১২ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:১০
শেয়ার করুন: [Add to digg] [Add to FURL] [Add to blinklist] [Add to reddit] [Add to Technorati] [Add to YahooMyWeb] [Add to Co.mments] [Add to NewsVine] Facebook [new feature]
শফিক ভাইয়ের সঙ্গে আলাপ জমলে তিনি মাঝে মাঝে স্মৃতিচারণ করতেন। জহির রায়হান তার বন্ধু ছিলেন। জহির রায়হানকে নিয়ে তিনি মূল্যবান কিছু তথ্য দিয়েছিলেন। আমি তাকে প্রস্তাব দিয়েছিলাম তিনি যেন এগুলো নোট আকারে হলেও কিছু কিছু লিখে রাখেন।
শফিক রেহমানের বাবা সাইদুর রহমান ছিলেন শেখ মুজিবের শিক্ষক। ১০ জানুয়ারি শেখ মুজিবের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে মিছিল ও গাড়ি বহর পথে একটা জায়গাতেই থেমেছিল, সাইদুর রহমানের বাসার সামনে। এটা শফিক ভাই বলেছিলেন। পরে শেখ মুজিব শফিক রেহমানকে ডেকে নিয়েছিলেন। তার সঙ্গে একটা মজার সাক্ষাৎ হয়েছিল শেখ মুজিবের।
সত্তরের দশকে শফিক ভাই হোটেল শেরাটনে অ্যাকাউন্টস সেকশনের দায়িত্বে ছিলেন। তখনকার রাজনীতির অন্যতম কেন্দ্র ছিল শেরাটন হোটেল। সে সময়ের অনেক কথা বলতেন শফিক ভাই।
আবদুল গাফফার চৌধুরীর আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো গানটি লেখার সঙ্গে শফিক ভাই কীভাবে জড়িত ছিলেন সেটা তিনি নিজেই লিখেছেন। সৈয়দ শামসুল হকের সঙ্গে তার দীর্ঘ দিনের বন্ধুত্বের কথা কোথাও লিখেছেন বলে দেখিনি। সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, ড মুজাফফর আহমদকে নিয়ে কথা বলতেন তিনি। তাদের নিয়েও কিছু লেখেননি।
পঞ্চাশের দশকে নতুন ঢাকা শহরে শিক্ষিত ঘরে যে শিল্পী, সাহিত্যিক, সাংবাদিক, অর্থনীতিবিদ, আইনজীবীরা তৈরি হচ্ছিলেন তাদের একজন শফিক ভাই। বাংলাদেশের এখনকার চেহারা তাদের চোখের সামনেই গড়ে উঠেছে। অনেক বিষয়ে শফিক ভাইয়ের পর্যবেক্ষণ আমার কাছে নিরপেক্ষ মনে হয়েছে। তার দেখার একটা আলাদা দৃষ্টিভঙ্গি আছে। সেটাও গুরুত্বপূর্ণ।
নানা আড্ডার পর আমি তাকে প্রস্তাব দিয়েছিলাম, তিনি যেন আত্মজীবনী লেখেন। এবং সেটার ধরন বিচার করে আমি প্রস্তাব দিয়েছিলাম আমার সম্পাদিত আর্ট অ্যান্ড কালচারেই যেন সেটা লেখেন। তিনি রাজি হননি। শুধু বলতেন, এখনও সময় হয়নি। আগে অবসরে যাই তারপর লিখবো। শেষ পর্যন্ত আমি বলেছিলাম তিনি যেন আমাকে একটা সাক্ষাৎকার দেন। নিজের পত্রিকার একজন সাংবাদিককে তিনি কীভাবে সাক্ষাৎকার দেবেন, এই প্রশ্ন তিনি আমাকে ছুঁড়ে দিয়েছিলেন। শফিক ভাইয়ের প্রতি আমার সমস্ত সমালোচনা সত্ত্বেও আমি মনে করি, তার বর্ণাঢ্য জীবনের কাহিনী শুধু নিকটবর্তী মানুষের জানা থাকা দরকার তা-ই নয়, লিখে বই আকারে সেটা প্রকাশ করা উচিত।
