষকে নির্বাসন দিয়েছিল সেখানে। প্রতিবাদ হিসাবে আমি গালিবের বিরুদ্ধে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থানে ১৮টি ভাষণ দিছলাম। গালিবের সঙ্গে নয় দফা ঝগড়া করছিলাম। আর ওই পত্রিকায় কখনো লেখি নাই।
এখন দেখি এমন এক চাকরি নিছি যেইখানে বাংলা বানানের সর্বনাশ হয়ে গেছে। ঋ-কারের আধিক্য। ইংরেজি শব্দে অনর্থক ব্যবহার চলছে। বাংলা কোনো ভাল প্রতিশব্দ লিখে পাঠালেও প্রুফে দেখা যাইতো শব্দ ইংরেজি কইরা দিছে। সবচেয়ে বড় কথা চন্দ্রবিন্দুই নাই। চন্দ্রবিন্দু আমার প্রিয় বর্ণ। শব্দের মাথায় চাঁদের মতো। সবই ধীরে ধীরে মাইনা নিতে পারলে এখন পর্যন্ত চন্দ্রবিন্দুর ব্যাপারটা আমি মানতে পারি নাই। ফলে, আমার যায়যায়দিনে কাজ করার দুইবছরকে আমি চন্দ্রবিন্দুর উদ্দেশে উৎসর্গ করছি। আমি চান্স পেলেই বিভিন্ন শব্দে প্রয়োজনীয় চন্দ্রবিন্দু দিতাম। আমার দুই বছরের কর্মজীবনে আমি কেএন ইসলাম বা আর এন ঠাকুরের নাম নেই নাই। মার্কেজকে নিয়া কোনো আয়োজন করি নাই। কিন্তু দুইতিনবার জবরদস্তি করে হেডলাইনে পর্যন্ত চন্দ্রবিন্দু দিছিলাম। ছাপা হওয়ার পর চন্দ্রবিন্দুর দিকে তাকায়া হাসছিলাম।
শফিক ভাইয়ের কথা মতো আমরা বিদেশী সাহিত্য ছাপতে থাকি। কিন্তু কোনোদিনই ওনারে খুশী করতে পারি না। কী ব্যাপার! দেশে বিদেশী সাহিত্যের জোয়ার তৈরি হইলো, কিন্তু উনি অতৃপ্ত। কারণ কী? গবেষণা কইরা আমরা বাইর করলাম, সহকর্মীদের অনেকেই রাইসু ভাইয়ের শত্রু, বাই ডিফল্ট আমারও শত্রু। হেরা শফিক ভাইয়ের কান ভারী করে। আর সেইটা শুইনা তিনি আমাদের ওপর অখুশী থাকেন। আমি হিসাব কইরা দেখলাম চারটা ক শফিক ভাইয়ের পতনের জন্য দায়ী :
১. কমপ্লেক্স (সুপিরিয়রিটি কমপ্লেক্স ও যায়যায়দিন মিডিয়া কমপ্লেক্স)
২. কিচেন কেবিনেট
৩. কানকথা
৪. ক্যামোফ্লেজ
কানকথায় তিনি খুব বিশ্বাস করতেন। এতটাই যে, আমি মাঝে মাঝে অবাক হয়ে যেতাম একই ব্যক্তি কীভাবে আশি-নব্বই দশকে কীভাবে এত সফল একটা সাপ্তাহিক করতে পেরেছিলেন। শফিক ভাই সাপ্তাহিক ছাইড়া দৈনিক করলেও সাপ্তাহিক থেকে নিজের মনকে দৈনিকে আনতে পারেন নাই। তিনি দৈনিক পরিচালনা করতেন সাপ্তাহিকের লোকদের কুপরামর্শে। এনারা ইনফিরিয়রিটি কমপ্লেক্স থেকে দৈনিকের লোকদের দেখতে পারতো না। ফলে, একটা কিচেন কেবিনেটের আকার ধারণ করে প্রতিদিন শফিক ভাইয়ের কানভারী করতো। এই করে করে শেষ পর্যন্ত শফিক ভাই দৈনিকের ১০৪জনকে বরখাস্ত করে সাপ্তাহিকের সেই কিচেন কেবিনেটকেই শাক্তিশালী করে তোলেন। এই যে তিনি কানকথায় বিশ্বাস করতেন, কিচেন কেবিনেট রাখতেন তার মূল কারণ তিনি বার্ধক্যে উপনীত হয়েছিলেন। মানসিকভাবে তিনি দুর্বল হয়ে পড়েছিলেন। আমি দেখছি, তিনি যে লাফিয়ে সিঁড়ি ভাঙেন। প্রচুর হাঁটেন, অফিসে ছোটাছুটি করেন, আমাদের সঙ্গে কথা বলেন, প্রচুর লেখেন সেইটা আসলে তার ক্যামোফ্লেজ। তিনি মূলত বৃদ্ধই ছিলেন। কিন্তু বহু মানুষ তার ক্যামোফ্লেজ দেখে তাকে কর্মক্ষম মনে করতো। আমি তার এই কর্মক্ষমতার প্রশংসা করতোম। তিনি দরকার পড়লে কখনো ডেকে পাঠাতেন না। নিজেই আসতেন। এটা আমার খুব ভাল লাগতো। বানান বিপর্যয় ছাড়া তার বাদবাকী ভাষা সংস্কার আমি সমর্থন করতাম। বিদেশী সাহিত্য ছাপানো বিষয়ে আমি সহমত পোষণ করেছি, কিন্তু দেশীয় জিনিশ বাদ দেয়া সমর্থন করি নাই। তার ভাষা সহজ ও সুপাঠ্য। অল্পশিক্ষিত মানুষও তার কথা বোঝে। তিনি খুব সহজে মানুষকে কনভিন্স করতে পারতেন। জনপ্রিয় ব্যাপারগুলার প্রতি তার খুব আগ্রহ, সবসময় চাইতেন এভারেজ চিন্তার প্রতিনিধিত্ব করতে। তার নিজের চিন্তা এক্সট্রা অর্ডিনারি হলেও, নিজে প্রচুর ভাল বই পড়লেও, ভাল সিনেমা দেখলেও পাবলিক যেইটা পছন্দ করে তিনি সেইটার কথা লিখতেন ও বলতেন।
আজ ইতি।। ইচ্ছা হইলে আবার লিখবোনে।।