শফিক ভাই গল্প লিখতেন। সাহিত্যের প্রতি তার প্যাশন প্রচণ্ড। সম্ভবত সাহিত্যিকই হতে চেয়েছিলেন। চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্ট পেশায় ছিলেন বটে, কিন্তু নেশায় লেখক ছিলেন। সন্ধানী-ইত্তেফাক থেকে শুরু করে সাম্পাহিক যায়যায়দিন দীর্ঘ সময়ে বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রতিভাধর মানুষগুলোর সঙ্গে তার বন্ধুত্ব হয়েছে। সাপ্তাহিক যায়যায়দিনের রমরমা অবস্থায় যায়যায়দিনকে কেন্দ্র করে তিনি অনেককে একত্রিত করেছেন। যাদের লেখার কথা ছিল না তাদের লিখিয়েছেন। যাদের বলার কথা ছিল না, তাদের বলিয়েছেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত কেন যেন কেউই আর তার পাশে থাকেন নি। কেন কে জানে? যখনই কোনো বুদ্ধিজীবী মার্কা লোকের সঙ্গে দেখা হয়েছে দেখেছি তারা শফিক ভাই সম্পর্কে ভাল কথা কেউ বলেননি কখনো। বুদ্ধিজীবী, প্রগতিশীল, আওয়ামী পন্থীরা তাকে সহ্য করতে পারেন না। কিন্তু তরুণরা খুব সহজেই তার প্রতি আকৃষ্ট হয়। প্রথম আলাপে।
শফিক ভাই শুধু আমাদের নয়, পুরো পত্রিকা জগৎকেই একটা কথা খুব ভালোভাবে শুনিয়েছেন, সেটা হলো : তরুণদের কথা শুনতে হবে। তাদের স্পেস দিতে হবে। বাংলাদেশের পুরনো আমলের সাংবাদিকতা, চিন্তচর্চায় সাপ্তাহিক যায়যায়দিন বড় ধরনের একটা বাড়ি দিয়েছিল সে বিষয়ে কোনো সন্দেহ থাকার কথা নয়। না যায়যায়দিনের বিশেষ সংখ্যায় গল্প লিখে গত পনের বিশ বছরে কেউ বড় লেখক বা উপন্যাসিক হয়েছেন বলে আমার জানা নেই। কিন্তু কলাম লিখে অনেকেই বড় কলামিস্ট হয়েছেন এটা নিশ্চয় করে বলা যায়। শফিক ভাই তরুণদের কথা শুনতেন, আইডিয়াগুলো নিতেন। স্পেস দিতেন। নতুন চিন্তা ও আইডিয়ার জন্য তিনি সর্বদা প্রস্তুত থাকতেন। এই পর্যন্ত ঠিক আছে। কিন্তু একথাও পাশাপাশি বলে রাখতে হবে, তিনি মুদ্রদোষের মতো প্রায় সবাইকে বলতেন, আমার কথা তোমাদের শুনতে হবে। তোমরা কিচ্ছু জানো না। আমি জানি। আমি দেখেছি।
ভাগ্য বলে কি কোনো ব্যাপার আছে। কখনো কখনো আমার মনে হয়েছে, দৈনিক পত্রিকা শফিক ভাইয়ের ভাগ্যে নেই। প্রথমবার তার সম্পাদিত দৈনিক যায়যায়দিন প্রতিদিন চলেছিল ৩৪ দিন। তিনি লিখেছিলে, তার আইডিয়ার পরাজয় হয়েছে। এবার দৈনিক যায়যায়দিন তো বেরই হচ্ছিল না। আর বের হওয়ার পর সপ্তাহে সপ্তাহে বন্ধ হওয়ার জল্পনা শোনা যেত।
মনে আছে, যায়যায়দিন প্রকাশের দুইদিন আগে আমি আর রাইসু ভাই সিএনজি করে শাহবাগ যাচ্ছিলাম। হঠাৎ রাইসু ভাইর মনে হলো অমঙ্গলজনক ৬/৬/৬ তারিখে যায়যায়দিন প্রকাশিত হতে যাচ্ছে। তিনি বললেন, আপনার কি মনে হয় এই বিষয়টা নিয়া শফিক ভাইরে সাবধান করা উচিত? আমি হাসতে হাসতে শেষ। রাইসু ভাই সঙ্গে সঙ্গে ফোন করে শফিক ভাইকে ব্যাপারটা জানালেন। যথারীতি শফিক ভাই সে কথাটায় কোনো গুরুত্ব দেননি। না দেয়াটাই ভালো হয়েছে। কিন্তু আমরা যারা যায়যায়দিনে দুই বছর কাজ করলাম তাদের জন্য অমঙ্গলময় দুটো বছর গেছে নিশ্চয়ই। প্রতিটি মাসের বেতন নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। কেউ এমন একটা মাসের কথা বলতে পারলে কৃতার্থ হবো যে, ওই মাসের বেতন হওয়া নিয়ে কোনো অনিশ্চয়তা ছিল না। ঈদের বন্ধের ছুটিতে ১০৪ জনের চাকরি যাওয়ার পর, ঈদের বন্ধগুলো ছিল বিভীষিকার মতো। আমরা ভাবতাম, এইবার এই ছুটিতেই পত্রিকা বন্ধ হবে। অথবা বড় ধরনের চাকরিচ্যুতির ঘটনা ঘটবে। অথবা শফিক ভাই পদত্যাগ করে লন্ডনে পাড়ি জমাবেন। অঘটন অনেক ঘটেছে। একের পর এক। একজন এসেছে। আবার চলে গেছে। শফিক ভাইকে দেখেছি সংকট ঘনায়ে এলেই লিখতে বসেছেন। দীর্ঘ দীর্ঘ লেখা তৈরি করতেন। শফিক ভাই প্রতিদিনই গাদাগাদা লেখা লিখতেন। প্রচুর অনুবাদ করতেন। লেখা এডিট করতেন এবং নিজের হাতে ভাল প্রুফ দেখতেন। এত সক্রিয় এত প্রোঅ্যাকটিভ সাংবাদিক বাংলাদেশে আর একজন দুইজন আছেন কি না সন্দেহ। প্রতিদিন সকাল বেলা ব্যাগ ভরে বাইরের পত্রিকার কাটিং এনে তিনি সহকর্মীদের টেবিলে টেবিলে গিয়ে বিতরণ করতেন। আলাপ করতেন। তার রুমে যাওয়ার প্রবেশাধিকার অবারিত ছিল। মতাদর্শিক ব্যাপারে তিনি কট্টরপন্থী ছিলেন না। বিএনপিকে সমর্থন করলেও মনেপ্রাণে আবহমান বাঙালি চেতনায় বিশ্বাস করতেন। বলতেন, আমার আর প্রগতিশীল হওয়ার দরকার নেই। আমি জন্ম থেকেই প্রগতিশীল। শফিক ভাইয়ের লেখা আমি পছন্দ করি কলেজ জীবন থেকে। সহজ ভাষায়, প্রচুর তথ্য-উপাত্ত ঘটনা দিয়ে গল্পের আকারে রাজনৈতিক কলাম লেখার একটা দারুণ কৌশল রপ্ত তার। হিউমার আর উইটে পরিপূর্ণ। এ রকম করে কেউ কেউ কলাম লেখার চেষ্টা করলেও শেষ পর্যন্ত পারেননি। তার গদ্য কনভিন্সিং। পড়লে একমত হতে ইচ্ছা করে।
ভাল কলামিস্ট, ভাল সাংবাদিক অবশ্যই তিনি। কিন্তু চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্ট হওয়া সত্ত্বেও মানেজমেন্টে তিনি ভয়ানকভাবে ব্যর্থ। দেশ-বিদেশের অনেক কিছু জানলেও ভাল প্রতিষ্ঠান গড়ার শর্তগুলো তিনি জানেন না। সফল সাপ্তাহিক চালালেও ভাল দৈনিক কিভাবে গড়ে ওঠে সে খবর তিনি নেননি। কিন্তু ওভার কনফিডেন্ট ছিলেন যে তিনি সফল হবেন। না, তিনি সফল হননি। শফিক ভাইয়ের সাফল্য থেকে যেমন আমাদের শেখার আছে। তার ব্যর্থতা থেকেও তেমনি শেখার আছে।
প্রকাশ করা হয়েছে: ডায়েরি বিভাগে ।
এডিট করুন | ড্রাফট করুন | মুছে ফেলুন
* ৬৪ টি মন্তব্য
* ৫৮৮ বার পঠিত,
Send to your friend Add to Your Showcase Print
আপনি রেটিং দিতে পারবেন না
পোস্টটি ১৩ জনের ভাল লেগেছে, ৩ জনের ভাল লাগেনি
এই লেখার লিংক টি আপনার বন্ধুকে পাঠান বন্ধ করুন
এই লেখার লিংক টি আপনার বন্ধুকে পাঠান বন্ধ করুন
আপনার নিজস্ব ই-মেইল ক্লায়েন্ট ব্যবহার করতে চাইলে এখানেক্লিক করুন
আপনার নাম :
আপনার ই-মেইল
আপনার বন্ধুদের ইমেইল
মেসেজ (নীচের মেসেজটি আপনার ইচ্ছেমত পরিবর্তন করুন
hi, i have been reading a nice wonderful post in http://www.somewhereinblog.net and would like to share it with you. Here is the post link http://www.somewhereinblog.net/blog/mahbubmoreblog/28796904 , please visit the link and rate it if you like. :-)
নিজেকেও একটি কপি পাঠান