প্রকাশ করা হয়েছে: ডায়েরি বিভাগে ।




এডিট করুন | ড্রাফট করুন | মুছে ফেলুন

* ১১৫ টি মন্তব্য
* ৯৭৭ বার পঠিত,

Send to your friend Add to Your Showcase Print
আপনি রেটিং দিতে পারবেন না
পোস্টটি ২৫ জনের ভাল লেগেছে, ১১ জনের ভাল লাগেনি


এই লেখার লিংক টি আপনার বন্ধুকে পাঠান বন্ধ করুন





এই লেখার লিংক টি আপনার বন্ধুকে পাঠান বন্ধ করুন

আপনার নিজস্ব ই-মেইল ক্লায়েন্ট ব্যবহার করতে চাইলে এখানেক্লিক করুন

আপনার নাম :

আপনার ই-মেইল

আপনার বন্ধুদের ইমেইল

মেসেজ (নীচের মেসেজটি আপনার ইচ্ছেমত পরিবর্তন করুন
hi, i have been reading a nice wonderful post in http://www.somewhereinblog.net and would like to share it with you. Here is the post link http://www.somewhereinblog.net/blog/mahbubmoreblog/28795547 , please visit the link and rate it if you like. :-)

নিজেকেও একটি কপি পাঠান



১. ০৮ ই মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:২৩
comment by: সমালোচনাকারী বলেছেন: ভাঈয়া এত বড়ো লেকো কেন? এত বড়ো লেকা ঠাপানোর টাইম কৈ?
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



০৮ ই মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:২৮

লেখক বলেছেন: খারাপ কথা বলছো বইলা তোমারে ব্লক করলাম।
মুছে ফেলুন


২. ০৮ ই মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:২৪
comment by: র‌্যাভেন বলেছেন:
সুছিল আর ভন্ড ব্লগার বইলা না পইড়াই মাইনাস দিলাম
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



০৮ ই মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৩০

লেখক বলেছেন: oshubidha nai.
den.
মুছে ফেলুন


৩. ০৮ ই মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:২৯
comment by: খন্দকার সোহেল বলেছেন: পুরনো প্যাচাল পাড়স ক্যান?
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



০৮ ই মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৩১

লেখক বলেছেন: না। একদম নতুন। পইড়া দেখ।
মুছে ফেলুন


৪. ০৮ ই মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৩২
comment by: এহসানুল ইয়াছিন বলেছেন: ভাল লাগলো।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



০৮ ই মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৩৫

লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ।
মুছে ফেলুন


৫. ০৮ ই মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৩৫
comment by: বোধিস্বত্ত বলেছেন: গোলাম আযমও তার জীবনীতে কইছিল, ইয়াহিয়া খুব খারাপ লোক আছিল।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



০৮ ই মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫১

লেখক বলেছেন: বলছিল নাকি?
আমি পড়ি নাই। আপনি পড়ছেন না শুনছেন?
মুছে ফেলুন


৬. ০৮ ই মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৩৫
comment by: শাওন বলেছেন: অন্যতম ব্যতিক্রম ধর্মী ?! এ তো সবাই বলে । পচায় ফেলছে :(
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



০৮ ই মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫২

লেখক বলেছেন: বুঝি নাই আপনের কথা।
মুছে ফেলুন


৭. ০৮ ই মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৩৬
comment by: নেতা বলেছেন:
আপনার লেখ পইড়া মনে হইলো যাগো নাম লিখছে তারা খুব পপুলার লোক এই দেশের কিন্ত দুই একটার নাম ব্লগে দেখছি বাকি গুলারে একটারেও চিনি না....:)আল্লাহ জানে সমস্যা শুধু কি আমারি না ....

জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



০৮ ই মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫৩

লেখক বলেছেন: kare kaare chinen nai bolen doya koira. taile somossata bujhte subidha hobe.
মুছে ফেলুন


৮. ০৮ ই মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৩৭
comment by: মাহবুব সুমন বলেছেন: ভালো লাগছে। আশা করি পরবর্তি পর্ব লিখতে আপনার ইচ্ছে হইবেক ;)
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



০৮ ই মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫৩

লেখক বলেছেন: থ্যাংকস মাসু। দেখি আসে নিকি।
মুছে ফেলুন


৯. ০৮ ই মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৩৮
comment by: সরকার আমিন ১৯৬৭ বলেছেন: মাহবুব, তোমার তীর্যকতা প্রকাশের অপার দক্ষতা আবারো টের পেলাম। চমৎকার।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



০৮ ই মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫৪

লেখক বলেছেন: আমিন ভাই,
অনেক অনেক ধন্যবাদ।
মুছে ফেলুন


১০. ০৮ ই মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৩৯
comment by: শওকত হোসেন মাসুম বলেছেন: চলুক।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