১. ১২ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:১৬
comment by: ত্রিভুজ বলেছেন: প্রথম পর্বটা মেইল ট্রেনের মত বড় হলেও একটানে পড়েছিলাম.. দ্বিতীয়টা চোখে পড়েনি... আপাতত দুর থেকে মেইল ট্রেন দেখে যাই... পরে চড়বো.. এখন টিকিট কেনার টাকা নাই... : )
(বাইদ্যাওয়ে.. প্রথম পর্ব ভাল লেগেছিলো...)
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন
আপনার জবাবটি লিখুন
১২ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:২০
লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ ত্রিভুজ। তেমন অবশ্যপাঠ্য কিছু না। কথার পিঠে কথা।
মুছে ফেলুন
২. ১২ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:২৬
comment by: সামী মিয়াদাদ বলেছেন: স্মৃতিচারন তো ভালই হইতেছে
চালায়া যান ভাইয়া
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন
আপনার জবাবটি লিখুন
১২ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:৪৫
লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ।
উচিত কথা কইলে লোকে তো ভাল ক্ষ্যাপে দেখি। কী করা যায় বলেন দেখি।
মুছে ফেলুন
৩. ১২ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:২৮
comment by: যূঁথী বলেছেন: প্রথম পর্বটা পড়া হয়নি। এটা বেশ লাগল। অনেক কিছু জানা গেল। ধন্যবাদ। দাড়ান প্রথমটা টুক করে পড়ে আসি।
শুভ কামনা রইল।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন
আপনার জবাবটি লিখুন
১২ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:৪৬
লেখক বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।
মুছে ফেলুন
৪. ১২ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:৩০
comment by: এহসানুল ইয়াছিন বলেছেন: ডায়রিটা পড়ে ভাল লাগছে। আরো লিখেন পড়তে ইচ্ছে করছেঅ
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন
আপনার জবাবটি লিখুন
১২ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:৪৭
লেখক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
মুছে ফেলুন
৫. ১২ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:৩২
comment by: ত্রিভুজ বলেছেন:
দ্বিতীয় পর্ব পড়তে গিয়ে একটা মন্তব্য চোখে পড়লো.. সেখান থেকে কয়েকটা লাইন কোট করি-
গোপাল ভাঁড় বলেছেন: ..... তারা নাকি ভাবছিল ব্লগ ডেভেলপার মাহবুব মুর্শেদরে চাকরি দিছে। নামের বিভ্রান্তিতে পইড়া ভুল মানুষরে চাকরি দিছে। হেয় কই আর আপনে কই ?
কোন মুর্শেদ? সচলায়তনের মুর্শেদের কথা বললেন নাকি গোপাল ভাঁড়? আমার কিছু প্রশ্ন ছিলো-
১) সচলায়তনের ব্লগ কি গোপাল ভাঁড়ের সেই মুর্শেদ ডেভেলপ করেছে?
২) একটা রেডিমেড সিএমএইচের (ড্রুপাল) শুধু ভাষা পরির্তন করে সেটাপ করে দিলেই কি কেউ ব্লগ ডেভেলপার হয়ে যায়?
৩) একটা ব্লগের ডেভেলপমেন্ট বেশী গুরুত্বপূর্ন না এর মডারেশন ও এডমিনিষ্ট্রেশন বেশী গুরুত্বপূর্ন?
আগের পোস্টে অনেক মন্তব্যের নিচে চাপা পড়ে যাবে ভেবে এখানেই দিলাম... গোপাল ভাঁড়ের চোখে পড়লে প্রশ্নের জবাব দিয়ে যাবেন দয়া করে।
তবে যদি সেটা আপনার নামের সাথে সঙ্গতিপূর্ন কাজ হয়ে থাকে, তাহলে নীরবতায়ও কিছু মনে করবো না।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন
আপনার জবাবটি লিখুন
১২ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:৪৯
লেখক বলেছেন: bishoyta clear kore deoar jonno dhonnobad o kritoggota.
মুছে ফেলুন
৬. ১২ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:৩৪
comment by: ত্রিভুজ বলেছেন: বি:দ্র: সচলায়তনের মত ফ্রি কনটেন্ট ম্যানেজম্যান্ট সেটাপ করা সাইট করা এক রাতের ব্যপার। এক রাতেই সচলায়তনের মত গোটা চারেক সাইট দাঁড় করিয়ে ফেলা যায়... নন-টেকি পাবলিকও সেটা পারে। গো.ভাড় দেখতে চাইলে আওয়াজ দিয়েন.. আপনারেই এক রাতে সচলায়তন টাইপ সাইট বানানো শিখিয়ে দেব!
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন
আপনার জবাবটি লিখুন
৭. ১২ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:৩৪
comment by: মদন বলেছেন: দারুন সব অজানা তথ্য
চলুক...
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন
আপনার জবাবটি লিখুন
১২ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:৫০
লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ।
মুছে ফেলুন
৮. ১২ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:৩৫
comment by: একরামুল হক শামীম বলেছেন: হুমমম এই লেখাটায় শফিক ভাই নিয়ে স্মৃতিচারণ বেশি।
পর্বগুলো পড়ছি।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন
আপনার জবাবটি লিখুন
১২ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:৫১
লেখক বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
মুছে ফেলুন
৯. ১২ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:৪৭
comment by: আতিক ১৭ বলেছেন: মোর্শেদ ভাই আপনার ব্লক কেউ যদি ক্লিক করে না দেখলেও আমি বারবার দেখবো কারণ যাকে নিয়ে লেখা সে আমার একজন প্রিয় ব্যক্তিত্ব। আপনার সাথে উনার কোন ছবি থাকলে শেয়ার করবেন প্লিজ।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন
আপনার জবাবটি লিখুন
১২ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:৫৫
লেখক বলেছেন: দুরন্তের ব্লগে মেলা ছবি আছে। দেখেন।
মুছে ফেলুন
১০. ১২ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:৫৩
comment by: সামী মিয়াদাদ বলেছেন: উচিত কথা কারো কারো গাত্রদাহের কারন হবেই.....আপনার বলার কথা বলে যান।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন
আপনার জবাবটি লিখুন
১২ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:৫৬
লেখক বলেছেন: থ্যাংকস এ লট।
মুছে ফেলুন
১১. ১২ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:৫৮
comment by: একরামুল হক শামীম বলেছেন: জহির রায়হান সম্পর্কে যেদিন অনেক কিছু বলেছেন সেদিন আমিও আপনার সঙ্গে ছিলাম। এই বিষয়গুলো এখনো জনসম্মুখে খুব বেশি প্রকাশিত নয়।
তবে সেই সময় সম্পর্কে জানার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। কিছু বিষয় এখনো আমার মনে আছে। আপনারও মনে আছে নিশ্চয়ই।
তবে আশা করছি শফিক ভাই নিজেই একসময় এই গুলো লিখবেন, তার কোন স্মৃতিগ্রন্থে।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন
আপনার জবাবটি লিখুন
১২ ই মে, ২০০৮ দুপুর ২:২৩
লেখক বলেছেন: মনে আছে। আশা করি তিনি লিখবেন।
মুছে ফেলুন
১২. ১২ ই মে, ২০০৮ দুপুর ২:০২
comment by: মুহিব বলেছেন: বহু দিকে বিচরন করা মানুষ ভাল লাগে। তার কারনে আমারতো কোন ক্ষতি হয়নি। কিন্তু দেশ নতুন কিছু টেস্ট পেয়েছে।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন
আপনার জবাবটি লিখুন
১৩. ১২ ই মে, ২০০৮ দুপুর ২:১৪
comment by: বিধায়ক বলেছেন:
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন
আপনার জবাবটি লিখুন
১২ ই মে, ২০০৮ দুপুর ২:২৪
লেখক বলেছেন: মানে কী?