০৮ ই মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫৫

লেখক বলেছেন: দেখি কী হয়। ধন্যবাদ।
মুছে ফেলুন


১১. ০৮ ই মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৪২
comment by: হিমু এখন বলেছেন: এক সময়ের আমার প্রিয় শফিক ভাইয়ের কথা পড়ে ভাল লাগলো।+
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



০৮ ই মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫৬

লেখক বলেছেন: সত্যি কথা বলতে সবমিলিয়ে শফিক ভাইরে আমি পছন্দ করি।
ধন্যবাদ।
মুছে ফেলুন


১২. ০৮ ই মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৪২
comment by: ভাইটামিন বদি বলেছেন: মিডিয়ার ধারে কাছেও নেই বলে মিডিয়ার কিছু কথা ভাল লাগল....

তবে যাযাদি এবং শফিক রেহমান ব্যাপারটা কেমন যেন সমার্থক মনে হয়.......

একনো মনে হয় না যাযাদি তে উনি নেই....

আপনার সমালোচনা ভাল লেগেছে....চালিয়ে যান।।। আরো কিছু জানতে পারবো।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



০৮ ই মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫৭

লেখক বলেছেন: না উনি এখন যায়যায়দিনে নাই। কয়দিন আগে ছাড়ছেন।
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
মুছে ফেলুন


১৩. ০৮ ই মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৪৬
comment by: আবদুর রাজ্জাক শিপন বলেছেন:
কতো অজানা রে !
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



০৮ ই মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫৭

লেখক বলেছেন: হ।
মুছে ফেলুন


১৪. ০৮ ই মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৪৮
comment by: রণদীপম বসু বলেছেন: ভাইজান, ২০০৭-এর ভালোবাসা সংখ্যায় দুষ্ট বন্ধুর কুপরামর্শে লেখা পাঠাইছিলাম। ছাপছেনও অদৃশ্য বাতিঘর নামে তৃতীয় সংখ্যায়। তয় বানানের কথা নাই কইলাম। কিন্তু লেখাটার শেষে বিষয় সংশ্লিষ্টতার কারণে কবিতা দিয়ে সমাপ্তি টানা হয়েছিলো। দাড়ি কমাসহ সবই আছে, কেবল কবিতাটা উপড়ানো। সেদিনই বুঝেছিলাম, আপনারা কবিতা বিদ্বেষী। আর কখনো যাযাদি'তে কোন লেখা দেই নাই।

আচ্ছা কন তো, আপনারা কি সত্যিই কবিতা বিদ্বেষী ছিলেন ? কবিতাটা কিন্তু খারাপ ছিলো না।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



০৮ ই মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:০০

লেখক বলেছেন: অনেকেরই প্রথম লেখা বা প্রথম প্রেমের কাহিনী যায়যায়দিনে ছাপা হইছিল। কবিতা নিয়া শফিক ভাইয়ের ভীতির উৎস সেই জনপ্রিয়তায়। সত্যি কথা বলতে কী, বাঙালি মাত্রই কবি। ফলে কবিতা সবচেয়ে শস্তা জিনিশ তাদের কাছে। কবিতা কেউ এই কারণে কিনে পড়তে চায় না। ফ্রি দিলেও নিতে চায় না। এইটা সত্য। আমি ব্যক্তিগতভাবে কবিতার পক্ষে।
মুছে ফেলুন


১৫. ০৮ ই মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫১
comment by: ক্যামেরাম্যান বলেছেন:
লেখাটা খুবই ভাল লাগলো। সেই কিচেন কেবিনেটের খবর কি ? তাদেরও কি পতন হয়েছে ?
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



০৮ ই মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:০০

লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ। সামনের পর্ব লিখলে কিচেন কেবিনেটের কথা লিখবো বিস্তারিত।
মুছে ফেলুন


১৬. ০৮ ই মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:০৯
comment by: দূরন্ত বলেছেন: ধন্যবাদ মাহবুব ভাই। সবচেয়ে ভালো লাগতো ৭৩-৭৪ বছর বয়সেও কিভাবে তিনি বিল্ডিং কাপিয়ে হাটতেন। আর কোনো দরকার পড়লে নিজেই চলে আসতেন। সাধারণত ডাকতেন না।
পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায়..... :)
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১০ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১২:৫৮

লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ দূরন্ত।
মুছে ফেলুন


১৭. ০৮ ই মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:১৯
comment by: ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
চমৎকার লিখেছেন মোর্শেদ ভাই। পড়ে ভালো লাগল।
আচ্ছা আপনি আর রিজবী ভাই কি আছেন যায়যাদিনে?
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১০ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:০০

লেখক বলেছেন: আমি নাই। রিজভী আছেন।
থ্যাংকস।
মুছে ফেলুন


১৮. ০৮ ই মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:২১
comment by: মোহাম্মদ আরজু বলেছেন:
ভালো লাগলো।

আমি ট্রান্সলেশন ডেস্কে থাকার সময় কখনোই 'আর্মি চিফ' বা 'ইলেকশন' টাইপ শব্দ লিখতাম না। শফিক ভাই বারবার আমার ভুল ধরতেন, এবং আমি বারবার বলতাম 'যেহেতু এগুলোর সুন্দর বাংলা শব্দ আছে সুতরাং আমি তাই লিখবো'। শেষ পর্যন্ত আমি তাই লিখতাম । পরে শফিক ভাই অথবা ডেস্ক ইনচার্জ ঠিক করে দিতেন।