মুছে ফেলুন
১৪. ১২ ই মে, ২০০৮ দুপুর ২:২৩
comment by: ফারহান দাউদ বলেছেন: আছি।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন
আপনার জবাবটি লিখুন
১২ ই মে, ২০০৮ দুপুর ২:২৬
লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ।
মুছে ফেলুন
১৫. ১২ ই মে, ২০০৮ দুপুর ২:২৬
comment by: বিধায়ক বলেছেন: আপনার ব্লগে এসে এক বুইড়া ভামের অপকর্মের প্রতিবাদ জানাচ্ছি। লক্ষ্য অবশ্যই আপনি নন।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন
আপনার জবাবটি লিখুন
১২ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৪:০৩
লেখক বলেছেন: এইভাবে কোনো প্রতিবাদ আমি সমর্থন করি না। যুক্তিতর্ক করেন। আলোচনা করেন সেইটা ঠিক আছে। কিন্তু এই প্রক্রিয়াটা মানতে পারলাম না।
মুছে ফেলুন
১৬. ১২ ই মে, ২০০৮ দুপুর ২:৪০
comment by: মোহাম্মদ আরজু বলেছেন: এ পর্বের জন্য ধন্যবাদ।
দ্বিতীয় পর্বে যা লিখেছেন সে ধরনের লেখা'র সময় এখনো হয়ছে বলে আমার মনে হয়না। প্রথম পর্বের বেশ কিছু অংশেও এ সমস্যা ছিলো।
কোন ঘটনা ঘটে যাবার অব্যবহিত পরেই যদি সেই ঘটনার চরিত্রসমুহ এবং প্রসংগ-অনুষঙ্গ নিয়ে 'মুল্যায়ন' করা হয় তবে তা যথাযথ হয়ে উঠতে পারেনা। উত্তেজনা বা অনুত্তেজনা কেটে যাবার জন্য সময় দিতে হয়।
আর যদি কোন ব্যক্তি সেই ঘটনার মাঝখানের একজন হন অথবা কোনভাবে ঘটনার চরিত্রগুলোর সাথে জড়িত থাকেন তবে তো 'মুল্যায়ন' করা তো বটেই এমনকি আমার মনে হয় ব্যক্তিগত মতামত দিতে গেলেও অপেক্ষা করা উচিত।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন
আপনার জবাবটি লিখুন
১২ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৪:০৯
লেখক বলেছেন: প্রথম ও দ্বিতীয় পর্বে যা লিখছি সেই বুইঝাই লিখছি।
ব্যাপার হইলো, কোনো মূল্যায়ন আপনের ভাল না লাগতে পারে, সেইটা স্বাভাবিক। আপনি সেই নিয়া তর্ক করতে পারেন। কিন্তু তাই বলে আপনার তর্ক থেকে আমি আমার পদ্ধতি বদলাবো না।
আমারে অনেকে বলছে, কেন আগে লেখলেন না?
আমি এইখানে ভালমন্দ সবই লেখতেছি। আমি যদি খালি মন্দ লেখতাম তাইলে এই প্রশ্ন ভ্যালিড হইতো।
আপনি বলছেন, এইসব বিষয়ে পরে লেখলে ভাল হইতো।
আমি বলি, আমি যদি খালি ভাল লিখতাম তাইলে আপনে এই কথা কইতেন না।
মুছে ফেলুন
১৭. ১২ ই মে, ২০০৮ দুপুর ২:৪৬
comment by: পথিক৪১৭ বলেছেন: শফিক রেহমান সম্পর্কে আরও জানতে চাই
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন
আপনার জবাবটি লিখুন
১২ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৪:১০
লেখক বলেছেন: আমিও জানতে চাই।
মুছে ফেলুন
১৮. ১২ ই মে, ২০০৮ দুপুর ২:৫৬
comment by: তুষ।র বলেছেন: শফিক রেহমান ের লেখা অসাধারন
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন
আপনার জবাবটি লিখুন
১২ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৪:১১
লেখক বলেছেন: হ।
মুছে ফেলুন
১৯. ১২ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৩:২৬
comment by: মেসবাহ য়াযাদ বলেছেন: বেশ ভালো লিখেছেন (অবশ্য আপনি সবসময়ই ভালো লিখেন)। ভালো লিখিয়েদের আমার ঈর্ষা হয়....নিজে পারিনা বলে হয়তো !!!
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন
আপনার জবাবটি লিখুন
১২ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৪:১২
লেখক বলেছেন: কেন আপনেও তো ভালো লেখেন। আপনার লেখা পড়ছি আমি।
মুছে ফেলুন
২০. ১২ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৩:৩০
comment by: এজাজ. বলেছেন: ভাল লাগল পড়ে। ধন্যবাদ
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন
আপনার জবাবটি লিখুন
১২ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৪:১৪
লেখক বলেছেন: থ্যাংকস।
মুছে ফেলুন
২১. ১২ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৩:৩৫
comment by: মফিজুল হক বলেছেন: ভাল লাগছে। চালিয়ে যান। আরো লেখা চাই শফিক রেহমান সম্পর্কে। ধন্যবাদ।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন
আপনার জবাবটি লিখুন
১২ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৪:১৫
লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনি কি সেই মফিজুল হক যাকে আমি চিনি?
সন্ত্রাসের ব্যকরণ?
মুছে ফেলুন
২২. ১২ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৩:৩৯
comment by: রাহাদ আবির বলেছেন: লেখাটা ভাল। চালিয়ে যান।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন
আপনার জবাবটি লিখুন
১২ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৪:১৭
লেখক বলেছেন: থ্যাংকস এ লট।
মুছে ফেলুন
২৩. ১২ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৩:৫৩
comment by: তুষ।র বলেছেন: তিন নাম্বার টি সত্য ভালো হয়েছে
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন
আপনার জবাবটি লিখুন
১২ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৪:১৮
লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ।
মুছে ফেলুন
২৪. ১২ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৪:০৮
comment by: মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: আরও অনেক কিছু জানার অপেক্ষায় রইলাম
ভালো লাগলো এ পর্বটি
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন
আপনার জবাবটি লিখুন
১২ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৪:২২
লেখক বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।
মুছে ফেলুন
২৫. ১২ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৪:১৯
comment by: অনেক ভেবে চিন্তে একজন বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম। ধন্যবাদ
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন
আপনার জবাবটি লিখুন
১২ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৪:২৪
লেখক বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
মুছে ফেলুন
২৬. ১২ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৪:২১
comment by: আতিক ১৭ বলেছেন: লেখক ভাই দুরত্ব ভাইয়ের ছবির আর্কাইভ শেষ আপনার থাকলে দেন।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন
আপনার জবাবটি লিখুন
১২ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৪:২৫
লেখক বলেছেন: আমার নাই।
মুছে ফেলুন
২৭. ১২ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৪:৩২
comment by: মোহাম্মদ আরজু বলেছেন: লেখক বলছেন '' আপনি বলছেন, এইসব বিষয়ে পরে লেখলে ভাল হইতো।
আমি বলি, আমি যদি খালি ভাল লিখতাম তাইলে আপনে এই কথা কইতেন না।''
আপনি মন্দ কি লিখলেন? আমি কিন্তু মন্দ বলিনি। তাছাড়া অন্যরা ''মন্দ'' বিশেষন দেবে এরকম অনেক ব্যাপার আমি শফিক ভাইকে সামনা সামনি বলতাম। এটা হলো উপলদ্ধির কথা। এখানে ভালোমন্দের কিছু নেই।
তবে আমার মনে হয় কোন ঘটনা ঘটে যাবার অব্যবহিত পরেই যদি সেই ঘটনার চরিত্রসমুহ এবং প্রসংগ-অনুষঙ্গ নিয়ে 'মুল্যায়ন' করা হয় তবে তা যথাযথ হয়ে উঠতে পারেনা। উত্তেজনা বা অনুত্তেজনা কেটে যাবার জন্য সময় দিতে হয়।
এই উপলদ্ধি কেবলই আমার । সুতরাং আপনি মানতে বাধ্য নন। আমার তর্ক থেকে আপনার পদ্ধতি বদলাবেন কেন?
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন
আপনার জবাবটি লিখুন
১২ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৫:০০
লেখক বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আরজু।
আমিও অনেক কথা সামনাসামনি বলতাম। যায়যায়দিনে কাজ করার সময় জেনারেল মিটিংয়ে দেয়া আমার বক্তৃতার কথাও নিশ্চয়ই আপনার মনে আছে?