আপনি বলছেন : আমি হিসাব কইরা দেখলাম চারটা ক শফিক ভাইয়ের পতনের জন্য দায়ী :

সাম্প্রতিক ঘটনায় শফিক ভাইয়ের 'পতন' হয়েছে একথা মনে হলো কেন?
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১০ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:০৫

লেখক বলেছেন: আরজু,
ধন্যবাদ।
১০৪ জন সাংবাদিককে বরখাস্ত করার দিনই শফিক ভাইয়ের পতন হয়েছিল। গত দেড় বছরে তিনি কিছু রিগেইন করেছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও তাকে যায়যায়দিন ছাড়তে হলো। একে পতন বলেছি আমি।
হয়তো এই পতন নতুন কোনো উত্থানের সূচনা করবে। ফলে পতন সবসময় খারাপ জিনিশ না।
মুছে ফেলুন


১৯. ০৮ ই মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৩৪
comment by: আসামী বলেছেন: পিলাচ-মাইনেচ বুঝিনা, এত বড় লেখা পড়ার টাইম কই পাই।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১০ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:০৮

লেখক বলেছেন: taile poiren na.
মুছে ফেলুন


২০. ০৮ ই মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৩৬
comment by: অন্যআনন বলেছেন: বর্তমানের যাযাদি কি ক্লোন? ২৪ বছরের সন্তানকে বিক্রি করে তিনি কি সত্যি মৌচাকে ঢিল মারতে আসছেন? লোকটার জন্য কি আমাদের কষ্ট হওয়া উচিৎ? বা, পুনরায় আশাবাদী?

হাও এ্যাভা, ইউ অল হ্যাভ রিয়েলি ডান অ্যা গুড জব! যেখানেই থাকেন, সবচেয়ে ভালো কিছু করেন, বারবার নিজের নিজেকে ছাড়িয়ে যান!

জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১০ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:১০

লেখক বলেছেন: হয়তো এই পতন থেকে শফিক ভাইয়ের নতুন উত্থান হবে।
ধন্যবাদ।
মুছে ফেলুন


২১. ০৮ ই মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৪১
comment by: শফিউল আলম ইমন বলেছেন: অনেককিছু জানতাম না তাই লেখাটি পড়ে ভালো লাগল।
শফিক রেহমানের লালগোলাপ প্রোগ্রাম'টা ভালো লাগত।
দেশে থাকতে দেখতাম।
আপনার পরের পর্বের অপেক্ষায়।
ভালো থাকুন।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১০ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:১২

লেখক বলেছেন: থ্যাংকস এ লট।
মুছে ফেলুন


২২. ০৮ ই মে, ২০০৮ রাত ৮:১১
comment by: আরিফ জেবতিক বলেছেন: লিখলেনই যদি আরো ডিটেইলসে লেখা উচিত বলে আমার মনে হয় ।
কে বা কারা কিচেন কেবিনেটের মেম্বাররা ছিল , তাদের নামধাম সহ লিখতে পারলে এই জগতের অনেকেরই কৌতুহল নিরাশ হইতো ।

শফিক রেহমান আসলেই মিডিয়া জগতে একটা চরিত্র ।
তার উত্থান পতন সবই দেখলাম ।

আমি ৩ টাকার শফিক রেহমানকে মনে রাখি , ৮ টাকার শফিক রেহমানকে ভুলে যেতে চাই ।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১০ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:১৪

লেখক বলেছেন: শফিক ভাইকে নিয়া যত পোস্ট হইছে তা দেখে কিন্তু আমার মনে হইতেছে যায়যায়দিন ছেড়ে দিয়ে তিনি নতুন ভাবে শুরু করতে পারবেন। এবং সফল হবেন।
মুছে ফেলুন


২৩. ০৮ ই মে, ২০০৮ রাত ৮:২২
comment by: সুজনবাঙালী বলেছেন: আরিফ জেবতিক বলেছেন:
লিখলেনই যদি আরো ডিটেইলসে লেখা উচিত বলে আমার মনে হয় ।


আসল কথা জানতে দেখুন Click This Link
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১০ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:১৭

লেখক বলেছেন: হ।

আসল কথা লেখা আমার উদ্দেশ্য না।
এইটা বইলা রাখলাম।
মুছে ফেলুন


২৪. ০৮ ই মে, ২০০৮ রাত ৮:২৬
comment by: মোহাম্মদ আরজু বলেছেন: তবে কিচেন কেবিনেট এর ব্যপার জানতে আমিও আগ্রহী, কারন সাম্প্রতিক ঘটনার কারন এরা না হলেও হাউসে এদের একটা আলাদা ভুমিকা নিশ্চয়ই ছিল।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১০ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:২০

লেখক বলেছেন: সাম্প্রতিক ঘটনার জন্যই কিচেন কেবিনেট দায়ী।
মুছে ফেলুন


২৫. ০৮ ই মে, ২০০৮ রাত ১১:৪৭
comment by: বোলারস ব্যাকড্রাইভ বলেছেন: কেঁদে ফেল্লাম
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



২৬. ০৯ ই মে, ২০০৮ রাত ১:৩২
comment by: একাকী বালক বলেছেন: ভাই পরের পোষ্টে আরও ভেঙ্গে বইলেন।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১০ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:২৩

লেখক বলেছেন: কোনো রহস্য তো উন্মোচন করতেছিনা। আসল কথাও কইতেছি না। এইটা আমার ব্যক্তিগত মূল্যায়ন।
মুছে ফেলুন


২৭. ০৯ ই মে, ২০০৮ রাত ১:৪৯
comment by: ফারহান দাউদ বলেছেন: পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১০ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:৩৪

লেখক বলেছেন: দেখি লেখতো পারি নাকি।
মুছে ফেলুন


২৮. ০৯ ই মে, ২০০৮ রাত ১:৫২
comment by: দস্যু বনহুর বলেছেন: কাহিনী ভালা লাগছে। ছফিক বহমান সাপ্তাহিকেই ভাল কর্তেসিল, কুন কুচক্রে পইড়া যে ডেইলির ব্যবসায় নাম লিখাইল!
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১০ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:৩৫

লেখক বলেছেন: সেটাই।
মুছে ফেলুন


২৯. ০৯ ই মে, ২০০৮ রাত ১:৫৬
comment by: বোঘদাদি হেকিম বলেছেন: ইসরে মুরশেদরে রেহমান চুদছিল নাকি?
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১০ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১২:৫২

লেখক বলেছেন: তোমারে ব্লক করলাম।
মুছে ফেলুন


৩০. ০৯ ই মে, ২০০৮ রাত ২:০৭
comment by: কামাল ভাই বলেছেন: হেকিম্ভাইর ওনুমান সঠিক হওয়ার সম্বাবনা পোর্বল
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১০ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১২:৫৫

লেখক বলেছেন: আপনেরেও ব্লক করা হইলো।
মুছে ফেলুন


৩১. ০৯ ই মে, ২০০৮ রাত ২:২৫
comment by: আবদুর রাজ্জাক শিপন বলেছেন: কিচেন কেবিনেট বলতে আপনি সাপ্তাহিকের পুরনো কর্মীদের ইঙ্গিত করছেন ধরে নিলাম । যদি তাই হয়, যারা দীর্ঘদিন শফিক রেহমানের সঙ্গে কাজ করেছেন, তাদেরকে অনুগত আর বিশ্বস্ত ভাবাটাই কি সঠিক নয় ?

এই সেদিনও আপনি যাযাদিতে কাজ করেছেন, টোটালি যাযাদির দর্শন আপনার কেমন লাগে ? শফিক রেহমানকে কেমন মানুষ মনে করেন ? সফল না বিফল ? ভালো না মন্দ ?
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১০ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:২৯

লেখক বলেছেন: যায়যায়দিন তো পত্রিকা। দার্শনিক নয়। শফিক ভাইও দার্শনিক নন।
তবে যায়যায়দিনের নীতি পত্রিকার নীতি হিসাবে লাগসই ছিল না। ফলে, পাঠক পত্রিকাটিকে নেয়নি।
শফিক ভাই স্বাভাবিক একজন মানুষ। ইন্সপায়ারিং, সজীব।
মুছে ফেলুন


৩২. ০৯ ই মে, ২০০৮ রাত ২:৫৮
comment by: অ্যামাটার বলেছেন: যাই বলেন, শফিক রেহমান আসলেই একজন ভাললাগার মত মানুষ,অনেকের মতই আমারও অসম্ভব প্রিয়।
ভাবছি, যাযাদি-টা এখন থেকে বয়কট করব।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১০ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:৩০

লেখক বলেছেন: হ্যাঁ।
মুছে ফেলুন


৩৩. ০৯ ই মে, ২০০৮ রাত ৩:২৯
comment by: নিঃশব্দ শিশির! বলেছেন: মাহবুব ভাই এক নিঃশ্বাসে পড়ে ফেললাম।
আরো লিখেন।
আপনি যায়যায়দিন ছাড়তে পারলেও আমি কিন্তু পারছিনা। তাই হয়ত একদিন দেখা যাবে সখের সাংবাদিকতাই ছেড়ে দিব।
আর শফিক ভাই যাওয়ার পর সেখানে কাজের কোন পরিবেশ আছে বলে আমার মনে হয়না।
আগে ছেড়ে দিয়ে অতি ভালো কাজ করছেন। শুভ কামনা রইল।
ভালো থাকবেন।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১০ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:৩১

লেখক বলেছেন: আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।
মুছে ফেলুন


৩৪. ০৯ ই মে, ২০০৮ রাত ৩:৩৯
comment by: মাইনুল বলেছেন: ঝেড়ে কাশুন। একবার বলতেছেন শফিক রেহমান খারাপ আবার বলতেছেন ভাল। এই ব্যাপারে আরো ক্লিয়ার বক্তব্য চাই। আর যায় যায় দিনে ভাষার ব্যবহারে একটা দিক আমার খুব ভাল লেগেছিল সেটা হচ্ছে ইংলিশ শব্দ বাংলায় লেখার সময় তার সঠিক উচ্চারনে লিখত। অথচ বাংলাদেশের অন্যান্য পেপার গুলি সব ভুল লিখে এইটা মানুষের নামের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১০ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:৩৩

লেখক বলেছেন: আমার তো কাশি হয় নাই। ঝেড়ে কাশবো কেমনে?
সেটা কি কাশির অভিনয় হয়ে যাবে না?
মুছে ফেলুন


৩৫. ০৯ ই মে, ২০০৮ রাত ৩:৪১
comment by: কামাল ভাই বলেছেন: মাঈনুল রাজাকার এক্টা কামের কথা কইছে৷ সুশিল মোরশেদ একবার কয় শফিক্যা ভালো আবার কয় খারাপ, আসলে মোরশেদ যে কি কয় বা কইতে চায় সেইটা যুদি মাইনুল বুজতো
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১০ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:৩৬

লেখক বলেছেন: কামাল বুঝছে।
মুছে ফেলুন


৩৬. ০৯ ই মে, ২০০৮ সকাল ৭:৫০
comment by: গোপাল ভাঁড় বলেছেন: জানতে পেলাম যায়যায়দিনের অবস্থা বেশ বেগতিক। ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক, ভারপ্রাপ্ত বার্তা সম্পাদক, ভারপ্রাপ্ত প্রধান প্রতিবেদক, ভারপ্রাপ্ত ফিচার সম্পাদক দিয়ে পত্রিকাটি ভারাক্রান্ত! এই ভারপ্রাপ্ত মৃতপ্রায় পত্রিকার চেয়ে আপনার বর্তমান কর্মস্থল প্রথম আলো ও এর সম্পাদক মতিউর রহমানের কিচেন কেবিনেট নিয়ে কিছু লিখুন । এতে আপনার প্রকৃত সাহস বোঝা যাবে। আর পাঠক অনেক অজানা বিষয় জানতে পারবেন। আশা করি এ বিষয়ে শওকত হোসেন মাসুম আপনাকে সহায়তা করবেন।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১০ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:৩৮

লেখক বলেছেন: আপনের লাগলো কেন সেইটাই তো বুঝতে পারলাম না।
বলেন তো, আপনের লাগে কেন?
মুছে ফেলুন


৩৭. ০৯ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১২:৩৫
comment by: রিফাত হাসান বলেছেন: আপনার পোস্টটা সুখপাঠ্য এবং কৌতুহলোদ্দীপক। কিন্তু আপনার আর কিছু কি জানা আছে? আজকে সকালে একটি পোষ্ট পড়লাম এক ব্লগারের। একটু দেখবেন?


Click This Link
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১০ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:৪০

লেখক বলেছেন: দেখলাম মানে পড়লাম।

বিপুলা এ পৃথিবীর কতটুকু জানি?
মুছে ফেলুন


৩৮. ০৯ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১২:৩৮
comment by: হ্যারি সেলডন বলেছেন: Click This Link


জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১০ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:৪১

লেখক বলেছেন: লিঙ্ক দেয়ার জন্য ধন্যবাদ। পড়লাম।
মুছে ফেলুন


৩৯. ১০ ই মে, ২০০৮ ভোর ৬:১৬
comment by: আবদুর রাজ্জাক শিপন বলেছেন: গোপাল ভাঁড়ের মন্তব্যের সাথে সহমত ।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১০ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:৪২

লেখক বলেছেন: এইখানে গোপাল ভাঁড়ের পলিটিক্সটা কী?
(রিফাত হাসানকে নকল করে)
মুছে ফেলুন


৪০. ১০ ই মে, ২০০৮ সকাল ৭:১২
comment by: হ্যারি সেলডন বলেছেন: মা.মো. দেখি প্র.আ. নিয়ে কি লিখে!
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১০ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:৪৩

লেখক বলেছেন: হ। দেখতে থাকেন।
মুছে ফেলুন


৪১. ১০ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১২:৫২
comment by: চিটি (হামিদা আখতার) বলেছেন: ভালো লাগলো
শুভেচ্ছা নিন।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১০ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:৪৪

লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ।
মুছে ফেলুন


৪২. ১০ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:২৫
comment by: ফারহান দাউদ বলেছেন: গোপাল ভাঁড় এক কাজ করেন,আপনে এখন যেইখানে কাজ করেন সেইখানকার কিচেন কেবিনেট,বস,সহকর্মী সবার কাজকর্ম দোষগুণ অফিস পলিটিক্স সবকিসু নিয়া লেখেন,তারপরে কলিগ আর বসরে ডাইকা দেখান,এরপরে মাহবুব মোর্শেদরে বলেন প্রথম আলো নিয়া লেখতে,আপনি আচরি ধর্ম পরকে শেখান।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১০ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:৪৯

লেখক বলেছেন: ফারহান,
প্রথম আলো নিয়ে কিছু লিখতে হলে তো জানতে হবে।
অভিজ্ঞতা হতে হবে। লেখার প্রসঙ্গ থাকতে হবে।
যায়যায়দিন ছাড়ছি বইলা আমি এইগুলা কইতেছি এই ধারণা থিকা গোপাল ও অন্যরা কথা বলতেছে। এনাদের জন্য বলি, যায়যায়দিনে থাকতে আমি এই কথাগুলা মিটিংয়েই বলতাম। বেতন আন্দোলনের যখন বক্তৃতা দিছি তখন যে গোপাল ভাঁড়রা কই আছিলেন।
আর গোপাল যদি নিয়মিত ফিচারের মিটিংয়ে উপস্থিত থাকতেন তাইলে আর এইসব কইতেন না।
মুছে ফেলুন


৪৩. ১০ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:৩৩
comment by: বহুরূপী মহাজন বলেছেন: শেষটুকু পড়লাম, বাকিটুক পরে পড়বো।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১০ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:৫০

লেখক বলেছেন: পইড়েন।
মুছে ফেলুন


৪৪. ১০ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:৫২
comment by: আরিফ জেবতিক বলেছেন: লেখক বলেছেন: শফিক ভাইকে নিয়া যত পোস্ট হইছে তা দেখে কিন্তু আমার মনে হইতেছে যায়যায়দিন ছেড়ে দিয়ে তিনি নতুন ভাবে শুরু করতে পারবেন। এবং সফল হবেন।


................ ব্যক্তি শফিক রেহমান এর একটা ক্রেজ আছে । তার সাফল্য নির্ভর করবে তার পরিসরের উপরে । ছোট আকারে শুরু করলে উনার সফল হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল ।

একই সাথে উনি যদি উনার সাবেক সাফল্যগুলোর কারন অনুসন্ধান করে সেই লাইনে থাকেন ।

বড়ো প্রজেক্ট চালানোর মতো ম্যানেজমেন্ট দক্ষতা উনার আছে বলে মনে হয় না ।

তাছাড়া ভাগ্যও একটা বিরাট ফ্যাক্টর অনেক সময় ।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১১ ই মে, ২০০৮ রাত ৮:০১

লেখক বলেছেন: সঠিক মূল্যায়ন। সহমত।
মুছে ফেলুন


৪৫. ১০ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৩:৩৫
comment by: রাফিক হারিরি বলেছেন: মাহবুব ভাই অারো পড়তে ইচ্ছা হয়। বািক টা কখন। ভােলা িলখছেন।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১১ ই মে, ২০০৮ রাত ৮:০৩

লেখক বলেছেন: পরের টা দিছি।
মুছে ফেলুন


৪৬. ১০ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৪:০০
comment by: আজহার ফরহাদ বলেছেন: পড়লাম মামো, ভালা একটা লিখা লিখছেন।

কী কান্ড সব। শফিক রেহমানের কাঁপাইয়া যায়যায়দিনে আসা, আর নীরবে যায়যায়দিন ত্যাগ করা- মাঝখানে কত কী ঘইটা গেল!

এখন তিনি কোন মৌচাকে ঢিল মারেন সেইটা দেখার বিষয়। আপনের লিখাটা কেমন জানি একটু মজার হইসে। দুইবার পড়সি। তারে নিয়া আপনের বিশ্লেষণ একাডেমিক হইসে। তবে শফিক ভাইয়ের ইলাস্ট্রেসিটি খারাপ না। আবার কবে যুতমতন লাইগা যাইব, পোলাপানের মাথা ঘুরাইবো, ক্যারিশমাটিক সাংবাদিকতা তার সাজঘর গোছাইবো । আমরা শো দেখার জন্য ওয়েট এন্ড সি...
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১১ ই মে, ২০০৮ রাত ৮:০৪

লেখক বলেছেন: হ।
মুছে ফেলুন


৪৭. ১১ ই মে, ২০০৮ সকাল ১১:৫৪
comment by: রিফাত হাসান বলেছেন: এইখানে গোপাল ভাঁড়ের পলিটিক্সটা কী.. খুব মজার মন্তব্য করেছেন তো।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১১ ই মে, ২০০৮ রাত ৮:০৫

লেখক বলেছেন: আসলেই জানা দরকার গোপাল ভাঁড়ের পলিটিক্সটা কী?
মুছে ফেলুন


৪৮. ১২ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:৩২
comment by: শিবলী নোমান বলেছেন: আমার কেবলই মনে পড়ে, যায়যায়দিনে জয়েন করে তিন দিনের মাথায় আবার সমকালে ফেরার সিদ্ধান্ত নেয়ার পর আপনার সঙ্গে সমকালের গেটে দাঁড়িয়ে করা আলাপগুলা।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১২ ই মে, ২০০৮ দুপুর ২:০২

লেখক বলেছেন: আমি ভুলে গেছলাম। আবার মনে হইলো।
ধন্যবাদ মনে করিয়ে দেয়ার জন্য।
মুছে ফেলুন


৪৯. ১২ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:৫৪
comment by: যূঁথী বলেছেন: :)
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১২ ই মে, ২০০৮ দুপুর ২:০৪

লেখক বলেছেন: আমি ইমোটিকন বুঝতে পারি না।
মুছে ফেলুন


৫০. ১২ ই মে, ২০০৮ দুপুর ২:২১
comment by: মুহিব বলেছেন: ব্যাক গিয়ারে এসে পড়ে নিলাম।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১২ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৪:২৬

লেখক বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
মুছে ফেলুন


৫১. ১২ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৪:৩৭
comment by: মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: আপনার নামের সাথেও কিন্তু যায়যায়দিন ট্যাগটা লেগে গেছে । আপনার কথা বলতে গিয়ে অনেককেই বলেছি , যায়যায়দিনের মাহবুব মোর্শেদ , যারা আর্টস এন্ড কালচার পাতা পড়েছে কয়েকবার , তারা চিনতে পারতো ।হয়তো অন্য পত্রিকার চাইতে এ পাতাটা অন্যরকম ছিল বলেই ।

আপনি কি জানতেন এটা?

লেখাটা পড়ছি ধারাবাহিক ভাবে
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১২ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৪:৫৪

লেখক বলেছেন: যায়যায়দিন ট্যাগ লেগেছে বলে আমি খুশী। প্রফেশনের দিক থেকে এটা খুশীর ব্যাপার। তথ্যটা জানানোর জন্য ধন্যবাদ।
লেখা পড়ার জন্য আলাদা আরেকটা বোনাস ধন্যবাদ।
মুছে ফেলুন


৫২. ১২ ই মে, ২০০৮ রাত ১০:৪৫
comment by: যূঁথী বলেছেন: হা হা হা!!! ভাগ্যিস বুঝতে পারেন না। এই সুযোগে কি জ্ঞানদান করা যাবে। হা হা হা। জাস্ট কিডিং।

আসলে কিছু কিছু লেখার নামকরণ দেখলে মনে হয় "ক্যারা প্রকৃতির"। মনে হয় লেখকের প্রধান ও একমাত্র চেষ্টা অফ দা ট্র্যাক কিছু করা। এক কথায় দৃষ্টি আকর্ষণ তাও ক্যারামিপূর্ণ!!!! (দুঃখিত) যেমন - জ্যোৎস্না ও জননীর গল্প। পুরো বইটা পড়েছি আর মনে হয়েছে এইটা কি ধরনের নামকরণ!!! কিন্তু বইটার শেষলাইনটা শেষ করে মনে হয়েছে এরচেয়ে ভাল আর কোন নাম হতে পারেনা। আপনারটার ক্ষেত্রেও তাই হয়েছিল। তাই হাসলাম। এখন কি বুঝতে পেরেছেন???

:) (প্যাচগিবিহীন হাসি... হা হা হা...)। ভাল থাকবেন।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১৩ ই মে, ২০০৮ সকাল ১১:১৯

লেখক বলেছেন: বুঝতে পারলাম।
ধন্যবাদ।
একদিন ভাবছিলাম ইমোটিকনগুলা মুখস্ত করবো।
মুছে ফেলুন


৫৩. ১৩ ই মে, ২০০৮ সকাল ১১:২৭
comment by: যূঁথী বলেছেন: প্লিজ একাজটা দয়া করে করবেন না। এমন কাজ করে আমাদের মত অভাজনদের জ্ঞানদান হতে বঞ্চিত করবেন না প্লিজ। হে হে হে!!! (প্যাচগিসহ হাসির ইমোটিকনটা আমাকেও শিখতে হবে।) নতুন পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১৩ ই মে, ২০০৮ সকাল ১১:৩৬

লেখক বলেছেন: চ্যাট করতে গিয়াও আমার এই সমস্যাটা হয়।
আমি কই ইমোটিকন বুঝি না, তারপরও লোকে ইমোটিকন ব্যবহার করবেই। তার ভাবছিলাম শিখে ফেলবো।
ফ্রি হয়ে নিয়ে লিখবো।
মুছে ফেলুন


৫৪. ১৩ ই মে, ২০০৮ সকাল ১১:৪২
comment by: রন্টি চৌধুরী বলেছেন: ইমোটিকন বুঝেন না। এটা কোন কথা হল? দুনিয়ার এত কিছু বুঝেন...এই হল জ্ঞানীদের নিয়ে সমস্যা। একটা না একটা ঢঙ তাদের থাকবেই।

ভাই...মন্তব্যের জন্য রাগ কইরেন না। বলতে ইচ্ছে হল। না বললে মনে আটকে থাকত। :)
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১৩ ই মে, ২০০৮ সকাল ১১:৪৬

লেখক বলেছেন: আপনি এইভাবে বললেন বইলা ভাল লাগলো।
এইবার শিখে নিতে হবে।
এইটার মানে কী?
আমি তো সবই একই রকম।
মুছে ফেলুন


৫৫. ১৩ ই মে, ২০০৮ সকাল ১১:৫২
comment by: রন্টি চৌধুরী বলেছেন: সরি। আসলে আপনার উপর কিঞ্চিত বিরক্ত ছিলাম। সেই জন্যে রাগ ঝেড়ে হালকা হলাম। এখন আর সমস্যা হবে না।

ইমোটিকন আমি নিজেও বেশী জানি না। কদিন আগে একটুও জানতাম না। পুলাপানে দেখী ইউজ করে। তাই একটা দুটা শিখছি :) আপনিও শিখে ফেলেন.....;)
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১৩ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১২:১৬

লেখক বলেছেন: মাঝে মাঝে এসে রাগ ঝেড়ে যাবেন। আমন্ত্রণ রইলো।
মুছে ফেলুন


৫৬. ১৩ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৩:০৪
comment by: নিঃশব্দ শিশির! বলেছেন: মাহবুব ভাই !
প্রথম আলোতে কেমন কাটছে আপনার দিন।
যায়যায়দিন আজ থেকে লাল কালিতে হেডিং দেওয়া শুরু করছে।
পচতে পচতে সামনে যে কোন দিন হয়ত গন্ধ বের হবে।
ভালো থাকবেন।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১৩ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৩:৪৪

লেখক বলেছেন: ভালো আছি।
লাল কালির ব্যবসা বাড়াতে হবে না?
মুছে ফেলুন


৫৭. ১৬ ই মে, ২০০৮ রাত ৯:৫৫
comment by: মিসিরআলী বলেছেন: মি. রেহমানের আজকের ধ্বংসের মূল হলো তার অনুগত ৭ সাগরেদ। যারা তার কান অন্যদের ব্যাপারে ভারী করতে সিদ্ধ হস্ত ছিলো।..... সত্যিই কি বোকা ছিলেন তিনি.......... :)
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১৭ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১২:৪৩

লেখক বলেছেন: বার্ধক্য ব্যাপারটা নিজেই একটা বোকামী।
মুছে ফেলুন


৫৮. ১৫ ই জুলাই, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৪৫
comment by: সুপ্ত সবুজ বলেছেন: খুব সুন্দর লেখা হইছে। কিন্তু এই যায়যায়দিনের সাথে আমাদের অনেক দুঃখ জড়িয়ে আছে। যায়যায়দিনের কিছু কুজাত লোক আমারো পছন্দ না। চিন্তা করতেছি একদিন অফিসে গিয়া তাদের যে কোন একজনের গালে টাস কইরা একখান বসাইয়া দিমু। যা থাকে কপালে।

আপনাকে ধন্যবাদ।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন


আপনার জবাবটি লিখুন



১৫ ই জুলাই, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৩৬

লেখক বলেছেন: খাইছে।
এই আইডিয়াটা মাথা থেকে সরান।
মুছে ফেলুন

No comments:

Post a Comment