এবং যাদের নিয়ে লিখেছি তাদের সামনাসামনি এর চেয়ে বেশি কথা শুনাইছি। লিখতে গেলে তো সব লেখা যায় না। আপনার মানলাম না কিন্তু মাথায় থাকলো।
অনেক অনেক ধন্যবাদ।
মুছে ফেলুন
২৮. ১৩ ই মে, ২০০৮ রাত ২:১০
comment by: আবদুর রাজ্জাক শিপন বলেছেন:
এই পর্বটাও বেশ লাগলো । এই পর্বটা বেশ ব্যালান্সড । এটা আমার নিজস্ব মত ।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন
আপনার জবাবটি লিখুন
১৩ ই মে, ২০০৮ সকাল ১১:২৪
লেখক বলেছেন: হ।
মুছে ফেলুন
২৯. ১৩ ই মে, ২০০৮ রাত ২:২১
comment by: রন্টি চৌধুরী বলেছেন: এই পর্বটা বেশ ভাল লাগল। গত পর্বগুলো অগোছাল ছিল, মনে হচ্ছিল তাড়াহুড়োয় লেখা।
ভাল থাকবেন।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন
আপনার জবাবটি লিখুন
১৩ ই মে, ২০০৮ সকাল ১১:২৬
লেখক বলেছেন: সব চাইতে তাড়াহুড়া করে তো এইটা লিখলাম। দ্বিতীয় পর্বটা সবচেয়ে সময় নিয়া লিখছিলাম।
ধন্যবাদ।
মুছে ফেলুন
৩০. ১৩ ই মে, ২০০৮ রাত ৩:৫৫
comment by: বিপ্র বলেছেন: আপনার লেখার সুবাদে যায়যায়দিনের অন্তরালের খবর কিছুটা জানা গেলো। তবে সত্যি কথা বলতে কি যায়যায়দিন-কে কখনও মানসম্মত দৈনিক মনে হয়নি। এর কারন সম্ভব বিরক্তিকর বাংরেজির ব্যবহার। তাছাড়া পত্রিকার প্রথম পাতায় একটি বৃহৎ ফুলের ছবি মানানসই কিছু মনে হয়নি। তবে পত্রিকার সাথে যেসব ম্যাগাজিন আসতো সেগুলো বেশ ভালোই ছিল...বিশেষ করে টেকনোলজি বিষয়ক।
আপনার লেখা ভালো লেগেছে। এখনও কি যায়যায়দিনেই আছেন?
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন
আপনার জবাবটি লিখুন
১৩ ই মে, ২০০৮ সকাল ১১:৩১
লেখক বলেছেন: আপনার মতামত জানলাম।
ধন্যবাদ। না আমি এখন যায়যায়দিনে নেই।
গোপাল ভাঁড়ের সঙ্গে দেখা হলে আপনার প্রশংসার কথা তাকে জানাবো।
মুছে ফেলুন
৩১. ১৩ ই মে, ২০০৮ রাত ৮:২২
comment by: দূরন্ত বলেছেন: এক কথায় কঠিন (ভাল) লিখেছেন।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন
আপনার জবাবটি লিখুন
১৪ ই মে, ২০০৮ সকাল ১১:১৯
লেখক বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।
মুছে ফেলুন
৩২. ১৫ ই মে, ২০০৮ সকাল ১১:১২
comment by: নিঃশব্দ শিশির! বলেছেন: শফিক ভাই ভালো সাংবাদিক এত কোন সন্দেহ নাই।কিন্তু উনি দক্ষ প্রশাসক নয় বোঝেননা এক দম সত্য কথা।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন
আপনার জবাবটি লিখুন
১৫ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১২:২৭
লেখক বলেছেন: হ।
মুছে ফেলুন
৩৩. ১৬ ই মে, ২০০৮ রাত ৯:৪১
comment by: মিসিরআলী বলেছেন: এটা ঠিক বলেছেন যে, মি. রেহমান নিজের গল্প করতে বেশ ভালো বাসতেন। লন্ডনে কি কি কাজ করেছেন বা গাফফার চৌধুরী কিভাবে তার চোখের সামনে একজন গীতিকার হয়ে বেড়ে উঠেছেন একথা বোধ করি যাযাদি'র অনেক সাংবাদিকই জানেন।......
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন
আপনার জবাবটি লিখুন
১৭ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১২:২৪
লেখক বলেছেন: হ।
মুছে ফেলুন
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment